জয়েন গ্রুপ

বাংলা সিরিয়াল

এই মুহূর্তে

“আমার জীবনে সুস্মিতা আছে”, “শিঞ্জিনীকে কিছু না বললে আমার চলেই না”…, নেভার এন্ডিং বন্ড! সুস্মিতা ও শিঞ্জিনীর বন্ধুত্ব অবাক করবে সবাইকে

লাইমলাইটের নায়ক-নায়িকাদের মধ্যে উজ্জ্বলতার কমতি নেই। কিন্তু সেই আলোর বিপরীতেই রয়েছে অন্ধকার। অন্তত সবার তেমনটাই ধারণা। পর্দায় অভিনয় করা নায়িকারা নাকি একে অপরের বন্ধু হতেই পারেনা। এমনই মিথ ঘুরে বেড়ায় ‌অভিনয় জগৎকে কেন্দ্র করে। যদিও সেই সকল মিথকেই মিথ্যে প্রমাণ করেছে সুস্মিতা (Sushmita Dey) ও শিঞ্জিনীর (Shinjini Chakraborty) বন্ধুত্ব।‌ ঠিক যেন নেভার এন্ডিং বন্ড।

কালনাগিনী ও পঞ্চমী একে অপরের বেস্টফ্রেন্ড!

স্টার জলসার ধারাবাহিকে একসঙ্গে অভিনয় করেছিলেন তাঁরা। অভিনেত্রী সুস্মিতা দে এবং অভিনেত্রী শিঞ্জিনী চক্রবর্তী। আর সেই অভিনয়-এর সূত্র ধরেই তাঁরা হয়ে উঠলেন একে অপরের বেস্টফ্রেন্ড। কিভাবে হলো এই চমৎকার? হাসি মুখে ভাগ করে নিলেন তাঁরা। পর্দায় তাঁরা নাকি একে অপরের শত্রু! আর বাস্তবে? সবচেয়ে ভালো বন্ধু। ‌

ধারাবাহিকের সহ অভিনেত্রী সুস্মিতার সঙ্গে ভারী অদ্ভুতভাবে বন্ধুত্ব হয়েছে শিঞ্জিনী চক্রবর্তীর। স্টার জলসার ‘পঞ্চমী’ ধারাবাহিকে নায়িকা পঞ্চমীর চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন সুস্মিতা। আর তাঁর বিপরীতে কালনাগিনীর চরিত্রে দেখা গিয়েছিল অভিনেত্রী শিঞ্জিনী কে। ক্রমে গাঢ় হল দুজনের বন্ধুত্ব। আর এখন তাঁরা একে অপরকে চোখে হারায়।

সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে শিঞ্জিনী বলেছিলেন, তাঁদের একে অপরকে ছাড়া চলে না। অভিনেত্রী বেশ গর্ব করে বলেন, আমার জীবনে সুস্মিতা আছে।দুজনের বন্ধুত্ব এতটাই গাঢ় ছিল যে, বহু মানুষ ভেবেছে, তাঁরা হয়তো লেসবিয়ান! যদিও এ কথা বলে হেসে ফেলেন দুজনেই। ব্যক্তিগত জীবন ও কর্মজীবন নিয়ে দুজনেই ব্যস্ত। তবুও তার মাঝে এই বন্ধুত্ব যেন খোলা হাওয়ার মতো।

একবার শিঞ্জিনীর অপমানের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ান সুস্মিতা। আর তা দেখে অবাক হয়ে যান শিঞ্জিনী।‌ তিনি মনে মনে ভাবেন, একজন সহ-অভিনেত্রী হয়ে সুস্মিতার এই পদক্ষেপ প্রশংসা করার মতোই। আর তাছাড়াও সুস্মিতার প্রশংসায় পঞ্চমুখ শিঞ্জিনী।‌ পঞ্চমী শেষ হয়ে যাওয়ার পর অনেকেই শিঞ্জিনীকে প্রশ্ন করেছিলেন বর্তমানে কি করছে সুস্মিতা। তার উত্তরে শিঞ্জিনী ‘কথা’ ধারাবাহিকের বিবরণ দেন। ব্যস্ত সিডিউলের মাঝেও একে অপরের সঙ্গে সুন্দর বন্ধুত্বের বাঁধনে জুড়ে রয়েছেন তাঁরা।

TollyTales NewsDesk

                 

You cannot copy content of this page