Connect with us

    Bangla Serial

    Diya Mukherjee: কাছের বন্ধু ছিল না মিঠাই! সিরিয়াল শেষ হতেই সিরিয়ালের বিশেষ বন্ধুদের সঙ্গে ছবি পোস্ট করল ‘শ্রী’! এতো ভালো কেমিস্ট্রি কি শুধু লোক দেখানো?

    Published

    on

    Up

    আড়াই বছর আগে শুরু হয়েছিল ‘মিঠাই’ টিমের যাত্রা। অবশেষে ইতি টানল এই মেগা। ৩১ মে শেষ শুটিং হয়। টিভিতে ধারাবাহিকের লাস্ট সম্প্রচার হয় ৯ই জুন অর্থাৎ শুক্রবার। স্বাভাবিক ভাবেই মন খারাপ সকলের। তবে নতুনকে স্বাগত জানানোর জন্য পুরোনোকে বিদায় জানাতেই হয়। আর তাই হাসিমুখেই বিদায় জানাচ্ছেন মিঠাই টিমের সকল সদস্য। এই ধারাবাহিকের মধ্যে দিয়ে শুধুই মিঠাই বা সিদ্ধার্থ নয় শ্রীনন্দা, শ্রীতমা থেকে তোর্সা- প্রতিটা চরিত্র পেয়েছে সমান জনপ্রিয়তা।

    ফলে প্রত্যেককেই খুব মিস করবেন দর্শক। ‘মিঠাই’ সিরিয়ালের বিখ্যাত বাড়ি ‘মনোহরা’ সেট ভাঙার ছবি প্রকাশ্যে আসতে মন খারাপ হয়েছিল তাঁদের ভক্তদের। ২০২১ এর জানুয়ারি মাসে শুরু হয় এই ‘মিঠাই’। শেষের পথে এগোলেও টেলিভিশনের পর্দায় শেষদিন পর্যন্ত রমরমিয়ে চলে এই সিরিয়াল। মিঠাই-এর পাশাপাশি শ্রীনন্দা, শ্রীতমা, নন্দা ও তোর্সা- কারোর ভক্তের সংখ্যা কম নয়।

    tollytales whatsapp channel

    ধারাবাহিকে নিপার চরিত্রে দেখতে পাই অয়েন্দ্রিলা সাহাকে, তোর্সার চরিত্রে তন্নী লাহা রায়, শ্রীনন্দার চরিত্রে কৌশাম্বীকে, নন্দার চরিত্রে প্রিয়ম চক্রবর্তীকে ও শ্রীতমার চরিত্রে দিয়া মুখার্জীকে। এনাদের সকলেরই ভক্তের সংখ্যা নেহাত কম নয়। মিষ্টি এই চরিত্রগুলোকে প্রথমদিন থেকে ভালোবেসে এসেছে দর্শকরা। মিষ্টি এই অভিনেত্রীগুলো ধারাবাহিকেও যেমন মিষ্টি অভিনয় করেন, ঠিক সেরকম বাস্তবেও।

    ধারাবাহিকে আমরা দেখেছি, প্রথম থেকেই মিঠাই’এর সঙ্গে ননদের সম্পর্ক ছিল খুবই মুধুর, একে অপরের সুখ-দুঃখের সাথী ছিল তাঁরা। সম্প্রতি ইনস্টাগ্রামে একটি পোস্ট শেয়ার করেন দিয়া অর্থাৎ শ্রীতমা। যেখানে ছিলেন নিপা অর্থাৎ ঐন্দ্রিলা সাহা ও সাথে তোর্সা অর্থাৎ তন্নী লাহা রায়। তাঁর পোস্ট দেখে বোঝাই যাচ্ছে, ধারাবাহিক চলাকালীন তাঁদের বন্ধুত্ব অনেক গাঢ় হয়। তাঁদের তিনজনের বন্ডিং খুব ভালো ছিল, তবে সেখানে নেই মিঠাই। তা দেখে একটু দুঃখ পেয়েছে ‘মিঠাই’ ভক্তরা।

    উক্ত সেই ছবি পোস্ট করে দিয়া লিখেছেন, “তিনি তাঁদের দুজনের ছবি পোস্ট করে লেখেন, মিঠাই থেকে অনেক কিছু পেয়েছি,,, এই দুজনকেও, খুব কাছের। জীবনের অনেক গুলো ঘন্টা, অনেক রকম মানসিক ও শারীরিক অবস্থা কাটিয়েছি একসাথে, ওই ঘরটায়। একে অপরের দিকে শুধু তাকিয়েই বুঝিয়ে দিয়েছি অনেক না বলা কথা, বলা ভালো লুকানো কথা। অনেক অকারণ হাসি আছে ওই ঘরটায়। আজ বেশ অনেকদিন “অকারনে” হাসি না,,,,,”