জি বাংলার (Zee Bangla) জনপ্রিয় ধারাবাহিক নিম ফুলের মধুতে (Neem Phooler Madhu) এসেছে নতুন চমক। ধারাবাহিকে দেখানো হয়েছে কুমড়োর বীজ, খোসা সব দিয়ে রান্না করে দিয়েছে পর্ণা। সৃজনও পর্ণার প্রশংসা করে সকলের সামনে। তারপর পর্ণা সবাইকে বলে এবার তাদের প্ল্যা’নে’র দ্বিতীয় ধাপ শুরু করার সময় আসে গেছে। পর্ণা সবাইকে বলে সে সবাইকে ব্যস্ত রাখবে আর সেইসময় একজনকে গিয়ে ওই ঘরের ফ্যানের তার কে’টে দিতে যাতে বাইরের হওয়া ভিতরে না আসতে পারে।
সেটা শুনে পিকলু একজন বন্ধুকে বলে সে এই কাজটা করতে পারবে সে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারি। পরেরদিন সকালে সৃজন আর সবাই নিজেদের মতো কাজ করতে থাকে। তখনই পর্ণা চিৎ’কা’র করে বলে তার ব্য’থা লেগেছে। সেটা শুনে সৃজন পর্ণা সহ সবাই বেরিয়ে আসে। সুরঞ্জন কাকা সবাইকে আটকানোর চেষ্টা করে কিন্তু কেউই তার কথা শোনে না। সৃজন পর্ণার কাছে গিয়ে জিজ্ঞাসা করে সে ঠিক আছে কিনা। তখন পর্ণা তাকে চু’পি’সা’ড়ে দেশলাই দিয়ে দেয়।
সৃজন দেশলাই বাক্সটাকে লুকিয়ে নিয়ে বলে সে তার স্ত্রীকে ছে’ড়ে আসছে কিন্তু সুরঞ্জন বা’ধা দেয়। ওদিকে পিকলুর বন্ধু ফ্যানটা বন্ধ করে দেয়। থা’না’র ওসি ফোন করে সুরঞ্জনকে। কিন্তু এত আওয়াজে তিনি কিছুই শুনতে পান না। তাই তিনি ওসিকে বলেন স্যারকে ফোন করতে। ওসিও মিস্টার এক্সকে ফোন করে বলে দেয় যে আসলে যারা এসেছে তারা হলেন সৃজন দত্ত আর তার স্ত্রী সাংবাদিক আলোকপর্ণা দত্ত। আর মিস্টার ঘোষ নামে কোন সায়েন্টিস্ট নেই। তারা এখানে আসছে পর্ণা দত্তর ভাইকে ছাড়ানোর জন্য।
সবাই শুনেই ভীষণ রে’গে যায় মিস্টার এক্স। এদিকে সুরঞ্জন বাবু সৃজনের তল্লাশি নেন এবং দেশলাই বাক্সটা পেয়ে যান সৃজনের পকেটে। ওদিকে হেমনলিনী দত্ত চলে এসেছেন দত্তবাড়িতে। তিনি এসেই সবার ওপর রাগারাগি করতে থাকেন। তিনি বলেন কেন তাকে কিছু জানেন হয়নি। তখন সবটা তাকে বুঝিয়ে বলে অমিতোষবাবু। আর তিনি বলেন পর্ণা দিদিভাই যখন গেছে সে ঠিকই পিকলু দাদুভাইকে নিয়ে আসবে।
Table of Contents
আরো পড়ুন: অবিকল দীপা! বৌদিদির মতোই সব ভু’লে ফের ভিক্টরকে আপন করে সংসার করার সিদ্ধান্ত তিস্তার! নিজের সিদ্ধান্তের জন্য প’স্তা’তে হবে না তো?
ওদিকে মিস্টার এক্স চলে আসে সেখানে এবং আসেই সৃজনের সত্যিটা সকলের সামনে নিয়ে আসে। তিনি পিকলুর মাথায় ব’ন্দু’ক ধরে বলেন যে তিনি আগে পিকলুকে মা’র’বে’ন তারপর সৃজনকে। তখনই সমস্ত ড্রা’গ’সে’র ওপর জল ঢেলে দেয় সৃজন। সেটা দেখে একপ্রকার মাথা খারাপ হয়ে যায় মিস্টার এক্সের। তারপর তিনি প্রচণ্ড রে’গে গিয়ে তার গার্ডের বলেন সৃজন আর পিকলুকে মে’রে ফেলতে। কিন্তু তখনই সৃজন ভাবতে থাকে পর্ণার কথা আর মনে মনে বলে এত দেরি হচ্ছে কেন? পর্ণা কিছু করছে না কেন? পর্ণা কি বাঁ’চা’তে পারবে সবাইকে?