Connect with us

    Bangla Serial

    Neem Phuler Modhu: পর্ণাকে ডিভোর্স দিয়ে কৃষ্ণা ঈশার সঙ্গে বিয়ে দিতে চলেছে সৃজনের! পর্ণা কি পারবে সৃজনের বিয়ে আটকাতে?

    Published

    on

    neem phuler modhu

    জি বাংলার (Zee Bangla) জনপ্রিয় ধারাবাহিক হল ‘নিম ফুলের মধু’ (Neem Phooler Madhu)। টিআরপিতেও ধারাবাহিকের স্কোর ভালোই রয়েছে। ধারাবাহিকের নায়িকা পল্লবী শর্মা (Pallavi Sharma) ওরফে পর্ণা (Parna)। বাবা-মায়ের অদূরে মেয়ে ছিল সে। বিয়ের পর শ্বশুরবাড়িতে গিয়ে প্রতিদিন নিত্য নতুন লড়াইয়ের মুখোমুখি হতে হয়েছে পর্ণাকে। পর্ণা একজন সাহসী ও চালাক মেয়ে, তাই সে সবকিছু সামলে গোটা পরিবারকে আগলে রাখে। কিন্তু এই পর্নাকেই একেবারে সহ্য করতে পারে না পর্ণার শাশুড়ি কৃষ্ণা।

    কৃষ্ণা সর্বদা পর্ণার দোষ ধরতে ব্যস্ত। কিছুদিন আগেই পর্ণার স্বামী সৃজনের (srijan) চাকরি চলে যায়। সৃজনের চরিত্রে অভিনয় করছেন রুবেল দাস (Rubel Das)। কলকাতায় চাকরির অভাবে সৃজন ঠিক করে সে বাইরে গিয়ে চাকরি করবে। কিন্তু পর্ণা সৃজনকে নিজের থেকে দূরে করতে চায়নি, তাই সে মর্ডান ম্যাম সেজে সৃজনকে কলকাতাতেই কাজের অফার দেয়। পর্ণার অর্ডারেই নতুন করে ব্যবসা শুরু করে সৃজন।

    পর্ণার বুদ্ধিতে সৃজনের শাড়ির ব্যবসায় ভালো সাফল্যও মেলে। তবে পর্ণার আসল সত্য সামনে আসতেই ঘটল বিপদ। এবার সৃজনও পর্ণার উপর খুব রেগে যায়। কৃষ্ণা এই সুযোগে সৃজনকে বলে, পর্ণাকে ডিভোর্স দিয়ে দেওয়ার জন্য। এরপরই সৃজন সিদ্ধান্ত নেয়, সে এই শাড়ির ব্যবসা চালিয়ে যাবে। তবে এই ব্যবসায় পর্ণার কোনও সাহায্য সে নেবে না। সৃজন ব্যবসায় সাহায্যের জন্য ঈশা বলে একজনকে নিয়ে আসে, যে দত্ত বাড়িতেই থাকতে শুরু করে। প্রথমদিন থেকেই ঈশা মনে মনে পর্ণার ক্ষতি করার কথা ভাবে। ঈশার ইচ্ছা, দত্ত বাড়ির ব্যবসা থেকে পর্ণাকে সরিয়ে নিজে এই কোম্পানির মালিক হবে।

    tollytales whatsapp channel

    সৃজন ঈশার আসল উদ্দেশ্য না জানতে পারলেও, কিছুদিনের মধ্যেই পর্ণা নিশ্চিত হয়ে যায়।কৃষ্ণা পর্ণাকে সৃজনের জীবন থেকে সরানোর জন্য উঠেপড়ে লেগেছে। এরআগেও পর্ণাকে তাড়িয়ে তিন্নির সঙ্গে সৃজনের বিয়ে দিতে গিয়েছিল। কিন্তু সঠিক সময়ে এসে পর্ণা সেই বিয়ে আটকে দেয়। আবার কৃষ্ণা সেই একই কাজ করে। পর্ণার নামে ভুলভাল কথা বলে সৃজনের কান ভাঙাতে থাকে। সৃজনও কৃষ্ণার কথা শুনে পর্ণার সঙ্গে বাজে ব্যবহার করে।

    পর্ণার অনুপস্থিতিতে সৃজনকে আবারও বিয়ে করার উপদেশ দেয় কৃষ্ণা। পাশাপাশি পর্ণাকে ডিভোর্স দেওয়ার জন্যও রাজি করে সৃজনকে। কৃষ্ণার কথায় এবার সৃজনও ঈশাকে বিয়ে করতে রাজি হয়। কিন্তু দেখা যায়, সিঁদুর পোড়ানোর সময় সৃজন ইতস্তত বোধ করে, কারণ মায়ের কোথায় রাজি হলেও সৃজনের মনে মনে ভালোবাসে পর্ণাকে। তবে এবারও কি পর্ণা এসে সৃজন ও ঈশার বিয়ে আটকাতে পারবে? নাকি চিরজীবনের মতো হারিয়ে ফেলতে বসেছে সৃজনকে? গল্পে আসছে ধামাকাদার পর্ব