জয়েন গ্রুপ

বাংলা সিরিয়াল

এই মুহূর্তে

দুটো শেষ হয়ে যাওয়া সিরিয়াল নিয়ে শুরু ভোটাভুটি! ‘মিঠাই’ সৌমীতৃষা নাকি ‘উর্মি’ অন্বেষা, কে বেশি পছন্দ আপনার?

বাংলা টেলিভিশনের পর্দায় জনপ্রিয় সব ধারাবাহিক যেমন রয়েছে তেমনই রয়েছেন পছন্দের সব অভিনেতা-অভিনেত্রীরা। বাংলা টেলিভিশনের পর্দায় এমন অনেক নায়িকা রয়েছেন যারা শুধুমাত্র ধারাবাহিকের পর্দা কাঁপাচ্ছেন এমনটাই নয় তারা দর্শকদের মনেও রাজত্ব করছেন।

আর সেই রকমই দুজন অভিনেত্রী হলেন মিঠাই ধারাবাহিকের অভিনেত্রী সৌমীতৃষা কুন্ডু। এবং এই পথ যদি না শেষ হয় খ্যাত অভিনেত্রী অন্বেষা হাজরা। দুজনেই বাংলা টেলিভিশনের জনপ্রিয় অভিনেত্রী। এই দুজনের‌ই ধারাবাহিক দর্শকদের ভীষণ পছন্দের ছিল দর্শকদের কাছে।

মিঠাই নাকি এই পথ যদি না শেষ হয় কোন ধারাবাহিকটি আপনার বেশি পছন্দের?

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, জি বাংলার পর্দায় একটা সময়ে সম্প্রচারিত হওয়া মিঠাই এবং এই পথ যদি না শেষ হয় দুটি ধারাবাহিক‌ই বন্ধ হয়ে গেছে বাংলা টেলিভিশনের পর্দায়। কিন্তু এখনও লড়াই চলছে। মিঠাই নাকি এই পথ যদি না শেষ হয় কোন ধারাবাহিকটি আপনার বেশি পছন্দের? কোন ধারাবাহিকের নায়িকা আপনার বেশি পছন্দের?

আপাতদৃষ্টিতে দেখলে মিঠাই ধারাবাহিকের জনপ্রিয়তা কিন্তু আকাশছোঁয়া ছিল। টিআরপি তালিকায় দীর্ঘ সময় ধরে প্রথম স্থানে রাজত্ব করা তো অবশ্যই, শেষ হয়ে যাওয়ার পরেও দর্শকদের মনে রাজত্ব করে চলেছে এই ধারাবাহিকটি। দর্শকদের পছন্দের ধারাবাহিক ছিল এই পথ যদি না শেষ হয় ধারাবাহিকটিও। কিন্তু মিঠাইয়ের জনপ্রিয়তাকে টপকে যাওয়া বোধহয় হয়ে ওঠেনি এই ধারাবাহিকের পক্ষে।

অন্বেষা না সৌমীতৃষা অভিনেত্রী হিসেবে আপনি কাকে বেশি পছন্দ করেন?

এর আগেও বিভিন্ন ধারাবাহিকে অভিনয় করলেও মিঠাই ধারাবাহিকে অভিনয়ের সূত্রেই দর্শকদের মন জিতে নিয়েছিলেন অভিনেত্রী সৌমীতৃষা কুন্ডু। অন্যদিকে অন্বেষা হাজরাও এর আগে অন্য ধারাবাহিকে অভিনয় করলেও তিনি সর্বাধিক জনপ্রিয়তা পান জি বাংলার এই পথ যদি না শেষ হয় ধারাবাহিক দিয়ে। এবং এই দুই অভিনেত্রীর ভক্ত সংখ্যা বিপুল। এই মুহূর্তে স্টার জলসার পর্দায় সন্ধ্যাতারা ধারাবাহিকে অভিনয় করছেন অন্বেষা। সেখানেও নিজের অভিনয় দক্ষতা দিয়ে অল্প সময়ে দর্শকদের মন জিতে নিয়েছেন তিনি। আর বাংলার সুপারস্টার দেবের বিপরীতে ‘প্রধান’ নামক সিনেমায় নায়িকা চরিত্রে অভিনয় করতে চলেছেন সৌমীতৃষা। তা নায়িকা হিসেবে আপনার পছন্দের কে?

Rimi Datta

রিমি দত্ত কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর। কপি রাইটার হিসেবে সাংবাদিকতা পেশায় চার বছরের অভিজ্ঞতা।