জি বাংলার ‘ইচ্ছে পুতুল’ ধারাবাহিকে দেখা যাচ্ছে ময়ূরী ও রূপের ষড়যন্ত্রের ফলে চরিত্রে কালো দাগ লেগেছে মেঘের। মদ্যপ অবস্থায় মেঘকে পাওয়া যায় জিষ্নুর সঙ্গে। অপমানে ও যন্ত্রনায় একসময় নিজেকে শেষ করতে চায় মেঘ। কিন্তু কপাল গুণে বেঁচে যায় সে। অন্যদিকে, পুলিশি তদন্তে ধীরে ধীরে পর্দা ফাঁস হচ্ছে নোংরা ষড়যন্ত্রের। গ্রেফতার হতে চলেছে ময়ূরী ও রূপ। শেষমেষ কী মিল হবে মেঘ ও নীলের? প্রশ্ন উঠছে দর্শক মহলে।
নীলের পরিবার একসময় তাঁকে ফিরিয়ে আনতে চাইলেও মেঘ তাঁর প্রাক্তন শ্বশুরবাড়িতে ফিরতে চায়নি। সে বলে, একদিন তাঁকে যে যন্ত্রণা দিয়েছে এই পরিবার, আজ সে সেই পরিবারে ফেরার কথা চিন্তাও করে না। নিজের কথামতোই কাজ করেছে মেঘ। নীলের মায়ের শত অনুরোধ সত্ত্বেও সে ফেরেনি তাঁর প্রাক্তন শ্বশুরবাড়িতে।
এদিকে মেঘকে ফিরে পাওয়ার জন্য বারবার চেষ্টা করতে থাকে নীল। সে মেঘের পাশে থাকতে চায় ও মেঘকে স্ত্রী হিসেবে পেতে চায়। কিন্তু মেঘের ‘না’ তে আরও ভেঙে সবার থেকেই দূরে সরে যাচ্ছে নীল। আর তাই সবদিক চিন্তা করে মীনাক্ষী দেবী বলেন নীলের মেঘের থেকে দূরে থাকাই শ্রেয়। মেঘ যাতে নীলের থেকে দূরে থাকে এখন সেটাই চান মীনাক্ষী দেবী।
আর তাই হঠাৎ ভোল বদলে ফের পুরনো রূপে ফিরে গেলেন নীলের মা মীনাক্ষী দেবী। মীনাক্ষী দেবীর এই রূপ দেখে হতবাক সকলেই! “মেঘ দূরে থাকুক!” এটাই চান তিনি। কিন্তু কেন হঠাৎ এই রূপান্তর? কেন মেঘের উপর এত রাগ তাঁর? তবে কী মেঘ ও নীলের দূরত্ব বাড়াতে নতুন পন্থা নিলেন তিনি?
আরও পড়ুনঃ নতুন টুইস্ট! সৃজন-পর্ণার প্রেমে আর মন মজছে না দর্শকদের! টিআরপি টানতে ‘নিম ফুলের মধু’তে আসছে নতুন জুটি
মেঘ যাতে নীলের থেকে দূরে থাকে তাই চান মীনাক্ষী দেবী। মেঘের আচরণ তাঁদের পরিবারে প্রভাব ফেলেছে। অপমানিত বোধ করেছেন তিনি। এমনকি মেঘের আচরণের জন্য ঠাম্মিরও অপমান হয়েছে। আর এই সকল কারণেই এখন মেঘের থেকে নীল যাতে দূরত্বে থাকে এখন সেটাই চাওয়ার তাঁর। কি হবে এরপর? মীনাক্ষী দেবী কী ফের মেনে নেবে মেঘকে? উত্তর পেতে নজর রাখতে হবে জি বাংলার পর্দায়।
View this post on Instagram