সূর্য দীপা ও মিশকার সম্পর্কে টানাপোড়েনের গল্প নিয়ে তৈরি ধারাবাহিক ‘অনুরাগের ছোঁয়া’ (Anurager Chhowa)। টিআরপি তালিকায়ও বরাবরই প্রথম পাঁচে থাকে এই ধারাবাহিক। প্রতি এপিসোডেই ধারাবাহিকের গল্পে থাকে নতুন নতুন টুইস্ট। সহজ কথায় যাকে বলে, গল্প একেবারে জমে ক্ষীর।
পরিবারের সকলে লাবণ্যর উপর ক্ষেপে উঠলে লাবণ্য সবাইকে বলে, তোমরা আজ আমাকে ভুল বুঝলে ঠিকই খুব তাড়াতাড়ি সত্যিটা তোমাদের সামনে আসবে। রত্না দেবী সকলকে নিয়ে বাড়িতে আসারা পর রত্না দেবী ও দীপার বাবা তাঁকে বলতে থাকে, এবার তুই শুধু নিজের কথা ভাব। তোর মেয়েদের কথা ভাব। ওদের মানুষের মত মানুষ কর।
এদিকে সবটাই যে লাবণ্যর চাল কেউ বুঝতে পারে না। তাই তিনি ছুটে যান রত্না দেবীর বাড়ি। অন্যদিকে, নিজের মনেই বলতে থাকে সূর্য তুই শুধু আমার। তোর সঙ্গে দীপার ডিভোর্সটা হয়েই গেল। এবার আমি সবাইকে এমন গোল খাওয়াবো যে সবাই বুঝতে পারবে। এদিকে লাবণ্য দীপাকে বলতে থাকে আমি তোমাকে নিজের মেয়ের মতো দেখি। তুমি কি করে ভাবলে আমি তোমার সঙ্গে সূর্য ডিভোর্স করাব?
এসব শুনে হতভম্ব হয়ে যায় দীপা। সে লাবণ্যকে জিজ্ঞেস করে, এসব আপনি কি বলছেন মা? লাবণ্য জানায় যে ডিভোর্স পেপারে সূর্য সই করেছে তা ভুয়ো পেপার ছিল। এ কথা শুনে সকলের খুশি হয়। সূর্য নার্সিং হবে তার বাচ্চাকে রেখে, দীপা ও সোনা রুপার সঙ্গে দেখা করতে আসে। তাকে দেখে জড়িয়ে ধরে সোনা ও রুপা। লাবণ্য জানতে চায়, দিদিভাই তোমরা কি আমার ওপর রাগ করছ?
লাবণ্য আরো জানায়, কাল সোনা রুপার জন্মদিন। বেশ ধুমধাম করে দিদার বাড়িতেই পালন করা হবে তাঁদের জন্মদিন। শুরু হবে তোরজোর। কিন্তু তার আগে, সূর্য দীপা থেকে জানতে চায় দীপা তাঁকে ভুল বুঝতেছে কিনা। দীপা উত্তরে জানায়,’ডাক্তারবাবু একটুতো ভুল বুঝেছি।’ ব্যস এখানেই শেষ হবে এদিনের পর্ব।