জয়েন গ্রুপ

বাংলা সিরিয়াল

এই মুহূর্তে

‘কী চলছে বাইরে?’ রাজার উপর রেগে আগুন মধুবনী! এবার ভাঙছে সম্পর্ক? বড় সিদ্ধান্ত নিলেন অভিনেত্রী

একটা সময় টেলিভিশনে ( Television ) তাঁদের অভিনয় মন কেড়েছিল বাংলা ধারাবাহিকের (Bengali Serial) দর্শকের। রাজা-মধুবনী (Raja-Madhubani) পর্দার পাশাপাশি বাস্তবেও যে সুপারহিট সেকথা বলাই যায়। ছেলে কেশবকে নিয়ে সুখী গৃহকোণ তাঁদের। তবে সুখের সংসারে এবার বিচ্ছেদের কালো মেঘ। জল্পনা ভাঙতে বসেছে দুজনের সংসার! সম্প্রতি প্রকাশ্যে আসা ভিডিয়োতে তেমন বার্তাই মিলছে রাজা-মধুবনী (Raja-Madhubani) ভক্তদের।

অভিনেতা রাজা গোস্বামী তাঁর ফেসবুক প্রোফাইল থেকে একটি ভিডিয়োবার্তা প্রকাশ করেছেন। ভিডিয়োয় দেখা যাচ্ছে নিজের জীবনের সবচেয়ে বড় সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তাঁর স্ত্রী মধুবনী। সেকথাই নিজের মুখে সমাজমাধ্যমে জানালেন তিনি। কী এমন জানালেন যার দরুন সমাজমাধ্যমে বিয়ে ভাঙার গুঞ্জন শুরু হল দম্পতিকে কেন্দ্র করে?

raja madhubani

প্রসঙ্গত, ভালোবাসা ডট কমের পর পর্দায় দুজনকে একসঙ্গে দেখা না গেলেও, রোজনামচা জীবনের নানা আপডেট সমাজমাধ্যমে ভাগ করে নেন রাজা ও মধুবনী। তাঁদের একটি ইউটিউব চ্যানেলও রয়েছে। বেশ ভাল ফ্যান ফলোয়িং তাদের। দুজনের যৌথ ভাবে রয়েছে একাধিক রিয়েল এস্টেট্ ও পার্লারের ব্যবসা।

কী দেখা যাচ্ছে ভিডিয়োতে?

এহেন সুখী দম্পতির ভাইরাল হওয়া ভিডিয়োতে দেখা যাচ্ছে, মধুবনী বলছেন,”আজ থেকে আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি তোমার (পড়ুন রাজার) সঙ্গে আর কোনওদিনও ঝগড়া করব না।” একই ভিডিয়োতে আরও দেখা যাচ্ছে, মধুবনী রাজাকে ঝগড়া না করার কারণ জিজ্ঞেস করতে বলছে। তবে উদাসীন রাজার উত্তর ”ঠিকাছে!” রাজার এহেন ঠান্ডা উত্তরে আগুনে ঘি পড়ে। তেমনই প্রতিক্রিয়া দিয়ে মধুবনী বলে সে নাকি ইনস্টাগ্রামে রীলে দেখেছে যে স্বামীরা স্ত্রীর কোনও কথা নিয়ে উৎসাহ দেখান না তারা নাকি পরিকীয়ায় মত্ত। তবে কি রাজাও?

ভিডিয়ো দেখে কী মন্তব্য করছেন রাজা-মধুবনীর ভক্তরা?

বলা বাহুল্য, ভিডিয়ো দেখেই স্পষ্ট নিছক মজা করার জন্যই ভিডিয়োটি বানিয়েছেন দম্পতি। ভিডিয়ো দেখে কী মন্তব্য করছেন রাজা-মধুবনীর ভক্তরা?এক ভক্ত লিখছেন, ‘সেই ভালোবাসা ডট কম থেকে তোমাদের প্রেমে পড়ে গেছি। সন্ধেবেলা মিস করলে ভোরবেলায় দেখা সত্যিই অসাধারণ ছিল সেসব দিনগুলো।’ অন্য এক ভক্ত লিখছেন, ‘আমার তো হাসতে হাসতে পেটে ব্যথা ধরে গেল এবার কি করবে দাদা? আমিও ভাবছি বসে বসে।’

Joyee Chowdhury

কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাংবাদিকতা ও গণযোগাযোগ-এ স্নাতকোত্তর। বিনোদন ও সংস্কৃতি বিভাগই মূল ক্ষেত্র। আমার লেখা আরও পড়তে এখানে ক্লিক করুন।