জি বাংলায় (Zee Bangla) বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় ধারাবাহিক জগদ্ধাত্রীতে (Jagaddhatri) চলছে রহস্য উন্মোচন পর্ব। একের পর এক ব্যক্তির পাতা খুলছে জ্যাস। কৌশিকী মুখার্জী এবং তার ওপর কে হামলা চালিয়েছিল সেই কেসেরই তদন্ত করতে জগদ্ধাত্রী। বৈদেহী মুখার্জী ঘর থেকে পুলিশ বেরিয়ে যাওয়ার পর সেখানে আসে রাজনাথ মুখার্জী। তিনি আসেই চিৎকার করতে থাকেন বৈদেহী মুখার্জীর ওপর। তিনি জানতে চান সের জন্য এত খোঁজাখুঁজি করছিল তার ঘরে? কি আছে তার ঘরে।
তখন চলে আসে চন্দ্রবদন। তিনি জিজ্ঞাসা করেন কেন এত চিৎকার হচ্ছে বাড়িতে। তখন রাজনাথ তাকে থামিয়ে বলে তিনি এবং তার জামাই দেবুই বাড়িতে অপরাধ ঢুকিয়েছে। তারপর সানভি ও প্রশ্ন করে বৈদেহী মুখার্জীকে তার বাবার কথাকে সমর্থন করে। তখন গরিমা বলে আমার মনে হচ্ছে কেউ আছে স্বয়ম্ভুদার পিছনে যে পুরো খেলাটা খেলছে। তখন তার কথায় সমর্থন করে মেহেন্দি। মেহেন্দি বলে এসব জ্যাস সান্যাল করছে কিনা তখন উৎসব বলে সেটা সম্ভব নয়।
ওদিকে জ্যাস সাধুদাকে সব কিছু বোঝাতে থাকে। সমস্ত ছবি দেখে অভাব হয়ে যায় সাধুদা। তখনই জ্যাস সান্যাল বলে স্বয়ম্ভু চলে আসে সেখানে। তাকে জিজ্ঞাসা করে কেন সে বলেনি সে পানিহাটিতে গেছিল। তখন জগদ্ধাত্রী তাকে বোঝানোর চেষ্টা করে কিন্তু প্রথমে সে শোনে না তাই জগদ্ধাত্রী তাকে বলে সে তার বস তখন স্বয়ম্ভু তারপর স্বয়ম্ভু শান্ত হলে জগদ্ধাত্রী তাকে সবটা বুঝিয়ে বলে যে উৎপল মিত্র এবং ঊর্মিলা মিত্র ভাই বোন।
উৎপল মিত্র একজন শুটার ছিলেন এবং বৈদেহী মুখার্জীও একজন শুটার ছিলেন। তারা চিনতেন একে অপরকে। এদিকে একটি হসপিটালে আসে বৈদেহী মুখার্জী টাকা দেন মিস্টার ধরকে এবং বলে তিনি যেন উৎপল মিত্রের ব্যাপারে কাউকে কিছু না বলে। তখনই ওখানে আসে উৎসবে এবং জিজ্ঞাসাবাদ করে উৎপল মিত্রের ব্যাপারে কিন্তু মিস্টার ধর কিছু বলে না এবং উৎসব চলে যায়। তারপর সেখানে আসে বৈদেহী জানতে পারে কেন এসেছিল উৎসব।
আরও পড়ুনঃ ন্যাকা প্রতীক্ষার ন্যাকামি শেষ! প্রতীক্ষার ঘর থেকে বিষের শিশি উদ্ধার করল পুলিশ
ওদিকে স্বয়ম্ভু আর জগদ্ধাত্রী যায় কালবোস মামার বাড়ি এবং উনি বলে দেন যে উৎপল একটি বাচ্চা মেয়ের খুনের মামলায় জেল খেটেছে। কিন্তু এখন উৎপল মিত্র কথায় তা উনি জানেন না। তবে কি মনে হয় আপনাদের জ্যাস কি পাবে বৈদেহীর রহস্য উন্মোচন করতে?
View this post on Instagram