জি বাংলার ‘চিরদিনই তুমি যে আমার’ (Chirodini Tumi Je Amar) ধারাবাহিকের আজকের পর্বের শুরুতেই দেখা যায়, অপুকে দেখে অস্থির হয়ে পড়েন রাজলক্ষী। তিনি বাড়ি ফিরে যেতে চান, এদিকে অর্কর স্ত্রী মানসী আবার অপুর মা-বাবার কাছাকাছি ঘেঁষার চেষ্টা করে।
রাজলক্ষ্মীর অবস্থা দেখে আর্য উদ্বিগ হয় যায়, তাঁকে বাড়ি নিয়ে যাওয়ার জন্য বলে। কিন্তু তিনি জানিয়ে দেন, একাই বাড়ি যেতে পারবেন, উল্টে আর্যকে বলেন অপুকে রক্ষা করতে আর সেটাই নাকি তার দায়িত্ব। এদিকে মানসী জোর করে অপুর মা-বাবাকে নিজের গাড়িতে করে বাড়ি পৌঁছে দেয়।

আর্য দেখে সবাই বাড়ি চলে গেলেও অপু এখনও তার জন্য অপেক্ষা করছে। অপু জানায়, তার এই সাফল্যকে অনেক সিনিয়াররা খারাপ চোখে দেখছে আর এটা তাঁর ভালো লাগছে না। আর্য বলে, অপু এতো অল্প বয়েসে যা ভাবে অনেকেই ভাবতে পারে না, সুতরাং খারাপ লাগার জায়গা নেই।
বাড়িতে ফিরে রাজলক্ষী অতীতের ফিরে আসা নিয়ে ভয় পেতে থাকেন, এমন সময়ে কিছু একটা ভেঙে যাওয়ার শব্দ হয়। তিনি ছুটে গিয়ে একটা বন্ধ দরজায় কান পাতেন। অন্যদিকে আর্য অপুকে কথা দেয়, আগামীকাল নিজের মনের কথা সেই মন্দিরে জানাবে, যেখানে একদিন সবটা লুকিয়েছিল।
আরও পড়ুনঃ “সন্তানের উপর অধিকার চাই বলেই মা হয়েছি!” “মেয়েকে দিয়ে ভ্লগিং করাচ্ছি, তাই বলছে শিশুশ্রম!”— সন্তানকে ঘিরেই এখন তাঁর পৃথিবী, নেটিজেনদের কটাক্ষে এবার মুখ খুললেন লাবণী ভট্টাচার্য!
রাতে বাড়ি ফিরে অপুর কিছুতেই ঘুম আসে না, আর্যর জন্য উপহার হিসেবে একটা সুন্দর রুমাল বানায় সে। এদিকে রাতে দুঃস্বপ্ন দেখে রাজলক্ষ্মী ঘুম থেকে উঠে পড়েন। জানালায় চোখ রাখতেই দেখেন আর্য একা বাগানে বসে আছে। তিনি যেতেই আর্য জানায় গাছে ফুল ফোটার অপেক্ষা করছে অপর্ণাকে উপহার দেবে বলে।