জয়েন গ্রুপ

বাংলা সিরিয়াল

এই মুহূর্তে

পারুলকে মারতে প্রা’ণঘা’তী ফাঁদ, শিরীনের মা এবার নিজের হাতেই নিতে চায় প্রতিশোধ! মাকে খুঁজতে গিয়ে আরও বিপদের মুখে পারুল! শিরীনের বাবা-ই কি বদলে দেবে পারুলের ভাগ্য? ‘পরিণীতা’য় রুদ্ধশ্বাস আজকের পর্ব!

জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক ‘পরিণীতা’র (Parineeta) আজকের পর্বের শুরুতেই দেখা যায়, শিরীনের মা আর শিরীন, দুজনেই অপেক্ষা করতে থাকে যে পারুল কখন এসি চলবে আর মৃ’ত্যু ঘটবে। কিন্তু ভাগ্যের খেলা তো আর এত সহজ না! পারুল এসি চালাতেই যাবে, ঠিক এমন সময় দরজায় এসে উপস্থিত।

দরজা খুলতেই পারুল শিরীনের বাবাকে দেখে অবাক। তিনি জানান, সদাশিবের মৃ’ত্যুর খবরটা পারুলের মুখ থেকে জানার পর তিনি না এসে থাকতে পারেননি। তার একটা তীব্র আশঙ্কা আছে যে পারুলদের ওপরেও এমন হা’মলা হতে পারে। তাই আর দেরি না করে তিনি চলে এসেছেন বড় কোনও ক্ষতি হওয়ার আগেই।

গরম লাগায় পারুল আবার এসিটা চালাতে যায়, ওদিকে শিরীনের মায়ের গলা শুকিয়ে আসতে থাকে স্বামীর পরিণতির কথা ভেবে। কিন্তু এসি আর চালাতে পারে না পারুল, তার আগেই শিরীনের বাবা তাদের জামা কাপড় গুছিয়ে তার সঙ্গে একটা জায়গার যাওয়ার অনুরোধ করেন। তিনি বলেন কোথায় যাচ্ছে সেই ব্যাপারে কাউকে কিছু জানাতে হবে না।

এই হোটেলটা আর পারুলদের জন্য সুরক্ষিত নয়, বরং একটা খুবই সুরক্ষিত জায়গার ব্যবস্থা করেছেন শিরীনের বাবা। তিনি জানান হোটেলে রিসিপশনে নিজের নাম্বার দিয়ে যাবেন, যদি কেউ পারুলদের খোঁজ করতে আসে তবে তাকেই আগে ফোন করা হবে। সব পরিকল্পনা মাটি হয়ে যাওয়ায়, শিরীনের মা খুব রেগে যান।

শিরীনের মা এবার সিদ্ধান্ত নেন পারুল নিজের মকে খুঁজে পাওয়ার আগেই তিনি তাঁকে মেরে ফেলবেন। এদিকে একদিন নিজের দোষ পারুলকে তার মায়ের থেকে আলাদা করার গ্লানিতে শিরীনের বাবা আজ আবার মাকে খুজে পেতে পারুলকে সাহায্য করতে চায়। হঠাৎ তার কাছে ফোন আসে সেই হোটেল থেকে।

তারা জানান পারুলরা যে ঘরে ছিল সেই ঘরে এক ব্যক্তি এসি চালানোর পর মারা গেছেন বি’ষাক্ত গ্যাসের জন্য। রায়ান খুব উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ে আর পারুলকে কলকাতা ফিরে যাওয়ার জন্য অনুরোধ করতে থাকে, কিন্তু পারুল কিছুতেই তার মাকে না নিয়ে কলকাতা ফিরবে না। এই পরিস্থিতিতে শিরীনের বাবা আরও এক ব্যক্তির খোঁজ দেয় যিনি পারুলের মাকে চিনতে পারেন।

Piya Chanda