জয়েন গ্রুপ

বাংলা সিরিয়াল

এই মুহূর্তে

মিশন বর্ষা উদ্ধার! সিংজির খবর পেয়ে বর্ষাকে উদ্ধারে করে বিহারে যাচ্ছে দাবাং পর্ণা! আগাম পর্ব ফাঁস

জি বাংলার (Zee Bangla) জনপ্রিয় ধারাবাহিক নিম ফুলের মধুতে (Neem Phooler Modhu) মৌমিতা এবং অয়নকে কিডন্যাপ করেছে কিডন্যাপকারী দল। তাদের ধরার জন্যই ফাঁদ পাতে পর্ণারা। কিন্তু পর্ণাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বর্ষাকে নিয়ে চলে যায় ভগা। কিন্তু তাকে ধরে ফেলে পর্ণা। সেখানে থেকেই তারা জানিতে পারে তিরু গুন্ডার সম্পর্কে। কিন্তু তিরু গুন্ডার ডেরায় দিয়ে তারা দেখে তিরু গুন্ডা মারা গেছে এবং ভিখারীরাও নেই। সেটা দেখেই খুব ভেঙে পরে পর্ণা।

তখন সৃজন তাকে সামলায়। পর্ণার তখন মনে পড়ে তিরু গুন্ডার একটা সরবতের দোকান ছিল। সেটা শুনেই সকলেই রওনা দেয় সেই স্থানের উদ্দেশ্য। ওখানে গিয়ে পর্ণারা দেখে সেখানে এইটি বড় সিন্দুক রয়েছে। পুলিশ সিন্দুকটি ভাঙার জন্য লোক আনতে বলে এবং সকলেই খুঁজতে থাকে ঘরে কিন্তু কেউ কিছু খুজে পায়না। তখন পর্ণা দেখে একটি টেবিলের ওপর বেশ কয়েকটা সরবতের শিশি ভরা রয়েছে। যেগুলির মধ্যে প্রত্যেকটি অর্ধেক কিন্তু একটি পুরো। তখন সেটা দেখে পর্ণা সেই বোতলটা ভেঙে দেয়।

বোতল ভাঙতে দেখ সকলে তাকে বাধা দিতে গেলেও সেখান থেকেই পাওয়া যায় সিন্দুকের চাবি। পুলিশ তার বুদ্ধিমত্তার প্রশংসা করে। তাদের ধন্যবাদ জানায় পর্ণা। তারপর সেই সিন্দুক থেকে পাওয়া যায় কয়েকটি টাকার রশিদ। সেখানে প্রায় লক্ষ লক্ষ টাকা এসেছে। সকলেই বোঝতে পারে এগুলি ভিখারী পাচারের টাকার রশিদ। তারপর সেখানে থেকে সকলেই চলে যৌ থানার উদ্দেশ্যে। ওদিকে বাড়ির সকলেই চিন্তা করতে থাকে পর্ণাদের জন্য। জেঠু বলে হয়তো ওদের খুঁজে পাওয়া যায়নি।

তখন সৃজনের বাবাও বলে চিন্তা মেয়েদের দিয়ে কারণ ওরা মেয়েদের বেশি অত্যাচার করে সেই শুনে আরও চিন্তায় পরে যায় কৃষ্ণা। অয়নের মাকে বলে “ওই মেয়েটা একটা রাক্ষুসী, প্রথমে আমার ছেলে তার সর্বনাশ করেছে এখন আমার মেয়েটাকেও ধরেছে।” ছোটকাও ফোন করে সকলকে কিন্তু কেউই ফোন ধরে না। এদিকে একটি ঘরে বর্ষা বসে বসে ভাবতে থাকে পর্ণার কথা আর মনে মনে বলে তাকে বাঁচাতে। এদিকে থানায় গিয়ে পুলিশ আর পর্ণারা জানতে পারে এই সব ভিখারী পাচার হচ্ছে বিহারে।

আরও পড়ুনঃ দীর্ঘ শত্রুতার কী তবে ইতি? মেঘের কথা শুনে নিজের সমস্ত ভুল বুঝতে পারল অসুস্থ ময়ূরী! করুণ পরিণতি দেখে চোখে জল দর্শকদের

পর্ণাও তার সহকর্ম থেকে তথ্য নিয়ে জানতে পারে যে সবটাই কোনও সিংজি করেছে। ওদিকে দেখা যায় সিংজি একজন লোককে নৃশংস ভাবে মেরেছে। সবটাই পরে পর্ণা সিদ্ধান্ত নেয় সে যাবে সেখানে। সকলেই তাকে বাধা দিয়ে বলে সেটা ঠিক হবে না পুলিশও তাই বলে কিন্তু পর্ণা কারুর কথা শুনে না এবং সিদ্ধান্ত নিয়ে নেয় সে বিহারে যাবে। তাহলে কি মনে হয় আপনাদের পর্ণা কি পারবে বর্ষা, মৌমিতা আর অয়নকে উদ্ধার করতে? সেটা জানার জন্য অপেক্ষা করতে হবে পরবর্তী পর্বের।

Ruhi Roy

রুহি রায়, গণ মাধ্যম নিয়ে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর পাশ। সাংবাদিকতার প্রতি টানে এই পেশায় আসা। বিনোদন ক্ষেত্রে লেখায় বিশেষ আগ্রহী। আমার লেখা আরও পড়তে এখানে ক্লিক করুন।

                 

You cannot copy content of this page