জয়েন গ্রুপ

বাংলা সিরিয়াল

এই মুহূর্তে

প্রতিশোধ নয়, এ অপরাধ! হাসপাতালে মৃ’ত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছে ঋষি, রক্ত দিতে এগিয়ে এল উজি! নিশার নিষ্ঠুরতায় প্রশ্নের মুখে সম্পর্ক, দিদির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা উজির! আজ ‘জোয়ার ভাঁটা’ য় টানটান উত্তেজনা!

জি বাংলার ‘জোয়ার ভাঁটা’ (Jowar Bhanta) ধারাবাহিকের আজকের পর্বের শুরুতেই দেখা যায়, ঋষিকে সংকটজনক অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে আসে হয়। একদিকে ঋষির বাবা ভেঙে পড়ে, ছেলের এমন চরম ও নির্মম পরিণতি দেখে। অন্যদিকে, উজি তখন একটা কথাই ভাবতে থাকে যে দিদি নিশা এতটা অমানবিক কি করে হতে পারল! উজি মনে মনে বলে, এত বারণ করা সত্ত্বেও দিদি এটা কেন করল?

কারোর দোষ প্রমাণ না করেই, তার জীবন নিয়ে নেওয়ার মতো ঘটনা প্রতিশোধ নয় অপরাধ, এটাই উজির মত। সে যখন দিদিকে বলেছিল যে ঋষি নির্দোষ এবং যথেষ্ট প্রমাণ উজির কাছে আছে, তখন নিশার একটি অপেক্ষা করা উচিৎ ছিল। রাগের মাথায় উজি ছুটে হাসপাতাল থেকে বেরিয়ে যায় এবং ভানু আর দিদিকে ফোন করতে থাকে।

Jowar Bhanta, Shruti Das, Aratrika Maity, Abhishek Veer Sharma, Uji, Nisha, Rishi, Zee Bangla, Bengali Serial, Bengali Television, Jowar Bhata Today Episode, Jowar Bhanta New Episode, জোয়ার ভাঁটা, শ্রুতি দাস, আরাত্রিকা মাইতি, অভিষেক বীর শর্মা, উজি, নিশা, ঋষি, জি বাংলা, বাংলা সিরিয়াল, বাংলা টেলিভিশন, জোয়ার ভাঁটা নতুন পর্ব, জোয়ার ভাঁটা আজকের পর্ব

ওদিকে জিত বসুর তাড়া খেয়ে নিশা আর ভানু কোনমতে প্রাণ বাঁচিয়ে পালাচ্ছে। নিশার পায়ের গু’লির আ’ঘাত আর র’ক্তপা’তের যন্ত্রণা যেন ধীরে ধীরে নিস্তেজ করে দিচ্ছে, তবুও সে হার মানার পাত্রী নয়। শাড়ির আঁচল ছিঁড়ে ক্ষত স্থান আটকে সে আবার পালাতে থাকে। ওদিকে উজি এতবার ফোন করে গেলেও, কেউ ফোন ধরে না।

ভানু কিছুটা দূরে একটা নিরাপদ জায়গায় পৌঁছে দেখে উজি ফোন করছে। ভানু ভাবে নিশ্চই উজি বুঝে গেছে যে বিস্ফো’রণটা তারাই করিয়েছে আর এতে কী বা কৈফিয়ত দেবে উজিকে! তবুও, ঋষির অবস্থা নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ায় ভানু ফোনটা ধরে। উজি পরিষ্কার জানিয়ে দেয় তাকে যে ঋষির মৃ’ত্যুর সঙ্গে লড়ছে তাই তার কিছু হবে কেউ বাঁচবে না!

উজি ভনুকে সতর্ক করে দেয় যে পুলিশকে সব বলে দেবে আর দিদির সঙ্গে হিসাব সে নিজেই বুঝে নেবে যদি ঋষির আর কোনও ক্ষতি হয়। ফোনটা কাটতেই ঋষির কাকা উজিকে জানতে চায় যে কার সঙ্গে কথা বলছিল, উজি বলে পুলিশ। এদিকে আসানসোলের হাসপাতালের একজন কর্মী উজিকে চিনতে পেরে যায়। এরপর ঋষির মা সেখানে এসে কান্নায় ভেঙে পড়ে ছেলেকে নিয়ে।

ডাক্তার জানায় ঋষির অবস্থা ভালো না, তবে শরীর দিয়ে অনেক রক্ত বেরিয়ে গেছে তাই রক্ত লাগবে। উজি রক্ত দিতে রাজি হয়। অন্যদিকে, ভানু হোটেলে ফিরে নিশার অবস্থা দেখে ভয় পেয়ে যায়, তাড়াতাড়ি করে ক্ষত স্থানের চিকিৎসা করে কিন্তু দরজার বাইরের রক্ত মোছার সময় হোটেলের একজন কর্মী দেখে ফেলে পুলিশ ডাকে। যদিও ততক্ষণে পালিয়ে যায় দুজনে।

Piya Chanda

                 

You cannot copy content of this page