বর্তমানে মিটাইতে ওমি ফিরে এসে বিভিন্ন রকম ছদ্মবেশে মোদক পরিবারের ক্ষতি করার চেষ্টা করে যাচ্ছে আর এবার টাইম বোমা ফিট করার দিকে খুব তাড়াতাড়ি এগিয়ে গেছে সে। এমনিতে দেখানো হচ্ছে ওমি এক্সিডেন্টে মারা গেছে আর তার বাবা আর পিংকি তার দেহ সনাক্ত করেছে কিন্তু সিদ্ধার্থ বারবার মনে করছে যে এত জলদি ওমি মরতে পারে না।
মনোহরাতে এখন ঠিক আনন্দের পরিবেশটা আর নেই বরং চাপা টেনশন কাজ করছে। ওমির এক এক রকম মেকআপ কিন্তু দুর্ধর্ষ হচ্ছে যেটা দেখে তার বাবাও তাকে চিনতে পারছে না কিন্তু দর্শকেরা সহজে চিনতে পারছে।
সিদ্ধার্থ সমস্ত রকম মিসিং লিংক সব খুঁজে খুঁজে বার করছে আর রুদ্রকে বলছে। রুদ্র প্রথমে আমল না দিলেও পরে সেটা নিয়েই ভাবছে। আর এখানেই দর্শকদের অসন্তোষ জমছে।বিশেষ করে যারা পশ্চিমবঙ্গের দর্শক তারা খুবই রেগে গেছে কারণ এইভাবে পশ্চিমবঙ্গের পুলিশ ফোর্সকে ছোট করে দেখানো হচ্ছে ধারাবাহিকে, এরকমটাই বলছেন তারা।
একজন আইপিএস অফিসারের নাকের ডগা দিয়ে বারংবার একজন অপরাধী পালিয়ে যাচ্ছে সেটা কখনো সম্ভব হয় না। তার ওপর যেগুলো পুলিশ ফোর্সের ভাবার কথা যেগুলো রুদ্র ভাবার কথা সেগুলো বসে বসে ভাবছে সিদ্ধার্থ।
সিদ্ধার্থ এখন আর ব্যবসার কাজে যায় না সে পুরোপুরি মনোনিবেশ করেছে ইনভেস্টিগেশনে। আর এটা দেখেই সকলে বলছেন যে রুদ্রর কি তাহলে কোন কাজ নেই এখন নীপার পাগলামি সহ্য করা ছাড়া?আর এইভাবে তো পুলিশ ফোর্সকে নিচু দেখিয়ে অকর্মণ্য দেখিয়ে ঠিক করছেন না নির্মাতারা।এমনিতেই একজন অ্যাসিস্ট্যান্ট পুলিশ কমিশনার কেন দিনের অধিকাংশ সময় মনোহরাতে বসে থাকে সেই নিয়ে অনেক প্রশ্ন আগে উঠেছে। অনেকেই রুদ্র দাকে বলে যে মনোহরার পার্সোনাল পুলিশ অফিসার।
তবে এবার সকলের মনে হচ্ছে যে রুদ্রদা’কে একটু বেশি ইম্পর্টেন্স দেওয়া উচিত এই ইনভেস্টিগেশনে এবং সিদ্ধার্থের মাথাটাকে কম ঘামানো উচিত।সে নায়ক এটা ঠিক আছে কিন্তু ইনভেস্টিগেশন এর কাজটা একমাত্র রুদ্রদা’রই করা উচিত।