জয়েন গ্রুপ

বাংলা সিরিয়াল

এই মুহূর্তে

ন্যাকা প্রতীক্ষার ন্যাকামি শেষ! প্রতীক্ষার ঘর থেকে বিষের শিশি উদ্ধার করল পুলিশ

জি বাংলা (Zee Bangla) ধারাবাহিক কার কাছে কই মনের কথা (Kar Kache Koi Moner Kotha) ধারাবাহিকে গল্পে এসেছে নতুন চমক। পরাগকে বিষ খাওয়ানোর অভিযোগে গ্রেফতারি করা হয়েছে শিমুলকে। মধুবালা দেবী সহ সকলেই উপস্থিত ছিল প্রথম শুনানির দিন। প্রথম দিন জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় মধুবালা দেবীকে। শিমুলের ব্যাপারে সমস্ত সত্যি কথাই বলেন তিনি। জানান শিমুল খুব ভালো মেয়ে কিন্তু শিমুল ছাড়া এই ব্যাপারে আর কাউকে সন্দেহ করেননা তিনি।

পরের শুনানিতে কোর্টে প্রথমে ডাকা হয় কাকিমাকে তারপর বিপাশাকে। তারা সকলেই জানেন যে তারা মনে করেননা শিমুল দোষী বিপাশা জানায় সে মনে করে এই কাজটা প্রতীক্ষা আর পলাশ করতে পারে। তারপর অনির্বাণ ডাকে পরাগকে। সে এসে শুরুতে কান্নাকাটি শুরু করে। তারপর বলে সে শিমুলকে শতদ্রুর সঙ্গে শিমুলের প্রেমের সম্পর্কে জন্য ছেড়ে দিয়েছে। তারপর আরাধনা ডাকে পরাগের স্কুলের প্রধান শিক্ষককে।

তিনি জানান যে পরাগ ভালো নয়, সে বউয়ের ওপর অত্যাচার করে। তারপরই শিমুলকে যে পরাগ, পলাশ এবং প্রতীক্ষা বি’ষ দিয়েছিল সেটার প্রমাণ দেয় আরাধনা। তবে এরপর দেখা যায়।ধারাবাহিকে নতুন চমক। আরাধনার আর্জিতেই জর্জ সাহেব পুনরায় ব্যানার্জী বাড়ি খোঁজার মঞ্জুরি দেন পুলিশকে। পুলিশ আসে পৌঁছায় ব্যানার্জী বাড়ি। তারা বাড়ি আসে সব কথা বললে। ভয় পেয়ে যায় প্রতীক্ষা। সে কারণ জানতে চাইলে পুতুল পুলিশকে বলে প্রতীক্ষা নিজে পরাগকে বিষ খাইয়ে শিমুলের নামে দোষ দিয়েছে।

সেই কথায় পলাশ প্রতিবাদ করে কিন্তু পুতুল আবার বলে প্রতীক্ষার ঘর খুলেই সব পাওয়া যাবে, তারপর পরাগ বাধা দিতে চাইলে, পুলিশ সকলকে থামিয়ে তদন্ত করতে শুরু করে। প্রতীক্ষার ঘর খুঁজে পুলিশ একটি শিশি পায়। সেই শিশি নিয়ে প্রতীক্ষাকে জিজ্ঞাসা করতেই বিষের শিশি দেখে প্রথমে ভয় পেয়ে যায় প্রতীক্ষা। পরে নিজেকে সামলে বলে এটা কিসের শিশি সে জানে না।

আরও পড়ুনঃ ফুলকির জীবনে উঠল নতুন ঝড়! রোহিতকে বিয়ে করতে মরিয়া শালিনী!

পুলিশ বলে এটা বিষের শিশি মনে হচ্ছে। তখন পরাগ বলে যে এটা হয়তো শিমুল প্রতীক্ষার ঘরে রেখেছে। তখন পুলিশ বলে তারা হাতের ছাপ পরীক্ষা করলেই সব বুঝতে পারবে বলে চলে যায়। তবে কি মনে হয় আপনাদের এবার কি তবে ধরা পরবে প্রতীক্ষা?

Ruhi Roy

রুহি রায়, গণ মাধ্যম নিয়ে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর পাশ। সাংবাদিকতার প্রতি টানে এই পেশায় আসা। বিনোদন ক্ষেত্রে লেখায় বিশেষ আগ্রহী। আমার লেখা আরও পড়তে এখানে ক্লিক করুন।