দিনকয়েক আগে শুরু হয়েছে জি বাংলা (Zee Bangla) নতুন ধারাবাহিক (New Serial) ‘আনন্দী’ (Anondi)। শুরুর পর থেকে টিআরপিতে (Trp) ভাল ফল করেছে এই মেগা। একের পর এক চমক এসেছে ধারাবাহিকের গল্পে। বর্তমানে যে ট্র্যাক চলছে তা একেবারে জমে ক্ষীর। ইতিপূর্বে, আদি ও বিজয়াকে যা নয় তাই শুনিয়ে চলেছিল তাদের গোটা পরিবার।
প্রসঙ্গত, বাড়ির বাইরে নন্দিনীর কথা রকেট এবং আনন্দীর দাদা, বৌদিরা লোক জড়ো করে বিক্ষোভ করতে থাকে। আদি এবং বিজয়ার কঠোর থেকে কঠোরতর শাস্তির দাবি করে। যদিও আনন্দী এসে সেই বিক্ষোভ থামানোর চেষ্টা করে, কিন্তু তাতে কাজ হয় না।

আনন্দী আজকের পর্ব ৯ অক্টোবর (Anondi Today Episode 9 October)
ধারাবাহিকের এদিনের পর্বে দেখানো হয়, আনন্দী সবাইকে থামানোর চেষ্টা করেছে। তখন নন্দিনী বিজয়াকে সকলে সামনে দাঁড় করায় এবং বিজয়াকে দিয়ে সকলের সামনে ক্ষমা চাওয়ায় নন্দিনী। সে বিজয়াকে শিখিয়ে দেয় কী বলতে হবে এবং বিজয়াকে সেটাই সবার সামনে বিজয়াকে বলতে বলে। বলাই বাহুল্য, বিজয়াকে অপমান করতে পুরোটাই নন্দিনীর চক্রান্ত ছিল। বিজয়াকে অপমান করার জন্য।
বিজয়া সকলের সামনে হাত জোড় করে বলে সে এমডি পদ থেকে সরে যাচ্ছে। যা ঘটেছে সব দায় তার। আদি আর মায়ের অপমান সহ্য করতে পারে না। এদিকে রকেটরাও ছাড়ার পাত্র নয়। নন্দিনীর কথা মতো গুন্ডারা এসে ঝামেলাতো করেছে কিন্তু আনন্দীর দাদা মোটা অঙ্কের টাকা দাবি করে। নয় ৩০ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ। নয়ত আদিদেবকে ছাড়বে না তারা। একথা শুনে ঘাবড়ে যায় নন্দিনী। সুপায়ন রকেটকে বোঝাতে গেলে সে বলে টাকা না নিয়ে সে ছাড়বে না।
আরও পড়ুন: এত করেও শেষে এই পরিণতি! স্বামীর ঘর থাকতেও রাস্তায় শুয়ে দিন কাটাচ্ছে দীপা! ‘অনুরাগের’ পর্ব দেখে চোখে জল দর্শকের
এদিকে বাড়ির সকলে মিলে কথা শোনাচ্ছে আদিকে। তার নেওয়া সব সিদ্ধান্ত যে ভুল চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেওয়া হয়। সে ছুটে যায় মাকে বাঁচাতে। আনন্দী তখন জানায়, ডক্টর অদিদেব হয়ত ভগবান। কিছু মানুষের কাছে তিনি রক্ত মাংসের মানুষ। সবটাই আনন্দীর কপালের দোষ। কথাগুলো শুনে শান্ত হয় সকলে। আনন্দীর দাদা ক্ষেপে ওঠে আনন্দীর উপর। এখন দেখার আনন্দীর কপালে কী আছে।