জয়েন গ্রুপ

বাংলা সিরিয়াল

এই মুহূর্তে

এতটা খারাপ মা হয়? অসহায় মেয়ের সঙ্গে মায়ের এ কেমন ব্যবহার? মায়েদের চরিত্রকে কলঙ্কিত করছে নন্দিতা! ক্ষোভ দর্শকদের

সুখের সংসার ভেঙেছে রাইয়ের। এখন রাইয়ের মুখ দেখতেও চায় না অনির্বাণ। সব মিলিয়ে জমে উঠেছে জি বাংলার (Zee Bangla) জনপ্রিয় ধারাবাহিক ‘মিঠিঝোরা’ (Mithijhora)। তিন বোনের গল্পে, দুই বোন রাই ও নীলু একে অপরের চরম শত্রু। রাইয়ের সংসারে আগুন লাগার মূলে মেজ বোন নীলাঞ্জনা ওরফে নীলু।

মিঠিঝোরা আজকের পর্ব ২০শে জুলাই (Mithijhora Today Episode 20th July)

ধারাবাহিকের প্লট অনুযায়ী, রাইকে সারাজীবনের জন্য অনির্বাণের থেকে আলাদা করার উদ্দেশ্যে নীলু ইচ্ছে করে বিকৃত ছবি উপহার হিসেবে অনির্বাণের হাতে তুলে দেয়। ফলত, রাইকে ভুল বোঝে অনির্বাণ।ভুল বোঝাবুঝি এমন চূড়ান্ত পর্যায়ে এসে পড়ে যে এক কাপড়ে বাড়ি ছেড়ে বাপের বাড়িতে হাজির হয় নায়িকা।

এদিন প্রথমেই রাইয়ের কথা মতো স্রোত চলে যায় নীলুর শ্বশুরবাড়ি। সেখানে গিয়ে শৌর্য্যর সঙ্গে কথা বলে সরাসরি। ছবিগুলো দেখে নিজের আকাশ থেকে পড়ে শৌর্য্য। প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য এমন জঘন্য কাজ সে করবে না। তার পক্ষে এসব করা সম্ভব নয়।

কিন্তু রাই শৌর্য্যর একটি কথাও বিশ্বাসী করতে চায় না। তার কাছে একমাত্র শৌর্য্যই তাকে ও অনির্বাণকে আলাদা করার জন্য এমন কাজ করতে পারে। অন্যদিকে অনির্বাণের মা সোহিনী রাইয়ের মা নন্দিতাকে ফোন করে সমস্ত কিছু জানিয়ে দেয়। এরপর রাই বাড়িতে ফিরতেই তাকে মারধোর ও শাপশাপান্ত শুরু করে নন্দিতা (রাই, নীলু ও স্রোতের মা)। সে সাফ জানিয়ে দেয়, রাই মরে গেলে তাদের পরিবারের উপর থেকে বোঝা কমবে।

এদিকে স্রোত চলে আসে অনির্বাণের কাছে। বারবার বোঝানোর চেষ্টা করে তার দিদি রাইয়ের ক্ষেত্রে এসব করা অসম্ভব। সে এমন কাজ করতে পারে না। এমন কাজ করে সে কী ফটো তুলে রাখতো? আজকাল এমন হরদম হয়ে চলেছে। অনির্বাণের উচিত এই সময়ে রাইয়ের পাশে দাঁড়ানো। তবে শেষ অবধি অনির্বাণ নিজের সিদ্ধান্তে অনড় থাকে।

Joyee Chowdhury

কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাংবাদিকতা ও গণযোগাযোগ-এ স্নাতকোত্তর। বিনোদন ও সংস্কৃতি বিভাগই মূল ক্ষেত্র। আমার লেখা আরও পড়তে এখানে ক্লিক করুন।