PHULKI TODAY EPISODE: বর্তমানে টিআরপিতে (TRP) দারুন ফলাফল করছে জি বাংলার (Zee Bangla) জনপ্রিয় ধারাবাহিক ফুলকি (Phulki)। ধারাবাহিকে একের পর এক নতুন চমকের কারণে জমজমাট ধারাবাহিকের কাহিনী। সম্প্রতি ধারাবাহিকটি ৩০০ পর্ব শেষ করলেও ধারাবাহিকটিকে ইতিমধ্যেই অনেক ভালোবাসা দিয়েছে দর্শকরা। যার ফলাফল বারবার দেখা গেছে ধারাবাহিকের জনপ্রিয়তায়। অ্যা’ঙ’রি ইয়ং ম্যান রোহিতের সঙ্গে দু’ষ্টু মিষ্টি ফুলকির জুটি ইতিমধ্যেই দর্শকরা খুব পছন্দ করছেন।
ধারাবাহিকে সম্প্রতি দেখা গেছে নেইমার চানুর সঙ্গে ম্যাচ খেলতে চলে এসেছে ফুলকি। তমাল, পিয়াল, ধানু, অংশু, জেঠুমণি সবাই এসেছে ফুলকিকে সমর্থন করতে। যদিও আসল নেইমারকে সরিয়ে একজন ছেলেকে নেইমার সাজিয়ে ব’ক্সিং রিং’য়ে পাঠিয়ে দিয়েছে রুদ্র। সেই ছেলেটি নিজের বক্সিং গ্লাভসে লো’হার পা’ত লুকি’য়ে নিয়ে সেটাই দিয়ে মা’রতে থাকে ফুলকিকে। যন্ত্র’ণা’য় কঁকি’য়ে উঠে ফুলকি। রোহিতের মনে মনে স’ন্দেহ হয় সেটা আসল নেইমার নয়। কিন্তু ফুলকির এই করু’ণ অবস্থা দেখে নিজেকে আর সামলে রাখতে পারেনি রোহিত।
ফুলকি আজকের পর্ব ১৩ এপ্রিল (Phulki Today’s Episode 13 April)
নেইমার ফুলকিকে শেষ ঘু’ষিটা মার’তে যাবে তার আগেই নক’ল নেইমারের হাত ধ’রে নেয় রোহিত। তারপর নেইমারের নক’ল চুল খুলে দিয়ে রোহিত বলে “একজন ছেলে হয়ে মেয়েকে মার’ছিস কেন? একজন ছেলের সঙ্গে লড়া’ই কর।” এই বলেই ন’কল নেইমারকে বে’ধর’ক মা’র মা’রতে থাকে রোহিত। নকল নেইমার রোহিতকে একবারও মারার সুযোগ পায়না। রোহিত একের পর এক ঘু’ষি, চ’ড় মা’রতে থাকে নক’ল নেইমারকে। রোহিতকে এরকম রে’গে যেতে দেখে জেঠুমণি তমাল, পিয়াল আর অংশুকে বলে রোহিতকে সামলাতে।
কিন্তু সবার শত চেষ্টা করার পরও রোহিত ছেলেটিকে মা’রা বন্ধ করছে না দেখে রোহিতের কাছে গিয়ে ফুলকি রোহিতকে বলে শান্ত হতে। হওয়া গ’রম দেখে ওখান থেকে চলে যায় শালিনী। রোহিত ফুলকি নিয়ে সেখানকার ম্যানেজমেন্টের কাছে গিয়ে বলে যে করেই হোক আসল অপ’রাধী’কে খুঁজে বের করতে। এই ছেলেটা এখনও কিভাবে আসল সবটা যেন তারা ত’দ’ন্ত করে বের করে। তখন অংশু বলে এবার এই কেসটা পুলিশ সামলাবে। সেটাই শুনেই তড়ি’ঘ’ড়ি ওখানে চলে আসে রুদ্র। সে রোহিতকে বলে সবটা সে নিজে দেখবে।
আরো পড়ুন: অ’দ্ভু’ত মহিলা বটে! পর্ণার সাধের অনুষ্ঠানে বাধ সাধলো কু’সং’স্কা’রে আচ্ছন্ন কৃষ্ণা! দেখলে মাথা গ’র’ম হবে দর্শকদের
রুদ্রর এই আচরণ দেখে স’ন্দে’হ হয় ফুলকির। তারপর ফুলকিকে নিয়ে বাড়িতে ফিরে আসে রোহিত। অরুণা ফুলকির এই অবস্থা দেখে খুব কান্না’কা’টি করতে থাকেন। তখন হৈমন্তী বলেন এইসব হয়েছে বক্সিংয়ের জন্য। এই খেলাটা এই বাড়ি থেকে না গেলে কিছু ভালো হবে না। এইসব শুনে হৈমন্তীকে শা’ন্ত হতে বলেন জেঠুমণি। লেবু ফুলকিকে নিয়ে তার ড্রেসিং করানোর জন্য উপরের ঘরে নিয়ে যায়। তাদের পিছন পিছন রোহিতও চলে যায় ওপরে। শালিনীকে একা পেয়ে রুদ্র তাকে বলে মাথা ঠাণ্ডা রেখে সবটা নজরে রাখতে। কি মনে হয় আপনাদের এবার কি তবে ধ’রা পড়বে শালিনী?