‘কার কাছে কই মনের কথা’তে (Kar Kache Koi Moner Katha) চলছে টান টান পর্ব। পরাগকে বিষ খাইয়ে মারার অপরাধে জেলবন্দি শিমুল। বাপের বাড়ি বা শ্বশুরবাড়ি, দুই পক্ষই মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে শিমুলের থেকে। বান্ধবীরা ছাড়া তাকে জামিন করানোর কেউ নেই।
এদিকে, জ্ঞান ফেরার পরেও মধুবালার কানে বিষ ঢালতে শুরু করে পরাগ। বলে, শিমুল নাকি তার ব্রেইনওয়াশ করে দিয়েছিল। তাই দিনের পর দিন পরাগের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করে এসেছে মধুবালা। এমনকি ‘মা’ বলার অধিকার টুকুও কেড়ে নিয়েছিল।
অপরাধে বোধ করে মধুবালা বলেন, তার অনেক ভুল হয়ে গেছে। শিমুলকে তিনি ভালোবেসে ছিলেন। তাই অন্ধের মতো বিশ্বাসও করেছিলেন। কিন্তু এভাবে শিমুল তার বিশ্বাসের সুযোগ নেবে তা কে জানতো! এদিকে পরাগ হাসপাতালে থাকায় প্রিয়াঙ্কার সঙ্গে তার বিয়েটাও আটকে গেছে। এই মুহূর্তে, বাড়ির সকলে চায় তারা যেন শিমুলকে শাস্তি দিক। শিমুল হাজত বাস করুক।
অন্যদিকে, খবর পেয়ে বিপাশার সঙ্গে দেখা করতে এসেছে শতদ্রু। শিমুলের প্রাক্তন প্রেমিক সে। তার প্রতি দৃঢ় বিশ্বাস শিমুল এ কাজ করতে পারেনা। তাই তো বিপদের দিনে শিমুলের পাশে দাঁড়াতে এসেছে সে। সুচরিতা, বিপাশাদের শতদ্রুর চেনাজানা একটা উকিলের কথা বলতেই, সুচরিতা বলেন তারা আপাতত অ্যাডভোকেট সঞ্জীব দাসের সঙ্গে দেখা করতে যাচ্ছে।
Table of Contents
আরও পড়ুন: এই শীতে ছুটির দিনে বাড়িতেই ঝটপট বানিয়ে ফেলুন জিভে জল আনা চিজ মটন রোল! রইল রেসিপি
বিপাশা আক্ষেপ করে বলে, শিমুলকে জেল ফেরত আসামীর তকমা দিতে সক্ষম হল পলাশ আর প্রতীক্ষা। শিমুলকে জেলে ঢুকিয়ে ক্ষান্ত হয়েছে তারা। শতদ্রু বলে, শিমুল কোনো দোষ করেনি। প্রতীক্ষা পলাশ শাস্তি পাবে। অন্যদিকে, শিমুল জেলের অন্য কয়েদীর সঙ্গে থাকে। জেলের পরিবেশ মোটেই ভালো লাগে তা তার। মন খারাপ করতে থাকে এই ভেবে যে কি থেকে জি হয়ে গেছে।
View this post on Instagram