জি বাংলার (Zee Bangla) জনপ্রিয় ধারাবাহিক নিম ফুলের মধুতে (Neem Phooler Modhu) চলে আসে নতুন চমক। সৃজনের লটারির টিকিটের চুরি করে সেই টাকা দিয়ে টিভি, ফ্রিজ অন্যান্য সামগ্রী কিনেছে অয়ন। এমনকি সে বলেছে সে তার বাবার শ্রাদ্ধ করবে। কথাটা শুনেই খুব রেগে যায় পর্ণা। সে সৃজনকে বলে তাদের টাকা ফিরিয়ে নেবে সে। এরপর রাত হলে কৃষ্ণা, রুচিরা, বর্ষা, জেঠি আর সৃজনকে নিয়ে শিবের মাথায় জল ঢালে পর্ণা। এরপর কৃষ্ণা তাকে বলে বাড়ি যাওয়ার জন্য কিন্তু পর্ণা বলে সে আরও কিছুক্ষন থাকতে চায়।
তাকে বারবার বারণ করে দেয় কৃষ্ণা তখন সৃজন বলে সে থাকবে পর্ণার সঙ্গে পর্ণা কোনরকম হুটোপুটি করতে পারবে না তখন কৃষ্ণা বলে তার নজর সবসময় থাকবে পর্ণার ওপর। কৃষ্ণা চলে যাওয়ার পর সৃজন পর্ণাকে জিজ্ঞাসা করে তার কাছে কি প্ল্যান আছে। তখন পর্ণা সৃজনকে তৈরি হতে বলে। সৃজনও চলে যায় পর্ণার সঙ্গে তৈরি হবে। আর তখনই চলে আসে মৌমিতা আর অয়ন। মৌমিতা সানগ্লাস পরে এসেছে দেখে সকলেই অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকে মৌমিতার দিকে।
মৌমিতা গিয়ে বাবার মাথায় জল ঢালে। আর অনেক ফল নিয়ে নেয়। তারপর অয়ন তাকে বলে তাড়াতাড়ি বাড়ি যেতে তারপর তারা আয়েশ করে বাড়িতে ফলের রস খাবে। মৌমিতা সেটা শুনে সেখান থেকে বেরতে গেলে কয়েকজন আসে মৌমিতাকে বলে তার চোখে ছানি করে পড়ল। এত কম বয়সে। সেটা শুনেই রেগে যায় মৌমিতা। সে বলে সে সানগ্লাস পড়েছে। সেটা শুনেই হাসতে থাকে সকলে। তখনই মৌমিতাকে নিয়ে বেরিয়ে যেতে লাগে অয়ন। এদিকে সৃজন আর সকলেই রেডি হয়ে চলে যায় বাইরে।
বাবার প্রসাদ আছে দেখে সেখানেই দাড়িয়ে পরে অয়ন। মৌমিতা তাকে যেতে বললেও সে কথা শুনে না মৌমিতা সেখান থেকে চলে গেলে সুন্দর জি সেজে সেখানে চলে আসে সৃজন। প্রথমে বারবার বাবার প্রসাদ খাইয়ে অয়নকে নেশা করিয়ে দেয় মানিকদা। তারপর সৃজন বলে আমি এখানে সবচেয়ে বেশি ঠকবাজ। তখন মানিকদা বলে না আমি বড় ঠকবাজ। তখন সকলের মধ্যেই এই নিয়ে ঝগড়া বেঁধে যায়। তখন মানিকদা বলেন আমি আমার পুরোনো ঘড়ি কর্জনে ঘড়ি বলে ২ লাখে বিক্রি করেছি। সবাই এইভাবে একে একে বলতে থাকে।
আরও পড়ুনঃ “সৃজন হাবা হয়েও বাবা হয়ে গেল! চোনুটা কি চিরকাল রয়ে যাবে নেবা?” ধ্যাষ্টামো জেঠুর কথায় হেসে খুন নেটপাড়া
তখন সৃজন বলে আমিও ৫০ লাখ টাকা চুরি করছি। তাই আমার এই সব টাকা। তখন অয়ন তার সমস্ত কথা স্বীকার করে বলে আমি আমার ভাইয়ের টিকিট চুরি করেছি। আর সেই সবকিছুই রেকর্ড করে নেয় পর্ণা। সৃজন তখন অয়নকে ধীরে মারে। আর তারা চলে যায় ওখান থেকে কিন্তু রাস্তায় একজন বাইকআরোহী প্রায় ধাক্কা মেরে চলে যায় পর্ণাকে। ভয়ে তার হাত থেকে ফোন পরে যায় তখনই সেই বাইকটা আসে ফোনটা নষ্ট করে দেয়। তথনই ফোনটা নিয়ে দোকানে যায় তারা কিন্তু দোকানদার বলে এই ফোনটা ঠিক হবে না। তাহলে এবার কি করবে পর্ণা?
View this post on Instagram