Bangla Serial

সূর্যের স্মৃতি ফেরা রুখতে ওষুধ বদলে দিল ইরা, সেনগুপ্ত বাড়ির বড় ছেলের কপালে ফের সিঁদুরে মেঘ দেখছে দর্শক

Anurager Chhowa Today Episode: সেনগুপ্ত বাড়িতে তুলকালাম। একদিকে, সূর্য স্কুলে গিয়ে ডাক্তার হবে বলে বায়েনা শুরু করেছে। অপরদিকে, দলবল নিয়ে হাজির হয়েছে ইরা। এবার থেকে তার পাতানো দাদা অর্ণব ও সাজানো বৌদি সেনগুপ্ত বাড়িতেই থাকবে। লাবণ্য সেনগুপ্ত ও দীপা অর্ণবদের সেনগুপ্ত বাড়িতে থাকার ঘোর বিরোধী হলেও, পালকের তৎপরতায় সেনগুপ্ত পরিবারে ঘাঁটি গেড়ে বসে দুষ্কৃতীরা। এমনই প্রেক্ষাপট স্টার জলসার (Star Jalsha) ধারাবাহিক ‘অনুরাগের ছোঁয়া’য় (Anurager Chhowa)

অনুরাগের ছোঁয়া আজকের পর্ব ২৯শে জুন (Anurager Chhowa Today Episode 29th June)

খাল কেটে কুমির এনেছে পালক। এখন বাড়ির ভিতরেও সূর্যের বিপদ বেড়ে গিয়েছে বহুগুণ। সূর্যের বিপদ বুঝে দীপা সিদ্ধান্ত নিয়েছে সোনা-রূপার স্কুলেই সূর্যকে ভর্তি করে দেওয়া হবে। কারণ যে কয়েক ঘন্টা সূর্য স্কুলে থাকবে, ততক্ষণ একটু হলেও বাড়ির থেকে বেশি সুরক্ষিত থাকবে। ইরার পাতানো দাদা-বৌদির এহেন অযাচিত আগমন ভাল ঠেকছে না দীপার।

দীপার এই সিদ্ধান্তের কথা আড়ি পেতে শুনে নেয় অর্ণবের পাতানো বৌ। সে সত্ত্বর ইরা ও অর্ণবকে গিয়ে পুরো ঘটনা খুলে বলে। ইরা বলে ধৈর্য ধরে দেখতে দীপা আর কী কী করে। আর সূর্যকে স্কুলে ভর্তি করার বাহানায় নিজেদের অন্য একটি উদ্দেশ্য সাধন করতে পারবে তারা।

অর্ণব ও ইরা প্ল্যান করেছে যেভাবে হোক সূর্যকে বাড়ি থেকে বের করে নিয়ে যাবে তারা। কারণ সেনগুপ্ত বাড়িতে সেই পেনড্রাইভ নেই। ডক্টর সেনগুপ্ত যখন এবাড়িতে এসেছেন তিনি তখন অসুস্থ। তাই একমাত্র উপায় সূর্যকে বাড়ি থেকে বের করে নিয়ে যাওয়া। তারপর সূর্যের স্মৃতি ফিরলে লাভের মুখ দেখবে গোটা দুষ্কৃতীচক্র। তবে তার আগে সূর্যের স্মৃতি ফিরে এলে, সব পরিশ্রম পণ্ড হবে তাদের।

আরো পড়ুন: “আমি সুদীপাদিকে গো মাংস খাওয়ার কথা বলিনি!” গো মাংস বিতর্কে এবার মুখ খুললেন সঞ্চালিকা তারিন জাহান! কি রয়েছে সুদীপার ভাগ্যে?

সুতরাং উপায়? ইরা সূর্যের ওষুধে এমন একটি ওষুধ মিশিয়ে দেয় যে, দীপার হাজারো চেষ্টা সত্ত্বেও আর ফিরবে আর সূর্যের স্মৃতি। সূর্যের স্কুল যাওয়ার ফাঁকে এই কারসাজিটা করে ফেলবে তারা। এখন দেখার এবার অনুরাগের গল্প কোন খাতে বয়। দীপা কী পারবে ইরার দৃষ্টি থেকে সূর্যকে বাঁচাতে?

Joyee Chowdhury

কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাংবাদিকতা ও গণযোগাযোগ-এ স্নাতকোত্তর। বিনোদন ও সংস্কৃতি বিভাগই মূল ক্ষেত্র। আমার লেখা আরও পড়তে এখানে ক্লিক করুন।