জি বাংলা জনপ্রিয় ধারাবাহিক নিম ফুলের মধুটে চলছে ঈশার পর্দা ফাঁসের পর্ব। ঈশাকে বেঁধে রেখে তার গলায় কালীপটকা ঝুলিয়ে তাতে আগুন দিয়ে সকলের সামনে সব সত্যি নিয়ে আসল পর্ণা। তারপর ঈশাকে বলেন শব্দ সত্যি স্বীকার করতে কিন্তু প্রথমে ঈশা কিছুই বলছিল না। পর্ণা সকলকে জানিয়ে দেয় ঈশাই রনির সঙ্গে হাত মিলিয়ে সব কাজ করেছে যেটা প্রথমে অস্বীকার করে।
তারপর পর্ণা তাকে সলতের দিকে তাকাতে বললে সেই ভয়ে সব সত্যি বলে দেয়। তখন জেঠি বলে “এরকম মেয়ে সত্যিই ক্ষতিকারক। দেখ ছোট তুই কোন মেয়েকে তোর ছেলের সঙ্গে বিয়ে দিচ্ছিল। আমার তো ভাবতেই খারাপ লাগছে এই মেয়ের টাকায় আমি খাওয়ার খেলাম।” তখন সেই কথায় কৃষ্ণাও বলে “হ্যাঁ তুমি ঠিকই বলেছ দিদি বাবুর বাবা ঠিক বলে আমার কোনও বুদ্ধি নেই। সে মেয়ে আগে এত ক্ষতি করলো আমাদের বাড়ির তাকেই আবার আমার ছেলের সঙ্গে বিয়ে দিছিলাম।”
তখন সৃজনও বলে “তুমি সকলের কথা শুনে সবসময় ঈশাকে ভালো ভেবেছ কিন্তু পর্ণাকে কষ্ট দিয়েছ।” সে কথা শুনে কোনও উত্তর দেয়না কৃষ্ণা। তারপর জেঠু বলেন ঈশাকে পুলিশে দিয়ে দিতে তখন পুলিশ চলে আসলে পর্ণা পুলিশকে বলে ইশাকে নিয়ে চলে যেতে এবং সে পুলিশকে বলে ঈশা সবটা নিজের মুখে স্বীকার করেছে। তাকে পরে ভিডিওটা সে দিয়ে দেবে। তখন পুলিশ ঈশাকে বলে আপনি তো রোজ রনির সঙ্গে দেখা করতে আসতেন এখন তারই সঙ্গে একই জেলে থাকবেন চলুন।
ঈশাও মনে মনে ভাবে আমি তোকে ছাড়বো না পর্ণা আমি ফিরে আসে তোর যে ক্ষতি করবে তুই ভাবতেও পারবি না।” তারপর পুলিশ ঈশাকে নিয়ে চলে গেলে তারপর পর্ণা সকলকে বলে দেয় ঈশাকে এই সব কাজে সাহায্য করেছে মৌমিতা আর অয়ন। সেটা শুনে খুব রেগে যায় জেঠু প্রথমেই তিনি অয়নকে খুব মারেন। ঠাম্মিও বলে দেন যে এদের আর ক্ষমা করা যায় না। সেই দুজন সবসময় সকলের ক্ষতি করছেন।
মৌমিতা আর অয়ন সকলের কাছে ক্ষমা চাইলেও জেঠু বলে দেয় তাকে না আটকাতে। তারপর তিনি বার করে দিতে থাকেন অয়ন এবং মৌমিতাকে। তবে কি ঈশা পর্ণা ক্ষতি করার জন্য করবে বড় পরিকল্পনা? কি হবে মৌমিতা আর অয়নের পরিণতি? তারা কি ফিরতে পারবে দত্ত বাড়িতে? তারা কি এবার শুধরে যাবে?