এই মুহূর্তে ‘মন দিতে চাই’ (Mon Dite Chai)-এর ধারাবাহিকের পর্বগুলি তিতির ও সোমরাজের রসায়নে জমজমাট। ইতিপূর্বে দর্শক দেখেছে, মালিনীর চক্রান্তে রীতিমত গলা ধাক্কা খেয়ে বাড়ির বাইরে বের হতে হয়েছে তিতির ও সোমরাজকে। এখন সেই বাড়ি থেকে বের হয়ে, নিজেদের নতুন ভাল-বাসার সন্ধানে নবদম্পতি।
নতুন ঠিকানা খুঁজে পেলেও বাড়িওয়ালির সন্দেহ হয়, তিতির ও সোমরাজ বিবাহিত নয়। তাই তাদের কাছে চাওয়া হয় বিবাহের প্রমানপত্র। তবে তিতির সেটা দেখাতে পারেনি। অগত্যা সে বাড়িওয়ালিকে জানায়, তারা একে অপরকে ভালোবাসে। তাই বাড়ি থেকে পালিয়ে এসেছে। তাই তার অনুরোধ পাড়ার সকলে যেন তাদের যেন বিয়ে দিয়ে দেন।
আরো পড়ুন:এক কাপড়ে বাড়ি ছেড়ে ছিলেন মা ও মেয়ে, খোঁজ রাখেননি বাবাও! জানুন পর্দার প্রিয়াঙ্কার কূটকাচালি আড়ালে বর্ণিনীর বাস্তব জীবনের করুন কাহিনী!
এদিকে, সৎ মা সোমরাজকে প্রাণে মারার ফন্দি আঁটছে। আর এদিকে, তিতিরের তিতিরও বিয়ের জন্য হাসপাতালে না যেতে পেরে চিন্তিত। এবার ছেলে-বউমার বিপদের আঁচ পেয়ে সুদূর মুম্বাই থেকে কলকাতায় এসেছে সোমরাজের আসল মা।
অন্যদিকে, বাড়িওয়ালার কাছে দেখাতে পারেনি বিয়ের প্রমাণ। নিজেদের বিয়ের সত্যতা প্রমাণ করতে তাই বাড়িওয়ালার চাপে ফের বিয়ের পিঁড়িতে বসেছে তিতির-সোমরাজ। আর তা জমজমাট ‘মন দিতে চাই’ (Mon Dite Chai) ধারাবাহিকের ১২ জানুয়ারির এক ঘন্টার মহাপর্ব।
বিয়ে হয়ে গেলেও এই নবদম্পতির সম্বল কম। তাই পাড়ার লোক রীতিমত চাঁদা তুলে বিয়ে দিয়েছে। এরআগে নিজেদের বিয়েতেই সম্মতি ছিল না তিতির–সোমরাজের। তবে এবার বিয়েটা বেশ মজার সঙ্গেই উপভোগ করেছেন তারা।
View this post on Instagram
অল্প আয়োজন, দুটো একটা শাড়ি, অল্প গয়না দিয়েই বিয়ে সেরেছে সোমরাজ আর তিতির। তবে বিয়ের একমাত্র পাওনা সবে মিলে আনন্দ। বাড়িওয়ালির নির্দেশেই দ্বিতীয়বারের জন্য বিয়ের দিন সকালে জল সইতে যাওয়া, নান্দীমুখ, গায়ে হলুদ, মালা বদল ঘটে গেল সোমরাজ ও তিতিরের জীবনে।