জয়েন গ্রুপ

বাংলা সিরিয়াল

এই মুহূর্তে

তথ্য প্রমাণ সহ ভজন মিত্তিরের মুখোশ খুলল গীতা! নির্দোষ প্রমাণিত হলেন অগ্নিজিৎ মুখার্জি

স্টার জলসার (Star Jalsha) জনপ্রিয় মেগা গীতা এলএলবি (Geeta LLB)। জলসার অন্যতম এক সুপারহিট ধারাবাহিক এটি। একজন লড়াকু মেয়ের কাহিনী শোনায় গীতা এলএলবি। ধারাবাহিকের প্রতিটি পর্ব যেন দুর্ধর্ষ চমক হাজির করে। বর্তমানে জমে উঠেছে এই মেগা। কোর্টরুমে গীতার কামাল দেখে এবার লাফিয়ে বাড়বে টিআরপি। তেমনটাই মনে করছেন দর্শকেরা।

গীতা এলএলবি ১৪ সেপ্টেম্বর এপিসোড (Geeta LLB Episode 14 September )

স্টার জলসার জনপ্রিয় মেগা গীতা এলএলবি-এর নতুন পর্বে দেখা যায়, গিনি ও সাত্ত্বিকের মধ্যেকার সমস্ত অশান্তি দূর করতে বুদ্ধি এঁটেছে গীতা। আর সেই কারণেই মাঝরাতে গিনির ফোনে ফোন করে সে। এদিকে অত রাতে গিনিকে অন্য কারো সাথে কথা বলতে দেখে রীতিমতো অবাক হয়ে যায় তাঁর
স্বামী সাত্ত্বিক।‌

সাত্ত্বিক গিনি কে জিজ্ঞেস করে, এত রাতে সে কার সাথে কথা বলছে। এই বলে গিনির হাত থেকে ‌সে ফোনটা নিয়ে নেয়। আর ফোন নিয়ে কথা বলতে শুরু করে। ‌জিজ্ঞেস করতে থাকে, “কে আপনি? এত রাতে কেন আমার স্ত্রীকে ফোন করেছেন?” কিন্তু ফোনের সঙ্গে ব্লুটুথ ‌সংযোগ থাকায় ফোনের ওপার থেকে কারোর শব্দ শোনা যায় না। যদিও পরে বুঝতে পারে সাত্ত্বিক।‌ ব্লুটুথ ডিভাইস দিয়ে সে ওপারের মানুষটির সঙ্গে যোগাযোগ করে।

তখন গীতার বুদ্ধি অনুসারে বলা হয়, যিনি ফোন করেছেন তিনি গিনিকে নিজের বাড়ির বউ বানিয়ে নিয়ে যেতে চান। ‌কারণ, গিনির মধ্যে সে সকল গুণ রয়েছে যা ওই বাড়ির বউ হওয়ার জন্য যোগ্য। এই কথা শুনে প্রচন্ড রেগে যায় সাত্ত্বিক।‌ সে রেগে ঘর থেকে বেরিয়ে যায়।‌ এরপর, গীতা ওপার থেকে জিজ্ঞেস করে, জামাইবাবু কি বলছে! তখন গিনি বলে সে ঘর থেকে বেরিয়ে গেছে। ‌তবে হাল ছাড়বে না গীতা। দুজনের অশান্তি সে দূর করবেই। ‌

এরপর দেখা যায় কোর্টরুমের দৃশ্য। যেখানে গীতা প্রমাণ করার চেষ্টা করছে যে অগ্নিজিৎ মুখার্জি নির্দোষ। পদ্মকে তিনি বাঁচাতে চেয়েছিলেন তাঁকে খুন করতে নয়। এরই মাঝে বড়বাবু এসে গোটা ব্যাপারটা না বুঝেই ওনাকে অ্যারেস্ট করেছেন।

এরপর বড় বাবুর কাছে প্রশ্ন যায়, তিনি ওখানে কিভাবে পৌঁছলেন। বড়বাবু বললেন একটি ফোন কল পাওয়ার পর। ‌এবার গীতার সেই নম্বরে ফোন করে। আর ওমনি ভজন মিত্তিরের ফোনটা বেজে ওঠে। এরপর কাঠগড়ায় ডাকা হয় ভজনকে। সে বুঝে যায় এবার সে ধরা পড়বেই। ‌

Joyee Chowdhury

কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাংবাদিকতা ও গণযোগাযোগ-এ স্নাতকোত্তর। বিনোদন ও সংস্কৃতি বিভাগই মূল ক্ষেত্র। আমার লেখা আরও পড়তে এখানে ক্লিক করুন।