জি বাংলার (Zee Bangla) জনপ্রিয় ধারাবাহিক কোন গোপনে মন ভেসেছে (Kon Gopone Mon Veseche)। ধারাবাহিকের কেন্দ্রীয় চরিত্রে টলি অভিনেত্রী শ্বেতা ভট্টাচার্য ও অভিনেতা রনজয় বিষ্ণু ইতিমধ্যে ধারাবাহিকের পর্ব জমে ক্ষীর। যে পর্বে দেখা যাবে, ব্যাঙ্ক ডাকাতির অপরাধে গ্রেপ্তার হল শ্যামলী ও মন্দার।
কোন গোপনে মন ভেসেছে আজকের পর্ব ১৮ ফেব্রুয়ারি এপিসোড | Kon Gopone Mon Veseche Today Episode 18th February
জি বাংলার কোন গোপনে মন ভেসেছে সিরিয়াল আরম্ভ হওয়ার পর থেকেই দর্শকদের মন দখল করে নিয়েছে। ধারাবাহিকের প্রত্যেকটি পর্বে দারুন চমক দেখিয়ে টিআরপি তালিকায় দুর্দান্ত স্কোর করছে এই ধারাবাহিক। অতীতে ধারাবাহিকের পর্বে দেখা যায় একটি ব্যাংক ডাকাতির ঘটনা। আর এবার গল্পের মোড় ঘুরছে কোন দিকে?

ধারাবাহিকের নতুন পর্বে দেখা যায়, এবার গ্রেপ্তার হবে শ্যামলী ও মন্দার। তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তাঁরা ব্যাংক ডাকাতের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে। পুলিশ কেন তাদের সন্দেহ করছে? আসলে এই ঘটনায় পুলিশের হাতে এসেছে অকাট্য প্রমাণ। নতুন পর্ব শুরুতে দেখা যায়, অনন্যাকে নিয়ে চলে এসেছে অনিকেত। কিন্তু অনন্যার মুখ দেখে শ্যামলীর মনে হতে থাকে, তার যেন কিছু হয়েছে।
এরপর পুলিশ, ব্যাংকের আশেপাশের সিসিটিভি ফুটেজ চেক করতে থাকে। আর সেখানেই একটি বাইক নজরে পড়ে যার নম্বরের লাস্ট দুটো ডিজিট ৩৫। এবার পুলিশ একটা ফাঁদ পাতে। খবরের কাগজে বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়, একটি কোম্পানি ৩৫ বছরের সেলিব্রেশনে ঘোষণা করছে, যে ব্যক্তির বাইকের লাস্ট দুটি ডিজিট ৩৫ তিনি একটি নতুন বাইক পুরস্কার পাবেন। আর সেই দেখেই আনন্দে নেচে ওঠে মন্দার।
আরও পড়ুনঃ সজলকে খুন করেছে রুদ্র! হাতে অকাট্য প্রমাণ পেয়ে গেল ফুলকি! এবার ধারাবাহিকে আসছে মোড় ঘোরানো পর্ব
রোহিণীকে বলে ফর্ম ফিলাপ করতে। শ্যামলী সেখানে এসে উপস্থিত হয় আর বলে, লটারি জিনিসটা খুব একটা ভালো হয় না। মন্দার যেন এই ফর্ম ফিলাপ না করে। কিন্তু মন্দার শোনে না। পুলিশ ফর্মগুলি পাওয়ার পর হাতের লেখার সঙ্গে মিলিয়ে শ্যামলী আর মন্দারকে শনাক্ত করে। তাদের নিয়ে আসা হয় থানায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য। ব্যাংকের ম্যানেজারকে ডাকা হয় জিজ্ঞাসা করা হয়, এরাই ব্যাংক ডাকাতির সঙ্গে যুক্ত ছিল নাকি।