Bangla Serial

শিমুলকে আর ভালোবাসি না ওকে ভুলে গেছি! হবু বউকে দেখে শিমুলকে অস্বীকার শতদ্রুর! এ কেমন ভালোবাসা? ক্ষোভ নেটিজেনদের!

এই মুহূর্তে জি বাংলার পর্দায় জমে উঠেছে ধারাবাহিক কার কাছে কই মনের কথা (Kar Kachhe Koi Moner Kotha)। এই ধারাবাহিকে বর্তমান সময়ের গল্প, তারকাদের অভিনয় মন মাতাচ্ছে বাঙালির। দর্শকরা দারুণভাবে আকৃষ্ট হয়েছেন এই ধারাবাহিকের প্রতি। আর হওয়াটাই বোধহয় কাঙ্খিত।

বাঙালি টেলিভিশনপ্রেমীরা এই মুহূর্তে এই ধারাবাহিকটি দেখতে বেশ পছন্দ করছেন। ‌ আর করবেন নাই বা কেন? ধারাবাহিকের গল্পের মধ্যে যে রয়েছে তীব্র রকমের উত্তেজনা। আর সেই উত্তেজনাই বাঙালি দর্শককে এই ধারাবাহিকটি দেখতে বাধ্য করছে।

এই ধারাবাহিকের যারা নিয়মিত দর্শক তারা জানেন ইতিমধ্যেই এই বাংলা ধারাবাহিকে বিপুল রকমের পরিবর্তন দেখানো হয়েছে। আর যে পরিবর্তনে পরিবর্তিত হয়ে গেছে নায়ক নায়িকার জীবন। ইতিমধ্যেই শিমুল এবং পরাগের বিবাহ বিচ্ছেদ হয়ে গেছে।

পরাগের জীবনে এসেছে নতুন নায়িকা। ‌প্রিয়াঙ্কা। শিমুলেরও হাত ধরার কথা ছিল তার প্রাক্তন প্রেমিকের। এমনকি তার প্রাক্তন প্রেমিক তাকে বিয়ে করবে বলেও মনস্থির করেছিল। কিন্তু শতদ্রুর মায়ের পছন্দ নয় শিমুলকে। আর তাই এই বিয়ে হল না।

কিন্তু যদি শিমুল ফের ফাঁসিয়ে নেয় শতদ্রুকে? আর তাই তড়িঘড়ি শতদ্রুর মা নিজের ছেলের বিয়ে দিতে চাইছেন। যদিও শিমুলকে অনেকবার বোঝানোর পরেও শিমুল না বোঝায় মায়ের সিদ্ধান্ততে নিমরাজি হয়েছে শতদ্রু। মায়ের পছন্দ করা মেয়েকেই বিয়ে করবে সে।

আর তাই সেই মেয়ে দেখতে মেয়ের বাড়িতে যায় শতদ্রু। যদিও সে তার মা আর বোনকে জানিয়ে দিয়েছে শিমুলের বিষয়ে সবকিছু সে তার হবু স্ত্রীকে জানিয়ে দেবে। কিছু লুকোবে না। এরপর অবশ্য শতদ্রুর অবাক হ‌ওয়ার পালা। শতদ্রু আর তার হবু স্ত্রী কথা বলতে গেলে সেই মেয়েটিই তখন শতদ্রুকে শিমুলের ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করে। আর তার মুখে শিমুলের নাম শুনে চমকে ওঠে শতদ্রু।

আরও পড়ুন: আটকে গেল ‘মেঘনীলের’ বিবাহ বিচ্ছেদ! নীলের হাত ধরে গাঙ্গুলি বাড়িতে ফিরবে মেঘ! দারুণ খুশি দর্শকরা

মেয়েটি জিজ্ঞাসা করে শতদ্রু শিমুলকে এখন‌ও ভালোবাসে কিনা? তার সঙ্গে যোগাযোগ আছে কিনা। জবাবে জোর গলায় শতদ্রু বলে সে শিমুলকে ভুলে গেছে। তার জীবনে আর শিমুলের জন্য কোন‌ও জায়গা নেই। সে আর শিমুলকে ভালোবাসে না। সত্যিই কি শিমুলকে ভুলে গেল শতদ্রু?

Rimi Datta

রিমি দত্ত কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর। কপি রাইটার হিসেবে সাংবাদিকতা পেশায় চার বছরের অভিজ্ঞতা।