এই মুহূর্তে জমে উঠেছে ধারাবাহিক কার কাছে কই মনের কথা (Kar Kache Koi Moner Katha) । এই ধারাবাহিকটি এই মুহূর্তে দারুণ উত্তেজনাপূর্ণ একটি জায়গায় রয়েছে। যে কারণে এই ধারাবাহিকটি দেখার জন্য দর্শকদের এতটা উত্তেজনা। বলাই বাহুল্য, এই ধারাবাহিকটি এই মুহূর্তে বাঙালি দর্শকদের কাছে অন্যতম প্রিয় একটি ধারাবাহিক।
এই মুহূর্তে দারুণভাবে জমে উঠেছে এই ধারাবাহিকের গল্প। বলাই বাহুল্য, এই ধারাবাহিকটিতে এখন উত্তেজনায় ভরা পর্ব চলছে। সেইসঙ্গে উঠে আসছে বিভিন্ন ধরণের বাস্তব সম্মত গল্প। নারী নির্যাতন, বধূ নির্যাতনের মতো স্পর্শকাতর বিষয়কে এই ধারাবাহিকের মূল বিষয়বস্তু হিসেবে তুলে ধরা হয়েছে। শুরুর দিকে বিতর্ক থাকলেও পরে অবশ্য এই ধারাবাহিকের বাস্তব সম্মত গল্প মনে ধরেছে দর্শকদের।
এই ধারাবাহিকটির যারা নিয়মিত দর্শক তারা জানেন, নিজের স্বামীর হাতে টানা অত্যাচারিত হতে হতে তাকে শাস্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় শিমুল। সে ডিএম অফিসে গিয়ে নিজের স্বামী এবং দেওরের নামে অভিযোগ জানিয়ে আসে। এরপর পরাগ এবং পলাশকে অফিসে ডেকে বেশ ভালো করে সমঝে দেন ডিএম ম্যাডাম। এরপর থেকেই শিমুলের প্রতি আরও বেশি করে রাগ জমা হয় পরাগ-পলাশের মনে। জুটে যায় তার হবু স্ত্রী প্রতীক্ষা।
এরপরেই তারা ষড়যন্ত্র করে তারা শিমুলকে ডিএম ম্যাডামের আয়োজন করা অনুষ্ঠানে যাওয়া থেকে আটকাবে। এবং তাকে সকলের সামনে ছোট করবে। আর সেই মতোই প্ল্যান করে তারা পরাগের অসুস্থতার নাটক করে। তার নাকি হার্ট অ্যাটাক হয়েছে। এই খবরের বিচলিত হয়ে পড়ে শিমুল। তার শাশুড়িও বলে পরাগ তার নাচ করতে যাওয়া মেনে নিতে পারেনি। আর তাই এমন কান্ড ঘটেছে।
এরপর অনুষ্ঠান বাদ দিয়ে শিমুল সরাসরি ছুটে যায় পরাগের কাছে। গিয়ে সে দেখে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে পরাগ। এরপর সেখানে হাজির হয় প্রতীক্ষা-পলাশ। যদিও ডাক্তার শিমুলকে জানিয়ে দেন কিছুই হয়নি পলাশের। অ্যাসিডিটি হয়েছে তার। এরপরই হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেয় পলাশকে। আর পলাশকে ছাড়তেই অনুষ্ঠান করতে চলে আসে শিমুল। যথারীতি তার পিছু পিছু আসে পরাগ, পলাশ, প্রতীক্ষা। আর তাদের দেখে বিপাশা মঞ্চে দাঁড়িয়ে পরাগের দিকে আঙুল তুলে বলে ওই মানুষটা শিমুলকে অনুষ্ঠান করতে দিতে আসা থেকে বাধা দিয়েছিল। এবার দেখার কী হতে চলেছে পরাগের সঙ্গে।