জয়েন গ্রুপ

বাংলা সিরিয়াল

এই মুহূর্তে

Icche Putul: বিয়ের আগেই হয়েছে শা রী রি ক সম্পর্ক! ঘ নি ষ্ঠ মুহূর্তের ভিডিও দেখিয়ে নীলকে জোর করে বিয়েতে রাজি করালো ময়ূরী

এখন জমজমাট জি বাংলার ধারাবাহিক ইচ্ছে পুতুল। কে বলবে কিছুদিন আগে পর্যন্ত এই ধারাবাহিক দেখে নাক সিঁটকেতেন দর্শকরা। বলতেন অবিলম্বে এই ধারাবাহিকের বন্ধ হওয়া প্রয়োজন। আর এখন সেই দর্শকরাই বলেন এই ধারাবাহিক যেন আরও অনেকদিন চলে।

বলাই বাহুল্য, এই ধারাবাহিকটি এই মুহূর্তে এতটাই জমজমাট হয়ে উঠেছে যে দর্শকরা এই ধারাবাহিক থেকে মুখ ফেরাতেই পারছেন না। বলা যায়, দর্শকদের আবিষ্ট করে রেখেছে এই ধারাবাহিকটি। বিশেষ করে এই ধারাবাহিকের রোমাঞ্চকর গল্প, প্রত্যেকদিনের কি হয় কি হয় এই চিন্তা দর্শকদের এই ধারাবাহিকটি দেখতে বাধ্য করছে।

মূলত ত্রিকোণ প্রেমের গল্প নিয়ে শুরু হয়েছিল এই ধারাবাহিকের পথ চলা। অনেকেই মনে করেছিলেন ছেলে অর্ক গাঙ্গুলী মা লীনা গঙ্গোপাধ্যায়ের পথ অনুসরণ করে ইচ্ছে নদীর অনুকরণে এনেছে ইচ্ছে পুতুল ধারাবাহিকটি। আর সেই কারণেই দুই বোনের মধ্যেকার ঝামেলা বহুল এই ধারাবাহিক দেখতে অতটা আগ্রহ পেতেন না দর্শকরা। বিশেষ করে ময়ূরীর প্রত্যেকটা অন্যায় কাজকর্মকে মেনে নিতো মেঘ। আর যে কারণেই এই ধারাবাহিক দর্শকদের মন জয় করতে ব্যর্থ হয়।

কিন্তু পরবর্তীতে হঠাৎ করেই গল্পের পট পরিবর্তন হয়। প্রতিবাদী হয়ে ওঠে মেঘ। আর তারপর থেকেই ঘুরে যায় এই ধারাবাহিকের গল্পের মোড়। বদলে যায় গল্পটাই। আর সেটাই বিশেষভাবে আকর্ষণ করে চলেছে বাঙালিকে। এই মুহূর্তে এই ধারাবাহিকের গল্প অনুযায়ী মেঘ এবং তার স্বামী সৌরনীলের মধ্যে বিচ্ছেদ হবে। বৈবাহিক বিচ্ছেদ। আর তারপরই সৌরনীল বিয়ে করবে মেঘের দিদি ময়ূরীকে।

কিন্তু যে মেঘকে এতদিন অবিশ্বাস করত সৌরনীল। যাকে সবার সামনে প্রতিনিয়ত অপমান করতে ছাড়তো না সেই মেঘের প্রতি হঠাৎ করে তার অধিকার বোধ বেড়ে গেছে। সে কথায় কথায় মেঘের জীবনে ঢুকে পড়ছে। মেঘের বন্ধু জিষ্ণুকে নিয়ে সন্দেহ করছে তাদেরকে সবার সামনে অপমান করছে। কিন্তু তারপরই সে বুঝতে পেরেছে সে মেঘকেই ভালোবাসে। তার পক্ষে অন্য কাউকে বিয়ে করা সম্ভব নয়।

এই কথা ময়ূরীকে জানাতেই ময়ূরী নিজের চাল চেলে ফেলে। সে তার এবং মদ খেয়ে মাতাল নীলের একটি ভিডিও করে রেখেছিল। ময়ূরীকে মেঘ ভেবে কাছাকাছি এসেছিল নীল। আর সেই ভিডিও দেখিয়ে সে নীলকছ বলে তারা নাকি ওই রাতে ঘনিষ্ঠ হয়েছিল। এই কথা শুনে চমকে ওঠে নীল। সে বলে তার পক্ষে এই কাজ করা কখনই সম্ভব নয়। কিন্তু ভিডিও দেখে আর ময়ূরীর মুখের কথা শুনে নীল বেশি কিছু বলতে পারেনা সে রাজি হয়ে যায় বিয়েতে। শুধু চেয়ে নেয় কিছুটা সময়।

 

 

Rimi Datta

রিমি দত্ত কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর। কপি রাইটার হিসেবে সাংবাদিকতা পেশায় চার বছরের অভিজ্ঞতা।

                 

You cannot copy content of this page