Bangla Serial

Adrit-Kaushambi: আদৃতের বাড়িতে গেছে কৌশাম্বী! প্রেম করতে গিয়ে ফের ধরা খেল ‘কৌদৃত’! নিন্দুকদের ঈগল চোখ খুঁজে বের করল প্রমাণ

চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ৯ই জুন ইতি টেনেছে ‘মিঠাই’। জি বাংলার এক জনপ্রিয় ধারাবাহিক ছিল ‘মিঠাই’। ধারাবাহিকটি শেষ হলেও নায়ককে নিয়ে চর্চা কমেনি একফোঁটাও। যদিও সোশ্যাল মিডিয়ায় সিড অর্থাৎ আদৃত তেমন বেশি সক্রিয় নন। কিন্তু তাঁকে নিয়ে পড়ে রয়েছেন নেটিজেনরা। আসলে তাঁর অনুরাগীরা তাঁকে চর্চার আড়ালে যেতেই দিতে চান না!

তিনি সক্রিয় না থাকলেও তাঁর জীবনের সমস্ত খুঁটিনাটি সম্বন্ধে ওয়াকিবহাল অনুরাগীরা। কথা হচ্ছে আদৃত রায় এবং তাঁর প্রেমিকা কৌশাম্বি চক্রবর্তীকে নিয়ে। এতদিনে তো দুজনের প্রেম আর আড়ালে নেই। কৌশাম্বীর সঙ্গে যে তাঁর প্রেম চলছে সে কথাও কারোর অজানা নেই। টেলিপাড়ার তাদের প্রেমের ব্যাপারটা পুরোটাই ‘ওপেন সিক্রেট’।

দিদিয়ার সঙ্গে উচ্ছেবাবুর অফস্ক্রিন বন্ডিং নজরে কাড়ে সব ভক্তদেরই। যদিও আদৃত, কৌশাম্বী চক্রবর্তীর সঙ্গে তাঁর সম্পর্কের কথা এখনও তেমনভাবে কিছু প্রকাশ্যে আনেননি। কিন্তু সময় যত গড়িয়েছে ততই গাঢ় হয়েছে এই জুটির রসায়ন। আর তাই এখন অনেকটাই খুল্লমখুল্লা প্রেম দুজনের। এবার আরও এক প্রমান পেলেন অনুরাগীরা। বুধবার কৌশাম্বী সোশ্যাল মিডিয়ায় কালো রঙা ওয়েস্টার্ন পোশাকে ছবি পোস্ট করেন। খোলা চুল আর মেক-আপহীন লুকেও ফাটাফাটি লাগছিল অভিনেত্রীকে।

ছবির সাথে ক্যাপশনে লিখলেন, ‘জীবন হল কোনও সাহসী অ্যাডভেঞ্চার, নয়তো কিছুই নয়’। ছবি পোস্টের সাথে সাথে নেটিজেনদের ঈগল চোখ গেল সেইদিকেই, যেটা তাঁরা দেখতে চান। ভক্তরা এক মিনিটেই ধরে ফেলল আদৃতের বাড়িতেই তোলা কৌশাম্বির এই ছবি! শুধু ধরে ফেলাই শেষ নয়, রীতিমতো প্রমাণ-সহ নিজেদের দাবি বিশ্লেষণ করেছেন তাঁরা। কৌশাম্বির ছবির ব্যাকগ্রাউন্ডে রয়েছে সাদা রঙের দেওয়াল, যাতে ইটের শেপ দেওয়া রয়েছে।

WhatsApp Image 2023 06 22 at 15.16.45
পাশাপাশি কাঠের দরজা এবং চকমকে ওয়ালপেপার পেপার লাগানো ব্যাকগ্রাউন্ড। এর আগে আদৃতের তোলা নিজের বাড়ির অন্দর থেকে বেশ কিছু ছবি, যেখানে মূলত তাঁকে গিটার হাতে জ্যাম করতে দেখা গিয়েছে। সে সকল ছবির প্রেক্ষাপটের সঙ্গে কৌশাম্বীর ছবির প্রেক্ষাপটের যে মিল রয়েছে তা স্পষ্ট করে দিলেন নেটিজেনরাই। আদৃত ভক্তদের দাবি, কৌশাম্বীর এই ছবি নিশ্চিত আদৃতের বাড়িতে তোলা, যা তুলেছেন হয়তো খোদ আদৃত।

Rimi Datta

রিমি দত্ত কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর। কপি রাইটার হিসেবে সাংবাদিকতা পেশায় চার বছরের অভিজ্ঞতা।