জয়েন গ্রুপ

বাংলা সিরিয়াল

এই মুহূর্তে

অপর্ণার আশা বৃথা! মীরার মায়ের জন্য মন্দিরে পৌঁছল না আর্য! আর্যর প্রতিশ্রুতি ভেঙে গেল মীরার কান্নায়! অপর্ণার ভাগ্যে কি এবারও শুধু প্রতীক্ষা?

জি বাংলার ‘চিরদিনই তুমি যে আমার’ (Chirodini Tumi Je Amar) ধারাবাহিকের আজকের পর্বের শুরুতেই দেখা যায়, অপু শাড়ি পরে তৈরি হয়ে যায় সকাল সকাল, আর্যর সঙ্গে দেখা করতে যাবে বলে। এদিকে আর্য অপুর দেওয়া গাছে ফুল ফুটেছে দেখে, একটা বাক্সে সেই ফুল সংগ্রহ করতে থাকে অপুকে দেওয়ার জন্য।

অফিসে যাওয়ার জন্য অপুর এমন সাজগোজ দেখে তার মা-বাবা কিছুটা অবাক হয়ে যায়। পরমুহূর্তেই অপুর মায়ের মনে করে, মেয়ের প্রমোশন হয়েছে। সেই কারণেই হয়তো সেজে অফিস যাচ্ছে। এতো সকালে অপুকে অফিসে যেতে দেখে, মা-বাবা কারণ জিজ্ঞেস করে। অপু জানায়, আগে মন্দিরে পুজো দিয়ে তারপর কাজে যাবে।

সেই মতো অপু বাড়ি থেকে বেরিয়ে পরে, অন্যদিকে মানসী আর্যর জন্য খাওয়ার বানিয়েছে বলে জোর করতে থাকে। এমন আগে কখনও করেনি মানসী, এই ভেবে আর্য দুরত্ব বজায় রাখেন। হঠাৎ করেই অর্যকে অফিসের একজন ফোন করেন। তিনি জানান, মীরার মায়ের অবস্থা আশঙ্কাজনক কিন্তু সে মাকে কোনও মতেই হাসপাতালে নিয়ে যাবে না।

ডাক্তার আর্যকে সতর্ক করে দেন, এই পরিস্থিতিতে মীরার মায়ের যা কিছু হয়ে যেতে পারে। আর্য আর দেরি না করে মীরার বাড়িতে চলে যায়। এদিকে অপর্ণা মন্দিরে অপেক্ষাই করে যায়, আর্যকে ফোন করে সে জানতে পারে মীরার বাড়িতে রয়েছ। এরপর দেরি হচ্ছে দেখে অফিসে চলে যায় অপু। অফিসে ঢুকতেই প্রশংসার থেকে বেশি কটাক্ষ ধেয়ে আসে তাঁর দিকে।

আরও পড়ুনঃ হুবহু মায়ের মতো! শুভশ্রীর মেয়ের এই কান্ড দেখে চোখ কপালে নেটিজেনদের!

অপু প্রথমে ভেঙে পড়লেও, পরে শক্তহাতে অফিসের হাল ধরে নিজের জাত চিনিয়ে দেয় সে। অন্যদিকে আর্য সেই ফুলের বাক্স বাড়িতেই ফেলে গেছে। আর্যর মা চিন্তা করছেন, এমন সময় তারাসুন্দরী উপস্থিত হয়। মায়ের পায়ে ফুলগুলো দিয়ে দিতে বলেন তিনি। তিনি আরও জানান, যার জিনিস তাঁকে মা মাতঙ্গি ঠিক ফিরিয়ে দেবেন।

Disclaimer: এই প্রতিবেদনে ব্যবহৃত মতামত, মন্তব্য বা বক্তব্যসমূহ সামাজিক মাধ্যমে বিভিন্ন ব্যবহারকারীর ব্যক্তিগত অভিব্যক্তি মাত্র। এটি আমাদের পোর্টালের মতামত বা অবস্থান নয়। কারও অনুভূতিতে আঘাত করা আমাদের উদ্দেশ্য নয়, এবং এতে প্রকাশিত মতামতের জন্য আমরা কোনো প্রকার দায়ভার গ্রহণ করি না।

Rimi Datta

রিমি দত্ত কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর। কপি রাইটার হিসেবে সাংবাদিকতা পেশায় চার বছরের অভিজ্ঞতা।