জয়েন গ্রুপ

বাংলা সিরিয়াল

এই মুহূর্তে

শালিনীর কাঁধে বন্দুক রেখে ফুলকিকে ড্রাগস কেসে ফাঁসানোর মতলব রুদ্রর! প্ল্যান বানচাল করতে পারবে কী ফুলকি?

জি বাংলার (Zee Bangla) টিআরপি (Trp) টপার ধারাবাহিক ফুলকি (Phulki)। রোহিত-ফুলকির রসায়ন জমে উঠেছে পর্দায়। ধারাবাহিকের গল্পে এই মুহূর্তে ড্রাগস কেসে জর্জরিত নায়ক রোহিত। ফুলকি তাকে নির্দোষ প্রমাণ করতে বম্বে নিয়ে যেতে চায়। তবে মানসিক ভাবে ভেঙে পড়েছে রোহিত। সে বলে, এই অপমান সে মাথা পেতে নেবে। কিন্তু ফুলকি নাছোড়। সে তার স্যারকে নির্দোষ প্রমাণ করেই ছাড়বে।

ভগবানের কাছে গিয়ে কাতর আর্তি শুরু করে ফুলকি। বলে, সে মা কালী কোনওদিন তার জন্য কিছুই করেনি। এবার যেন তার স্যারকে বাঁচিয়ে দেয়। তখন সপাটে এক চড় লাগে ফুলকির গালে। কে মারল ফুলকিকে চড়? স্বয়ং মা কালী! তারপরই মায়ের রাগ জড়ানো গলায় ফুলকিকে বলে,’এটা কী বললি তুই? আমি তোর জন্য কোনওদিন কিছু করিনি! আমি তোকে সবসময় সাহায্য করেছি। আর আজকে তুই বলছিস আমি সাহায্য করিনি!’

মাটির মূর্তি এসব বলে কী করে? ফুলকি কী স্বপ্ন দেখছে? নাকি মাথাটাই গেছে! তারপর যখন ফুলকি মা কালীকে প্রণাম করছে তখন একখানা ফুল এসে পড়ে তার হাতে। ফুলকি বোঝে, হয়ত এটাই ভগবানের আশীর্বাদ। বাড়িতে এসে ফুলকি দেখে তার নামে একটি চিঠি এসেছে। দিল্লিতে কি কি ম্যাচ চলবে ও দিল্লি কোন কোন ম্যাচে নিজের নাম নথিভুক্ত করতে পারবে। খুশি হয় ফুলকি।

একদিকে এত ভাল সুযোগ। অন্যদিকে, রোহিতকে বাঁচানোর জন্য দিল্লি যাওয়ার প্রয়োজন ছিল। তবে ফুলকির দিল্লি যাওয়ার কথা শুনে ঘাবড়ে যায় রুদ্র। কেঁচো খুঁড়তে গিয়ে যদি কেন্ন বেরিয়ে পড়ে! তাই শালিনীকে কাঁধে বন্দুক রাখার মোক্ষম চালটি চালে সে।

শালিনীকে বলে, ফুলকি রোহিতের সঙ্গে চুটিয়ে সংসার করছে। রোহিত ফুলকিকে চোখে হারায়। তবে কি শালিনী হেরে গেল? ফুলকি বলে, রুদ্র কি তাকে তাতানোর প্ল্যান করছে! রুদ্র বলে, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব তোমার ইনস্টিটিউট খোলো। আর রোহিত যেমন ফেঁসেছে, ফুলকিকেও ফাঁসিয়ে দাও। রুদ্র বুঝেছে একবার যদি শালিনীর উপর সন্দেহ ঘুরে যায়।

Joyee Chowdhury

কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাংবাদিকতা ও গণযোগাযোগ-এ স্নাতকোত্তর। বিনোদন ও সংস্কৃতি বিভাগই মূল ক্ষেত্র। আমার লেখা আরও পড়তে এখানে ক্লিক করুন।

                 

You cannot copy content of this page