জয়েন গ্রুপ

বাংলা সিরিয়াল

এই মুহূর্তে

ধুন্ধুমার কান্ড নিম ফুলে! অর্ণবকে মে রে সত্যিটা জানতে পারল সৃজন আর পর্ণা

Neem Phooler Madhu: জি বাংলার (Zee Bangla) যে সমস্ত ধারাবাহিকগুলোর শুরুর থেকেও একের পর এক চমকের কারণে দর্শকদের মন জয় করে এসেছে তাদের মধ্যে অন্যতম নিম ফুলের মধু (Neem Phooler Madhu)। শুরুর থেকেই দর্শকদের মনে রাজত্ব করে এসেছে এই ধারাবাহিকটি। জি বাংলার পর্দাতেও দারুণ সফলতা পেয়েছে সৃজন আর পর্ণার প্রেমের কাহিনী। তবে বর্তমানে ধারাবাহিকের মোড় ঘুরে গেছে বর্ষার দিকে। বর্ষা জেনে গেছে অর্ণব আর তার মাসতুতো বোন সোহিনীর অবৈধ সম্পর্কের কথা।

তবে স্বামীর পরকীয়ার প্রতিবাদ করতে গিয়েই বিপদের মুখে পড়ে বর্ষা। মাথায় মেরে অজ্ঞান করে বর্ষাকে কো’ঠায় বিক্রি করে দিয়ে আসে অর্ণব। জ্ঞান ফিরে আসার পর অর্ণবের এরূপ অমানবিক কাজের কথা শুনে অবাক হয়ে যায় বর্ষা। যদিও বর্ষাকে বিক্রি করে দিয়েই খেলা শেষ করেনি অর্ণব। দত্ত বাড়িতে গিয়ে সকলকে সে জানিয়ে দেয় বর্ষা একটি অবৈধ সম্পর্কে ছিল। কারুর সঙ্গে রোজ সে কথা বলত ফোনে। যদিও অর্ণবের একটা কথাও বিশ্বাস করেনি পর্ণা আর সৃজন। তারা চলে যায় সোজা অর্ণবের বাড়িতে।

নিম ফুলের মধু আজকের পর্ব ২০ জুন (Neem Phooler Madhu Today Episode 20 June)

অর্ণবের বাড়িতে অর্ণব কিছু না বললেন পর্ণার জুতোতে একটা চিঠি রেখে দেয় অর্ণবের বোন। সেটা পরেই পর্ণা জানতে পারে বর্ষার হারিয়ে যাওয়ার পিছিয়ে রয়েছে অর্ণব। এরপর অর্ণবের বাড়িতে সিসিটিভি দেখে তারা জানতে পারে ব্যাগের ব্যাপারে। সবটা দেখে কান্নায় ভেঙে পড়ে সকলে। মেয়ের পরিস্থিতি দেখে কৃষ্ণার ওপর রাগারাগি করতে শুরু করেন অমিবাবু।

https://www.facebook.com/share/r/qx7x3LVcXguAi18V/?mibextid=jmPrMh

অর্ণবের মুখ থেকে কি সত্যিটা বের করতে পারবে সৃজন আর পর্ণা?

কোন দিশা খুঁজে না পেয়ে কয়েকটি ফুল নিয়ে জগুদাদার কাছে প্রার্থনা করে পর্ণা। তিনিই পর্ণাকে ইঙ্গিত দেন বর্ষা বেঁচে আছে। জগুদাদার থেকেই ইঙ্গিত পেয়েই অর্ণবের বাড়িতে চড়াও হয় সৃজন আর পর্ণা। অর্ণব বাইরে আসতেই তাকে বেধরপ মারতে শুরু করে সৃজন। পিঠ বাঁচাতে জিনিস সারাতে নিয়ে যাওয়ার কথা বলে অর্ণব। বিলও দেখায় পর্ণাকে। কিন্তু চিরে ভেজেনি তাতে। বিল ছিঁড়ে ফেলে দিয়ে পর্ণা জানায় সে পুলিশে অভিযোগ করবে অর্ণব এবং তার পরিবারের বিরুদ্ধে।

আরও পড়ুন: শাশুড়ি-বৌমার জুটি জমাটি! বিয়ের দেড় মাসেই শাশুড়ি মায়ের জন্য একি করলেন কৌশাম্বী চক্রবর্তী?

অন্যদিকে দেখা যায় রোজির কো’ঠায় সবাই তৈরি করে দেওয়ার চেষ্টা করে বর্ষাকে তখনই চলে আসে রোজি। সে বলে সবসময় নিজেদের লোকেরাই পিঠে চুরি মারে। এখান থেকেই বেরিয়ে গেলেও কেউ তাকে এই সমাজে স্বীকৃতি দেবে না। বরং এই সমাজে পুরুষদের পায়ের তলায় রাখতে পারবে সে। কিন্তু পরিস্থিতির কাছে একবারই হাল ছাড়েনি বর্ষা। সে ঠিক করে নেয় সে এখান থেকে বেরোবেই। বর্ষাকে বাঁচাতে এবার কি করবে পর্ণা? আপনাদের কি মনে হয়?

 

Piya Chanda