জয়েন গ্রুপ

বাংলা সিরিয়াল

এই মুহূর্তে

কুকর্মের শাস্তি পেল আহির! অভিজিৎ আর বুবাইকে মারার অপরাধে গ্রেফতার হল সে! উপযুক্ত শাস্তি পাবে আহির?

Neem Phooler Madhu Today Episode: বর্তমানে টিআরপি (TRP) তালিকায় বেঙ্গল টপার জি বাংলার (Zee Bangla) নিম ফুলের মধু (Neem Phooler Madhu)। শুরুর থেকেই ধারাবাহিক মন জয় করে এসেছে দর্শকদের। প্রতি সপ্তাহেই একের পর এক চমকের কারণে দিনে দিনে বাড়ছে ধারাবাহিকের টিআরপি। যদিও পর্ণার স্মৃতি চলে যাওয়ার পর থেকেই একেবারে নতুন মোড় নিয়েছে ধারাবাহিকের কাহিনী।

ধারাবাহিকের গত পর্বেই দেখা গেছে সৃজনের সঙ্গে ঘুরতে বেরিয়েছিল পর্ণা আর ঠিক তখনই রাস্তার একটি দোকানে চা খাওয়া নিয়ে আহিরের সঙ্গে ঝামেলায় জড়িয়ে পড়ে পর্ণা। পর্ণার ব্যবহার দেখে ভীষণ রেগে যায় আহির। এরপরই তার রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় নিজের গাড়ি দিয়ে পর্ণাকে ধাক্কা মারার চেষ্টা করে আহির। কিন্তু কোনক্রমে বেঁচে যায় পর্ণা। কিন্তু পর্ণার মতো ভাগ্য সঙ্গ দেয়নি অভিজিৎ আর বুবাইয়ের।

নিম ফুলের মধু আজকের পর্ব ৪ জুলাই (Neem Phooler Madhu Today Episode 4 July)

রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় অভিজিতের সাইকেলে ধাক্কা মারে আহিরের গাড়ি। সঙ্গে সঙ্গে ছিটকে পড়ে যায় বুবাই আর অভিজিৎ। অভিজিতের মাথায় লেগে শুরু হয় রক্তক্ষরণ। ওদিকে দত্ত বাড়িতে আইসক্রিম নিয়ে চলে আসে পর্ণা আর সৃজন। সকলকে আইসক্রিম দিয়ে বুবাইয়ের জন্য খাতা বইগুলো দিয়ে দেয় সৃজন। কিন্তু বুবাই আসছে না দেখে অভিজিতের বাড়িতে ফোন করে সৃজন।

অভিজিতের পরিবারের সঙ্গে কথা বলার পরই থানা থেকে ফোন আসে চয়নের কাছে। পুলিশ চয়নকে জানায় বুবাইয়ের অ্যাকসিডেন্ট হয়েছে। কথাটা শুনেই অজ্ঞান হয়ে যান জেঠু। তড়িঘড়ি বুবাইকে দেখতে হাসপাতালে ছুটে যায় সকলে। এদিকে আহিরকে গ্রেফতার করে পুলিশ। আহিরের বন্ধু সুযোগ বুঝে ফোন করে আহিরের বাবাকে। ড্রাগ টেস্টের জন্য নিয়ে যাওয়া হয় আহিরকে।

আরও পড়ুন: স্বমহিমায় ফিরল জগদ্ধাত্রী! অপরাধীদের শায়েস্তা করে কাঁকনকে ফিরিয়ে আনল জ্যাস সান্যাল

অভিজিৎকে হত্যার অপরাধে আহিরকে গ্রেফতার করল পুলিশ

ড্রাগ টেস্টে আহিরের শরীরে আলকোহল পাওয়ার পর পুলিশ তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে যাবে তখনই চলে আসে দত্ত পরিবার আর অভিজিতের বাড়ির লোকজন। ডাক্তার জানান অভিজিৎ মারা গেছে। ডাক্তারের কথা শুনে জ্ঞান হারায় অভিজিতের হবু স্ত্রী। কান্নায় ভেঙে পড়ে অভিজিতের পরিবার। বুবাইয়ের জন্য প্রার্থনা করতে থাকে সকলে। সবটা শুনে পুলিশ অফিসার জানান তারা আহিরকে এবার জেলের ঘানি টানিয়েই ছাড়বেন। অবশেষে কি নিজের কুকর্মের শাস্তি পাবে আহির? নাকি ছাড়া পেয়ে যাবে বাবার পরিচিতির জোরে? আপনাদের কি মনে হয়?

TollyTales NewsDesk