জয়েন গ্রুপ

বাংলা সিরিয়াল

এই মুহূর্তে

Khelna Bari: একে চিতা থেকে বেঁচে উঠলো মৃত মানুষ তার উপর চিতায় উঠেও মেকআপ! খেলনা বাড়ির মিতুলের মেকআপ দেখে না হেসে পারল না দর্শক

আজকাল বাঙালি মা কাকিমাদের কাছে বিনোদনের অন্যতম প্রধান অঙ্গ হয়ে উঠেছে বাংলা সিরিয়ালগুলি। বিকেল হলেই টিভি খুলে একের পর এক চ্যানেল ঘরাতে ঘোরাতে একের পর এক সিরিয়াল দেখা এটাই বাঙালিদের অভ্যাস হয়ে গেছে দীর্ঘদিন ধরে।

তবে যত সময় এগিয়েছে ততো বাঙ্গালীদের সিরিয়ালের প্রতি চাহিদা বৃদ্ধি পেয়েছে এবং তারা অন্য ধরনের গল্প দেখতে চেয়েছে। সেই কারণে আগের যুগের সঙ্গে এখনকার যুগের সিরিয়াল পরিবেশনে গল্প বলার ধরণে অনেক পার্থক্য আপনারা খুঁজে পাবেন খুব সহজেই। আর এর মাধ্যমে নতুন নতুন অভিনেতা অভিনেত্রী হিসেবে অনেক মুখ উঠে আসছে বাংলা টেলিভিশনের পর্দায়। জি বাংলার তেমনই এক অন্যতম জনপ্রিয় ধারাবাহিক হয়ে উঠেছে খেলনা বাড়ি।

ডাকাবুকো নায়িকা মিতুল গ্রামের মেয়ে হলেও স্বভাবে আর পাঁচটা মেয়ের থেকে অনেক স্মার্ট এবং মুখচোরা। অভিনেত্রী আরাত্রিকা মাইতি বয়সে খুব ছোট হলেও খুব তাড়াতাড়ি এই চরিত্রকে আত্মস্থ করে ফেলেছে এবং একেবারে মিতুলের মতোই হাজির হয়েছে সে।

Khelna Bari TV Serial Online - Watch Tomorrow's Episode Before TV on ZEE5

শুধু তাই নয় সিরিয়ালের একটি অংশে ভিলেন অনির্বাণকে বেল্ট দিয়ে বেদম পিটিয়ে একেবারে বাংলা সিরিয়ালের রঞ্জিত মল্লিক হয়ে উঠেছে সে। এই সিরিয়ালে বিগত বেশ কিছুদিন ধরে টানটান উত্তেজনার পর্ব চলছে। মিতুলের বুকে গুলি লেগেছে এবং সে হাসপাতালে রয়েছে। ইনজেকশন ফুটিয়ে তাকে ডিপ কোমায় পাঠিয়ে দিয়েছে রণো। শরীরে প্রাণ থাকলেও সারাজীবনের জন্য কোমায় চলে গিয়েছে মিতুল।

কিন্তু এটাকে পুরোপুরি সাজানো হয়েছে মিতুল একেবারে মারা গেছে এমন হিসেবে। ডেথ সার্টিফিকেট পর্যন্ত দিয়ে দেওয়া হয়। ফলে তাকে শেষ শয্যায় সাজানো হয়ে গেছে। বাকি ছিল শুধু তার মুখাগ্নি করা। কিন্তু হঠাৎ করেই কলির চোখে পড়ে যে মিতুলের হাত ঝুলে পড়ল। সঙ্গে সঙ্গে সবাইকে থামিয়ে ব্যাপারটা বুঝতে পারে এবং ছুটে যায়।

এদিকে এই নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক হাসাহাসি শুরু হয়ে গেছে। যারা কটাক্ষ করছে তাদের দাবি দুটো। প্রথমত মৃত মানুষ চিতা থেকে উঠে যায় যেটা অবাস্তব, আর দ্বিতীয়ত মৃত মানুষ চিতায় ওঠার পরেও তার এত মেকআপ থাকে কী করে? একজন সরাসরি ট্রোল করে লিখেছেন ‘এত মেকাপ করে চিকনচাকন হয়ে কে চিতায় ওঠে ভাই?’

Nira

                 

You cannot copy content of this page