জি বাংলার (Zee Bangla) জনপ্রিয় ধারাবাহিক নিম ফুলের মধু (Neem Phooler Madhu) চলে এসেছে নতুন চমক। ইতিমধ্যেই সৃজন আর পিকলু দিকে ব’ন্দুক তাক করেছে মিস্টার এক্সের সমস্ত বডিগার্ডরা। সৃজন তখন মনে মনে ভাবতে থাকে পর্ণা(Parna) আদৌও সবটা করতে পারবে কিনা। ওদিকে একটা বড় মই বেয়ে ওপরে উঠতে থাকে পর্ণা। নিচে থাকা সকল মহিলারা পর্ণাকে বলতে থাকে তাদের উঠতে দিতে সে অ’ন্তঃসত্ত্বা। কিন্তু পর্ণা বলে তাকে এইসবটা করতেই হবে। তার সন্তানকেও এরকম সা’হ’সী হতে হবে।”
এটা শুনে সেই মহিলারা আর কিছুই বলতে পারেনা পর্ণাকে। তখনই ওই ফ্যানটা বাইরের দিকে চালিয়ে দেয় পর্ণা। সেই সময়ই বাইরের হওয়া ভিতরে ঢোকতে থাকে। সেইসঙ্গে পর্ণাদের চু’রি করা ড্রা’গ’গুলোও ভিতরে ঢুকতে শুরু করে। সৃজন আর বাকিরা মাস্ক করে থাকায় তাদের কিছুই হয়নি। কিন্তু মিস্টার এক্স সহ তার লোকেদের ড্রা’গের নেশা হয়ে শুরু করে। ড্রা’গের নেশায় পাগল হতে শুরু করেন মিস্টার এক্স।
ওদিকে বাড়ি যাওয়া জন্য অর্ণবের কাছে আবেদন করে বর্ষা। সে বলে তার বৌদি, দাদা আর পিকলু কাউকে পাওয়া যাচ্ছে না। তাই সে বাড়ি যেতে চায়। কিন্তু অর্ণব তাকে জানিয়ে দেয় তার মায়ের অনুমতি ছাড়া সে কোথাও যেতে পারবে না। তখন বর্ষা তাকে এও বলে যে সে একাই চলে যাবে। কিন্তু একবার তার মায়ের সঙ্গে কথা বলতে। তবে বর্ষাকে অর্ণব স্পষ্ট জানিয়ে দেয় যে তার মা যা চাইবে তাই হবে। কিন্তু অর্ণবের কথা না শুনেই বাড়ি যাওয়ার জন্য তৈরি হতে থাকে বর্ষা।
তখনই নবনীতা বলে তার ছেলে তাকে দিতে যাবে না আর না বর্ষা এই বাড়ি ছেড়ে বাইরে যাবে। এটা শুনেই ভে’ঙে পড়ে বর্ষা। ওদিকে পু’লি’শ এসে ধ’রে নেয় মিস্টার এক্সকে। অফিসার পর্ণাকে জানায় যে ওই ওসিও এদের সঙ্গে যুক্ত আছে। তাকেও ধ’রা হবে। তখন পর্ণা অফিসারকে বলে যা করেছে সবাই মিলে করেছে। তবে এবার যেন তাদের শাস্তি হয়। তারপরই হঠাৎ পুলিশকে ধাক্কা মেরে তাদের থেকে ব’ন্দু’ক নিয়ে নেয় মিস্টার এক্স।
আরও পড়ুন: মিঠিঝোরায় টান টান উ’ত্তে’জ’না, নীলুর কা’রসা’জি পা’ক’ড়া’ও করল ডোরা!
আর পর্ণাকে তাক করে গু’লি চালিয়ে দেয়। ওদিকে দত্ত বাড়িতে ঠাকুরের সামনে বসে ছিল ঠাম্মি আর কৃষ্ণা প্রার্থনা করতে থাকে সৃজন আর পর্ণার জন্য। তখনই নি’ভে যায় প্রদীপ। এটা দেখেই চমকে যায় সকলে। তারপর সকলে মিলে পর্ণাকে নিয়ে যায় হা’স’পা’তা’লে। সৃজন বাড়িতে ফোন করে খবর দেয় অমিতোষবাবুকে। সৃজনকে পিকলু বলে শান্ত থাকতে কিন্তু সৃজন-পর্ণা আর তাদের সন্তানের কথা ভেবেই খুব কান্নাকাটি করতে থাকে। জীবন যু’দ্ধে কি জয়ী হবে পর্ণা?