জি বাংলার ‘আনন্দী’ (Anondi) ক্রমশ রোমাঞ্চ আর আবেগের মাত্রা দিয়ে বাড়িয়ে তুলছে দর্শকের উত্তেজনা। ছোট্ট শহরের এক মেয়ের বড় স্বপ্ন, আর তার একপাশে দাঁড়িয়ে অব্যক্ত ভালোবাসা, এই দুই টানাপোড়েনের মাঝখাবে দাঁড়িয়ে আনন্দীর জীবন। ডঃ আদিদেব ও আনন্দীর সম্পর্ক আজ অনেক সুন্দর হলেও, নতুন প্রোমোয় যেন এক ঝটকায় সব কিছু তছনছ হতে বসেছে।

২০ থেকে ২২ এপ্রিল— টানটান তিনদিন আসতে চলেছে ‘আনন্দী’তে। এই তিন দিন যে কী বিস্ফোরক হতে চলেছে তার ঝলক মিলেছে সম্প্রতি প্রকাশিত প্রোমোতে। সেখানে দেখা গেল, সূপায়নের ষড়যন্ত্রে আদিদেবকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে আনন্দীর বাবার মৃত্যুর ঘটনায়। চিকিৎসায় গাফিলতির অভিযোগে তার ডাক্তারির লাইসেন্স বাতিল হতে চলেছে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছে আদিকে!
আদিকে বিশ্বাস করে আজীবন যে আনন্দী লড়েছে, এবার তার সামনে চ্যালেঞ্জ— প্রিয় মানুষটিকে বাঁচানোর। আনন্দী দমে যায় না, সাহস করে ঢুকে পড়ে হাসপাতালের রেকর্ড রুমে, খুঁজতে থাকে সত্যের প্রমাণ। চোখে আগুন, মনে জেদ, সে জানে আদিকে ফাঁসানো হয়েছে। অনেক খোঁজাখুঁজির পরে পায় এমন কিছু ডকুমেন্ট, যা আদিকে নির্দোষ প্রমাণ করতে পারে। ঠিক সেই মুহূর্তেই এসে পড়ে সূপায়ন।
আরও পড়ুনঃ ছদ্মবেশে পারুলকে ধরে ফেলল রায়ান! তাহলে কি পারুল আর নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করতে পারবে না? এবার কি সত্যিই ইউনিভার্সিটি থেকে বিদায় নেবে পারুল?
দরজা আটকে দিয়ে বলে— “তুমি আমায় মারতে চাইছো আনন্দী, এবার তুমিই মরবে!” মুহূর্তেই আগুন জ্বালিয়ে দেয় সেই ঘরে! আদিকে কি বাঁচানো যাবে এই কলঙ্কের হাত থেকে? আগুনের লেলিহান শিখা থেকে আনন্দী কি নিজের প্রাণ বাঁচাতে পারবে? সত্যি কে জয়ী হবে শেষপর্যন্ত? জানতে হলে দেখতে থাকুন ‘আনন্দী’, শুধুমাত্র জি বাংলায়, ২০ থেকে ২২ এপ্রিল, প্রতিদিন বিকেল ৫:৩০ টায়।