বাংলা টেলিভিশনের পর্দায় এমন বেশ কিছু কিছু ধারাবাহিক থাকে যে ধারাবাহিকগুলিতে বুঁদ হয় বাঙালি দর্শক। অল্প সময়ের মধ্যেই সেই সমস্ত ধারাবাহিক বাঙালি দর্শকদের মন জিতে নিতে সফল হয়। আর জি বাংলার (Zee Bangla ) পর্দায় সেই রকমই একটি ধারাবাহিক হল নিম ফুলের মধু (Neem Phooler Madhu) ।
একটা সময় টিআরপি তালিকায় রাজত্ব করলেও ধীরে ধীরে নিম্নমুখী এই ধারাবাহিকের গ্রাফ। যদিও এক শ্রেণীর বাঙালি দর্শকদের কাছে এই ধারাবাহিকটির দারুণ গ্রহণযোগ্যতা। দর্শকরা মুগ্ধ চোখে এই ধারাবাহিকটি দেখছেন। যদিও এই ধারাবাহিকে নায়কের ব্যবহার তার বোকামি মোটেও পছন্দ হচ্ছে না দর্শকদের।
এই মুহূর্তে গোটা দত্ত বাড়ি সৃজনের করা বোকামির মাশুল গুনছে। সৃজনের লোক দেখানো পৌরুষ দেখানোর জেরে, পর্ণার কথা না শোনার সুযোগ নিয়ে শাড়ির কথার গোডাউনে আগুন লাগিয়ে দেয় কুটনি ঈশা। তারপর পর্ণার অনুরোধে সৃজনকে নিজের মশলার দোকানে ঠাঁই দেয় অখিলেশ। ফের সেই দোকানের মশলায় কেমিক্যাল মিশিয়ে সৃজনকে বিপদের মুখে ফেলে ঈশা।
এই মুহূর্তে বিরাট বিপদের মুখে দত্ত বাড়ি। একদিকে ঈশা অন্যদিকে বাজুরিয়া। দত্ত বাড়ির এই টালমাটাল অবস্থায় ফের একবার দত্ত বাড়ি কিনে নেওয়ার ফন্দি আঁটলো বাজুরিয়া। অখিলেশের চিন্তা, অস্থিরতার সুযোগ নিয়ে সে ফের একবার দত্ত বাড়িতে এসে বাড়ি বিক্রির অফার দিল।
দত্ত বাড়িতে এসে বাজুরিয়া সবাইকে বলে, তিনি জানতে পেরেছেন দত্ত বাড়ির অবস্থা এই মুহূর্তে একেবারে ভালো না, তাই তিনি সাহায্য করতে এগিয়ে এসেছেন। সেইসঙ্গে তিনি অফার দিয়ে বলেন এই বাড়িটা বিক্রি করে দিলে তারা অনেক টাকা পাবে। এই প্রস্তাবে অখিলেশ রাজি হয়ে গেলেও ঠাম্মি কিছুতেই মানতে চায় না। তখন বাজুড়িয়া তার টাকা ফেরত চায়। সে সাড়ে সাত লক্ষ টাকা পাবে দত্তদের থেকে । আর সেটা সে একদিনের মধ্যেই ফেরত চায়। পর্ণা এত তাড়াতাড়ি কীভাবে জোগাড় করবে এত টাকা?