জি বাংলার (Zee Bangla) বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় ধারাবাহিক ফুলকি (Phulki)। এবার পর এবার টুইটার কারণে জমজমাট ধারাবাহিকের কাহিনী। লাবণ্যর বাড়িতে গিয়ে তাকে দেখেই সবটা বুঝে যায় ফুলকি। তারপর রোহিতের সামনেও চলে আসে সত্যিটা। তখন রোহিত লাবণ্যকে বলে তাকে বাড়ি নিয়ে যাবে রোহিত। ফুলকিও বলে এবার সময় হয়েছে যে দোষ করেছে তাকে এবার শাস্তি পেতেই হবে। আর লাবণ্যকে নিজের মনে সাহস আনতে বলে ফুলকি।
পুরো বিষয়টাই দেখে নেয় রিকিয়া। সে রুদ্রকে অফিসে গিয়ে বলে পুরো ঘটনাটা। সবার শুনে হকচকিয়ে যায় রুদ্র। সে ভাবতে পারেনা এখন সে কি করবে। রিকিয়াও বলে তার এইভাবে মাথা গরম করে লাবণ্যকে মারা উচিত হয়নি। তখনই রুদ্রর অফিসে চলে আসে শালিনী। অফিসে ঢোকা মাত্রই শালিনীকে রুদ্র জিজ্ঞাসা করে ওই বাড়ির পরিস্থিতি কেমন। তখন শালিনী জানায় সে ওইবাড়ি থেকে আসছে না।
তখন রুদ্রও ভেবে পায়না এখন সে কি করে সবটা সামলাবে। ওদিকে রায় চৌধুরী বাড়িতে শুরু হয়ে যায় দোলের অনুষ্ঠান। ফুলকিদের আসতে দেরি হচ্ছে দেখে জেঠুমণি ধানু, তমাল, পিয়ালকে বলে অনুষ্ঠান শুরু করতে। প্রথমেই পারমিতা একটি সুন্দর গান করে। সেটা শুনে অংশু ভাবে তার এখন থেকে চলে যাওয়া উচিত কারণ সে পারমিতাকে দেখে নিজের অভিভূতি চেপে রাখতে পারবে না। তখন হৈমন্তী বলেন লাবুকেও যেন সে আবার গানের কথা বলে। তখনই ওখানে চলে আসে রোহিত, ফুলকি লাবুকে নিয়ে।
Table of Contents
আরও পড়ুনঃ সবকটা ধান্দাবাজ! রাই মোটা মাইনের চাকরি পেতেই ভোল বদল মায়ের! রাইয়ের পাশে দাঁড়িয়ে এবার নীলুকে ধুয়ে দিল নন্দিতা
লাবণ্যর এই পরিস্থিতি দেখে অবাক হয়ে সকলেই। তখন হৈমন্তী জিজ্ঞাসা করেন এইসব কে করেছে। তার উত্তরে জেঠুমণি বলেন এটা কে করেছে সেটা বোঝাই যাচ্ছে। মেয়ের এই পরিস্থিতি দেখে সংজ্ঞা হারানোর যোগান হয় হৈমন্তীর। কিন্তু তাকে সামলে নেন অরুণা। তখনই ফুলকি লাবণ্যকে বলে নিজেকে সামলাতে। আর তাকে নিয়ে যায় তৈরি করতে। ওদিকে রোহিতও ম্যাসেজ করে দেয় রুদ্রকে বাড়িতে আসতে। তারপরই লাবণ্য গান করে আর ফুলকি আর ধানু নাচ করে তখনই লুকিয়ে লুকিয়ে চলে আসে রুদ্র। তাকে দেখেই ভয়ে দাড়িয়ে পরে লাবু কিন্তু ফুলকি তাকে বারন করে দেয় গান থামাতে। ওদিকে রোহিত গিয়ে কলার ধরে রুদ্রর। আর তাকে মারতে মারতে নিয়ে যায় বাইরে। এবার কি তাহলে খেলা শেষ হবে রুদ্রর?