স্টার জলসার (Star Jalsha) জনপ্রিয় ধারাবাহিক ‘অনুরাগের ছোঁয়া’ (Anurager Chhowa)। দীপা-সূর্য আর মিশকার ত্রিকোণ প্রেমের গল্প নিয়ে এগিয়ে চলেছে ধারাবাহিকটি। এই মুহূর্তে, মিশকার ষড়যন্ত্রে আলাদা হয়ে গিয়েছে সূর্য-দীপা। পরিস্থিতির শিকার হয়ে দ্বিতীয় বিবাহ করেছে সূর্য। দীপাও রূপার জন্য মিথ্যে বিয়ের নাটক করছে অর্জুনের সঙ্গে।
তবে মিশকা প্রতিহিংসা পরায়ণ হয়ে উঠেছে। এই মুহূর্তে তার লক্ষ্য সোনা-রূপাকে শেষ করা। কারণ সোনা-রূপাকে শেষ করা মানে দীপাকে কষ্ট দেওয়া। আর দীপাকে কষ্ট দিয়ে তিলে তিলে শেষ করতে হবে দীপাকে। এই মুহূর্তে জেল থেকে পালিয়ে পাপাইয়ের বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছে মিশকা।
অপরদিকে, জেলে আ’ত্ম’হ’ত্যা করেছে ভিক্টর। এই মুহূর্তে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। পৃথা ম্যামতো কেঁদে অস্থির। ভিক্টরের চাই বিরল প্রজাতির ও নেগেটিভ রক্ত। কিন্তু হাসপাতাল থেকে ব্যবস্থা করা যায়নি এই প্রকার রক্তের। কিন্তু অর্জুন নিজে থেকে এগিয়ে আসে। একজন ডাক্তারের কর্তব্য মুমূর্ষু রোগীর পাশে দাঁড়ানো। ভাই হিসেবে নয়, ডাক্তার হিসেবে অর্জুনের এগিয়ে আসা
এদিকে হাসপাতালে চলছে অন্য নাটক। ভিক্টরের অবস্থা দেখে কাকীয়া বধূ নির্যাতনের কেস তুলে নেওয়ার জন্য অনুরোধ করে। কিন্তু ভিক্টর আ’ত্ম’হ’ত্যা’র চেষ্টা করেছে মানে সে ক্রিমিনাল নয়, এমনটা ভাবা অবান্তর। দীপা তিস্তার পক্ষ নিয়ে কথা বলতে গেলে রেগে ওঠে কাকীয়া। বলে, সবার দীপার মতো ভাগ্য নয়। একটা বিয়ে ভেঙে যাওয়া অনেক বড় ক্ষতি। তিস্তার বয়স কম। এখন এত বড় কলঙ্ক!
Table of Contents
আরো পড়ুন: নভেম্বরে ডিভোর্স, নবনীতার গয়না ফেরত দেওয়া নিয়ে টালবাহানা জিতুর! এরই মধ্যে প্রথম ভালোবাসা নিয়ে কি বললেন জিতু?
তবে কোনোদিন দীপার অপমান বরদাস্ত করেনি অর্জুন। তাই এবারও রক্ত দিতে যাওয়ার আগে যোগ্য জবাব দেয় অর্জুন। বলে, ”আপনাদের মতো মেয়েরাই মেয়েদের শত্রু। যে ছেলেটা আপনার মেয়ের উপর এত অত্যাচার করল, আজকে তার জন্য দরদ উথলে উঠেছে। মেয়েদের রয়ে সয়ে থাকতে হয় এরকম ধারণা বস্তাপচা। আপনি মনে হয় ভিক্টরের জায়গায় আপনার মেয়ে আত্মহত্যা করলে খুশি হতেন।”