জি বাংলা (Zee Bangla) ধারাবাহিক ধারাবাহিক নিম ফুলের মধুতে (Neem Phooler Madhu) প্রেমের সপ্তাহে চলছে ভালোবাসার জন্য লড়াই। ঈশার পর্ণা ও সৃজনকে আলাদা করার পরিকল্পনা ইতিমধ্যেই ধরে ফেলেছে পর্ণা। তবে ঈশাকে শাস্তি দেওয়ার আগেই সে বাড়ি এনেছে অন্য সমস্যা। ঈশার কথায় রনি তার বাবাকে নিয়ে ফোন করিয়ে নাতাশার পরিবারকে খবর দেয় যে নাতাশা আর তরঙ্গ দত্ত বাড়িতে আছে।
সেই কথা শুনে নাতাশার দাদা তার গুন্ডাদের নিয়ে হাজির হন দত্ত বাড়িতে। পর্ণা, সৃজন, রুচিরা, চয়ন এরা সকলেই সবটা জানতেও অখিলেশ দত্ত ভুলবশত ঘর দিয়ে দেয় ছদ্মবেশী নাতাশার দাদা আর গুন্ডাদের। সেইসব দেখে নাতাশারা হতাশ হলেও পর্ণা তাদের কথা দেয় যে সে তাদের কিছু হতে দেবে না। পর্ণা প্ল্যান করে সবটা সবাইকে বলে। সৃজন একটু ভয় পেলেও পর্ণা তাকে সাহস দেয়। রাত্রি বেলায় নাতাশার দাদা ঠিক করে তরঙ্গদের মারবে।
রাত হলেই নাতাশার দাদা এবং গুন্ডাদের খেতে ডাকে পর্ণা। পর্ণার কথায় তারা খেতে যায় তখনই পর্ণার প্ল্যান মত ঘরে ঢোকে সৃজন আর চয়ন। নাতাশার দাদাদের ব্যাগ ঘেঁটে ওরা দেখে নেয় যে ব্যাগে অনেক অস্ত্র আর বন্দুক করেছে। কিন্তু সেই সময় নাতাশার দাদা ফোন আনার কথা মনে পড়ে। সে তিনি ওপরে যেতে চাইলে পর্ণা তাকে বাধা দেয় কিন্তু তিনি কিছু না শুনে ওপরে উঠে যায় তখন পর্ণা জলের জগ ফেলে সৃজনদের সাবধান করে দেয়। নাতাশা দাদা যাওয়ার আগেই সৃজনরা লুকিয়ে পরে।
নাতাশার দাদা ফোন নিয়ে চলে আসে আর সৃজন পর্ণাকে বলে দেয় নাতাশার দাদার ব্যাগে কি আছে, তখন পর্ণা তার প্ল্যান অনুযায়ী তরঙ্গ আর নাতাশাকে ওখানে নিয়ে আসে ওদের কথা বলে। কিন্তু সকলে থাকার জন্য নাতাশার দাদা কিছু করে না। রাতে তারা তরঙ্গের ঘরে নিয়ে ভাবে তারা ঘুমোচ্ছে কিন্তু চাদর সরিয়ে দেখে সেখানে বালিশ। তারপর তারা নিচে নামতে গেলে প্রথমে তেল ছড়িয়ে তাদের ফেলে দেয় সকলে।
তারপর নাতাশার দাদা বর্ষার মাথায় বন্দুক ধরলে ঠাম্মি নাতাশার দাদার মাথায় বন্দুক ধরে এবং তারা বর্ষাকে ছেড়ে দেয়। তাদের অনেক বোঝানোর চেষ্টা করে সকলে কিন্তু তারা শোনে না। কৃষ্ণা নাতাশার দাদা আর তার গুন্ডাদের ঝাঁটা দিয়ে মারে। তারপর পর্ণা বলে সকলকে পুলিশে দেওয়ার আগে সে একটা কাজ করবে। তাহলে কি মনে হয় আপনাদের পর্ণা কি পারবে নাতাশা আর তরঙ্গের বিয়ে দিতে?