জয়েন গ্রুপ

বাংলা সিরিয়াল

এই মুহূর্তে

Jagadhatri: উদীয়মান ক্রিকেটারের খুনিকে ধরতে জ্যাস লড়বে ক্ষমতাবান মন্ত্রীর সঙ্গে! সংসারিক কচকচানির বাইরে এবার আসল পুলিশ অফিসার রূপে নামবে জগদ্ধাত্রী

এক অন্যধরণের গল্প নিয়ে শুরু হয়েছিল ‘জগদ্ধাত্রী’ ধারাবাহিক। ধারাবাহিকের মুখ্য ভূমিকায় রয়েছেন অঙ্কিতা মল্লিক। ধারাবাহিকে নায়িকার চরিত্রেও রয়েছে এক অন্যরকমের ধাঁচ। যার জেরে অভিনেত্রী অঙ্কিতা অল্প সময়ের মধ্যেই দর্শকদের কাছ থেকে ভালো সাড়া পেয়েছেন। এক অন্যধরণের গল্প নিয়ে শুরু এই সিরিয়াল টিআরপিতেও দারুণ ফলাফল করেছে ধারাবাহিক ‘জগদ্ধাত্রী’।

তবে বর্তমানে এই ধারাবাহিক বন্ধ হয়ে যাওয়ার কিছু গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে। একের পর এক কেস সল্ভ করতে দেখা গিয়েছে জগদ্ধাত্রীকে। একটি কেস শেষ হতে না হতেও অন্য কেস ঝুলে পড়ে জ্যাস অর্থাৎ জগদ্ধাত্রীর গলায়। একদিকে জ্যাস সান্যালের কাছে খবর এসেছে ইন্টেলিজেন্স ডিপার্টমেন্ট থেকে যে, বেআইনি অস্ত্র কারবারি পিটারকে পাওয়া গিয়েছে। তাকে টোপ হিসেবে ব্যবহার করে মেননকে ধরা হবে, সে কথাও বলা হয়।

উদীয়মান ক্রিকেটারের খুনিকে ধরতে এবার উঠেপড়ে লেগেছে জগদ্ধাত্রী। আর তার সন্দেহের তালিকায় রয়েছে মন্ত্রীর ছেলে। একদিকে যোগ্য এক ক্রিকেটার মারা গিয়েছে, অন্যদিকে তুষার তলাপাত্রের ছেলে তরুণ তলাপাত্র ইন্ডিয়ার ক্রিকেট টিমে সিলেক্ট হয়েছে। আর এই খুনের কেসে যাতে তরুণ তলাপাত্রকে জ্যাস না জড়ায় তাই জ্যাসকে একের পর এক হুমকি দিতে থাকছে তুষার তলাপাত্র।

কেস চলাকালীন টিম ম্যানেজার মুখ ফস্কে কিছু কথা বলে ফেলে। এতে তরুণ তলাপাত্রের উপর সন্দেহ আরও বেড়ে গিয়েছে জ্যাসের। অন্যদিকে ক্রিকেটার বাচ্চুর বাবা কাঁদতে কাঁদতে জানায়, টিটো অর্থাৎ তরুণতীর্থের সঙ্গে ঝগড়া হয়েছিল তার ছেলের। যাস এটাও আন্দাজ করতে পেরেছে, বাচ্চুর বন্ধু কার্তিক এ নিয়ে কিছু বলতে চাইলেও তরুণ লোক পাঠিয়ে তাকে ভয় দেখিয়ে চুপ করিয়ে রেখেছে।

এবারের কেসটা অনেকটাই কঠিক জ্যাসের কাছে। মন্ত্রীর ছেলেকে দোষী সাব্যস্ত করার জন্য অনেক কঠিন পদক্ষেপ নিতে হতে পারে জ্যাসকে। বারংবার হুমকি পাচ্ছে জ্যাস। মন্ত্রীর পাওয়ার এতটাই বেশি যে এই কেসে অনেক সমস্যার সামনা করতে হচ্ছে জ্যাসকে। যদিও তার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে ভয় পায় না জ্যাস। শেষ পর্যন্ত বাচ্চুর খুনিকে শাস্তি দিতে জগদ্ধাত্রী কি করতে চলেছে তাই দেখার।

Rimi Datta

রিমি দত্ত কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর। কপি রাইটার হিসেবে সাংবাদিকতা পেশায় চার বছরের অভিজ্ঞতা।