জি বাংলার অন্যতম জনপ্রিয় ধারাবাহিক ‘নিম ফুলের মধু’। সম্প্রতি ধারাবাহিকের গল্প নিয়েছে নতুন মোড়। ধারাবাহিকের গল্পের সঙ্গে সঙ্গেই অভিনেতা রুবেল দাস ও অভিনেত্রী পল্লবী শর্মার জুটি জয় করেছে দর্শকদের মন। টিআরপি তালিকাতেও ছক্কা হাঁকিয়েছে এই সিরিয়াল।এই সপ্তাহে ৭.৭ নম্বর পেয়ে প্রথম স্থানে রয়েছে জ়ি বাংলার (Zee Bangla) ‘নিমফুলের মধু’ (Neem Phuler Modhu)।
সৃজনের মা ও মৌমিতা মিলে সৃজনকে নিয়ে যায় ইশার বাড়িতে। তবে ইশার বাড়িতে ঢোকবার আগে মৌমিতা ইশাকে ফোন করে জানলা খুলে রাখতে বলে। প্ল্যানমাফিক ইশার বাড়িতে সৃজনকে নিয়ে যায় মৌমিতা। সঙ্গে তার বর ও সৃজনের মা।
ইশা পাখার সঙ্গে কাপড় বেঁধে নিজেকে শেষ করতে গেলে তখন সৃজন জানলা দিয়ে দেখতে পেয়ে দরজা ধাক্কা দেয়।ইশাকে এহেন পরিস্থিতিতে দেখে সৃজনকে ডিভোর্স পেপারে সই করতে জোর করে তাঁর মা ও মৌমিতা।
আর সৃজন একপ্রকার বাধ্য হয়েই সই করে দেয় ডিভোর্স পেপারে। যা দেখে ইশা মনে মনে বলে, তোমার কাছে যেতে আমার বয়েই গেছে সৃজন। আমি তো শুধু পর্ণা হারাতে চেয়েছিলাম। এরপর পর্ণা দত্তবাড়িতে ফিরে এলে কৃষ্ণা তাঁকে এক গুচ্ছ কাগজ দেখায়। বলে সৃজন তোমায় ডিভোর্স দিয়ে দিয়েছে। এই হল সেই কাগজ। পর্ণা অবাক হয়ে ডিভোর্স পেপারে সৃজনের সইয়ের দিকে অবাক হয়ে চেয়ে থাকে। তবে কী শেষমেষ ভেঙে গেল পর্ণা-সৃজনের সম্পর্ক? নাকি এর পিছনেও আছে অন্য কোনো চক্রান্ত।
উল্লেখ্য, ‘নিমফুলের মধু’ ধারাবাহিকের জনপ্রিয়তা ভারত বাংলাদেশ ছেড়ে চলেছে সুদূর আফ্রিকাতেও। গত অক্টোবর মাস থেকে সম্প্রচারণ শুরু হয় এই ধারাবাহিকের। সূত্র বলছে, বেশ জনপ্রিয়তা পেতে শুরু করেছে এর মধ্যেই। ভারত বাংলাদেশ পেরিয়ে এবার সুদূর আফ্রিকাতেও জনপ্রিয় কলকাতার বনেদি বাড়ির এক মলিন উঠোনের গল্প।