বর্তমানে জি বাংলার(zee bangla) জনপ্রিয় ধারাবাহিকগুলির মধ্যে অন্যতম হল ‘কার কাছে কই মনের কথা'(Kar kacche koi moner kotha) ধারাবাহিকটি। বিয়ের পরে একটি মেয়ের মনের কথা যে তার স্বামীকেও বুঝতে অক্ষম হতে পারে, তা নিয়েই তৈরি হয়েছিল এই ধারাবাহিকটি।
এই ধারাবাহিকটি বর্তমানে দর্শকদের কাছে অত্যন্ত চাহিদার একটি বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। ধারাবাহিকের গত কিছু পর্বে দেখা গেছে, শিমুল তার ননদ পুতুলের পড়ার জন্য একজন মাস্টারমশাই ঠিক করেছেন। তাই যথারীতি সেই মাস্টারমশাই অর্থাৎ তীর্থঙ্কর পুতুলকে পড়ানোর জন্য পুতুলদের বাড়িতে এসেছেন এবং তাকে দেখে হঠাৎই চমকে ওঠে প্রতীক্ষা।
আরো পড়ুন: নতুন বছরের বিরাট বড় অঘটন সায়নী ঘোষের জীবনে! মাতৃহারা হলেন অভিনেত্রী
প্রতীক্ষাকে দেখে অবাক হয়ে কিছু প্রশ্ন তাকে জিজ্ঞাসা করতে থাকে তীর্থঙ্কর। কিন্তু প্রতীক্ষা সেগুলির একটারও উত্তর দেয় না। উপরন্তু, এড়িয়ে যেতে শুরু করে তার সমস্ত প্রশ্নগুলিকে। প্রতীক্ষার এরূপ ব্যবহার দেখে খটকা লাগে শিমুল ও মধুবালা দেবীর মনে। কিন্তু তখনই তারা এব্যাপারে কিছু প্রকাশ করে না।
ধারাবাহিকের আজকের পর্বে দেখা যাবে, তীর্থঙ্করের সঙ্গে প্রতীক্ষার সম্পর্কের কথা পলাশকে জানিয়ে দেবে শিমুল। হঠাৎই সবার সামনে এসে পলাশ বলে, পুতুলের মাস্টারমশাই যেন আর তাদের বাড়িতে না আসে। শিমুল এর কারণ জিজ্ঞাসা করতে পলাশ তর্ক করতে থাকে। এমন সময় প্রতীক্ষা তীর্থঙ্করের চরিত্রের দিকে আঙ্গুল তোলে।
View this post on Instagram
প্রতীক্ষার এহেন ব্যবহারে রেগে যায় শিমুল এবং সাফ সাফ জানিয়ে দেয়, সে সমস্ত রকমের খোঁজ খবর নিয়ে তারপরেই তাকে বাড়িতে আসতে বলেছে। শিমুল আরও বলে যে গত দিনের ব্যবহারে তীর্থঙ্কর নয় বরং প্রতীক্ষার ব্যবহার দেখেই অবাক হয়েছে সে। প্রতীক্ষাকেই দেখে মনে হচ্ছিল যেন কোনও এক অজানা কারণে ভয় পেয়েছে প্রতীক্ষা। শিমুলের এই কথা শুনে বেশ অবাকই হয়েছে পলাশ।