জয়েন গ্রুপ

বাংলা সিরিয়াল

এই মুহূর্তে

শিমুলের নাচকে খেমটা নাচ বলে নোংরা কটাক্ষ শাশুড়ির! বন্ধুরা কীভাবে রক্ষা করবে শিমুলের সম্মান? ‘কার কাছে কই মনের কথা’র প্রোমো ভাইরাল

বাংলা টেলিভিশনের দুনিয়ায় জনপ্রিয়তম চ্যানেল জি বাংলায় বেশ কিছুদিন আগে শুরু হয়েছে ধারাবাহিক কার কাছে কই মনের কথা।
অর্ক গঙ্গোপাধ্যায়ের লেখনীতে শুরু হওয়া এই ধারাবাহিকটি খুবই অল্প সময়ের মধ্যেই যেমন জনপ্রিয়তা পেয়েছে তেমন‌ই চূড়ান্ত কটাক্ষের শিকারও হয়েছে।

কেমন পরিবার শিমুলের?

এই ধারাবাহিককে ঘিরে কটাক্ষ, বিতর্কের অন্ত নেই। এই ধারাবাহিকে রোজই এমন কিছু না কিছু দেখানো হচ্ছে যা দেখে রীতিমতো রেগে যাচ্ছেন দর্শকরা। নিজেদের মেজাজ ঠিক রাখতে পারছেন না তারা। এই ধারাবাহিকে দেখানো হচ্ছে একটি মেয়ের বিয়ের পর তার জীবনে নেমে আসা বিপর্যয়। সেইসঙ্গে রয়েছে এক কুটনি শাশুড়ির নিজের ছেলের বউয়ের প্রতি হিংসা, রাগ। ছেলের ওপর অযাচিত অধিকার বোধ।

সেইসঙ্গে রয়েছে এক অসভ্য, বেয়াদব দেওর, বোকা, নির্বোধ অথচ অত্যাচারী বর আর এক মন ভালো পাগলী ননদ। আর রয়েছে তিন জন ভালো বন্ধু। যারা প্রতিবেশী হয়েও ভালো বন্ধু। শিমুলের শাশুড়ি তাকে পাড়া-প্রতিবেশী বন্ধুদের সঙ্গে মিশতে দেয় না। যদিও শিমুলের পাগলী ননদের সাহায্যের কারণে সে নিজের পাড়ার বন্ধুদের সঙ্গে মেশে। কিন্তু বাড়িতে চলে জোরদার অশান্তি।

শ্বশুরবাড়িতে কেমন পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হচ্ছে শিমুলকে?

সাম্প্রতিক পর্বে আবার দেখানো হয়েছে, সুচরিতা-বিপাশাদের সঙ্গে বাড়িতে নাচের রিহার্সাল করায় শিমুলের বিরুদ্ধে বাড়িতে ‘মজলিস’ বসানোর অভিযোগ এনেছে পরাগ। এমনকী শাস্তি স্বরূপ তাকে এবং পুতুলকে বাড়ি থেকে বের করে দেওয়া। সাম্প্রতিক প্রোমোতে দেখা গেছে, পাড়ার অনুষ্ঠানে মুখ ঢাকা শিমুলের নাচ দেখে মুগ্ধ হয়ে যায় শিমুলের শাশুড়ি ও পরাগ।

শিমুলের নাচ দেখে কী বলল শিমুলের শাশুড়ি?

এরপর বিপাশা শিমুলের শাশুড়িকে মঞ্চে ওই নর্তকীকে সংবর্ধনা দিতে ডাকলে মঞ্চে ওঠে শিমুলের শাশুড়ি। তখন‌ই নিজের মুখের চাপা সরিয়ে দেয় শিমুল। আর যা দেখে চমকে ওঠে শিমুলের শাশুড়ি। সবার সামনেই তিনি শিমুলের নাচকে খেমটা নাচ বলে নোংরা কটাক্ষ শাশুড়ির! অর্থাৎ বাইজি নাচের সঙ্গে তুলনা করেন। এমনকী শিমুলের গায়ে হাত‌ও তুলতে যান তার শাশুড়ি। আর তখন‌ই শিমুলকে সরিয়ে নেয় বিপাশা-সুচরিতারা। ধামাকাদার পর্ব আসতে চলেছে এই ধারাবাহিকে।

Rimi Datta

রিমি দত্ত কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর। কপি রাইটার হিসেবে সাংবাদিকতা পেশায় চার বছরের অভিজ্ঞতা।