Connect with us

    Bangla Serial

    Kar Kachhe Koi Moner Kotha: সুচরিতার বর পর কীয়া করছে! ‘আপনিও কারোর অনুমতি নিয়ে আসেননি’, জবাব দিল শিমুল

    Published

    on

    kkmk zeebangla

    জি বাংলার পর্দায় চলা বেশ কিছু ধারাবাহিক দর্শকদের কাছে ভীষণ রকমের প্রিয়। অর্ক গঙ্গোপাধ্যায়ের (Arka Ganguly ) লেখনীতে কার কাছে কই মনের কথা (Kar Kache Koi Moner Kotha) ধারাবাহিকটিও দর্শকদের বেশ মনে ধরেছে। জনপ্রিয়তা তো পেয়েছে তবে সেইসঙ্গে বিতর্কের মুখেও পড়েছে এই ধারাবাহিকটি। মানালি দে, স্নেহা চট্টোপাধ্যায়, বাসবদত্তা চট্টোপাধ্যায়ের মতো তারকা অভিনেত্রীদের সমাহার এখন এই ধারাবাহিকে।

    যদিও এই ধারাবাহিকের কেন্দ্রীয় চরিত্রে রয়েছেন অভিনেত্রী মানালি। তার বিপরীতে নায়ক চরিত্রে রয়েছেন অভিনেতা দ্রোণ মুখোপাধ্যায়। আর মানালির বন্ধুদের চরিত্রে রয়েছেন স্নেহা, বাসবদত্তা, কুয়াশারা। আসলে পাঁচ প্রতিবেশী বন্ধুর গল্প নিয়ে শুরু হয়েছে এই ধারাবাহিকটি।

    আসলে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ধরনের পারিবারিক অত্যাচারের মুহুর্ত দেখিয়ে এই ধারাবাহিকটি কটাক্ষের মুখে পড়েছে। এই ধারাবাহিকে সদ্য বিবাহিতা এক নারীর ওপর অত্যাচারের বিভিন্ন ঘটনা দেখানো হয়েছে। তবে সদ্য বিবাহিত শিমুলের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে তার পাড়ার প্রতিবেশী বন্ধুরা। তারা শিমুলের প্রত্যেকটা পদক্ষেপে তার পাশে দাঁড়িয়ে লড়াই করেছে। এই ধারাবাহিকের গল্প নিয়ে চরম ট্রোল হলেও শিমুলের অবস্থা দেখে কিন্তু বাংলার মহিলাদের একাংশ বলছেন যে আজও সমাজে এসব হয়।

    tollytales whatsapp channel

    যদিও সম্প্রতি একটু হলেও নরম হয়েছে শিমুলের শাশুড়ির মন। শিমুলের প্রতিবাদী মনোভাবের কাছে নত হয়ে পরিবারের দীর্ঘদিনের নিয়ম ভেঙে তিনি নিজের বাড়ির বউকে পাড়ার ব‌উদের সঙ্গে ঘুরতে যাওয়ার অনুমতি দিয়েছেন। যদিও সঙ্গে নিয়ে যেতে হবে তার মেয়েকে বলেও জানিয়ে দিয়েছিলেন তিনি। আর সেই মতোই ননদ পুতুলকে নিয়ে রওনা দেয় শিমুল।

    সেখানে গিয়েও নতুন বিপত্তি। এই ধারাবাহিকের অন্যতম চরিত্র সুচরিতা। সুচরিতা তার একমাত্র মেয়েকেও সঙ্গে নিয়ে এসেছে এই ট্রিপে। আচমকাই স্রোতে ভেসে যায় সুচরিতার মেয়ে। সবাই মিলে অবশ্য বাঁচিয়ে না এসে সুচরিতার মেয়েকে। কিন্তু কিছুতেই তার জ্ঞান ফিরছিল না। সেই সময় একজন পুরুষ একজন নারীকে সঙ্গে নিয়ে পাশ দিয়ে যাচ্ছিল তাকে দেখে ডাকতে গিয়েও কেমন যেন চুপ করে যায় বিপাশা।

    পরে শিমুল জানতে পারে সেই ব্যক্তি সুচরিতার স্বামী। তবে শিমুল জানতে পেরেছিল সুচরিতার স্বামী তাদের পরিবারের সঙ্গে থাকেন না। তিনি অন্য এক মহিলার সঙ্গে আলাদা থাকেন। সেই ব্যক্তি অর্থাৎ সুচরিতার স্বামী ইন্দ্র সুচরিতার সঙ্গে না থাকলেও মেয়ের জন্য স্ত্রীকে ধমক দিতে ভোলেন না। আর যে দেখে অবাক হয়ে যায় শিমুল।

    এমনকি ইন্দ্র যে হোটেলে উঠেছে সেই হোটেলে গিয়েই উঠেছে শিমুল-বিপাশারা। বিপাশা ইন্দ্র কে দেখতে পেয়ে বলে টুইংকেল অসুস্থ ইন্দ্র দা। এই সময় পাশে দাঁড়ানো ওই মহিলা বলে ওঠেন তাতে কি ইন্দ্র তো আর চিকিৎসক নয়? তখন ইন্দ্র বিপাশাকে উদ্দেশ্য করে বলে, সুচরিতাকে এখানে আসতে কে বলেছিল? এই প্রশ্ন শুনে শিমুল আর নিজেকে সামলে রাখতে পারেনা সে ইন্দ্রকে বলে আপনিও তো এখানে কারর অনুমতি নিয়ে আসেননি! সুচরিতার পরকীয়ালিপ্ত স্বামীকে কীভাবে জব্দ করবে শিমুলরা?