জয়েন গ্রুপ

বাংলা সিরিয়াল

এই মুহূর্তে

অতীতের অভি’শাপ, নববর্ষের রাতে ঋষির আতঙ্ক! মৃ’ত বিতানের স্মৃতি তাকে পাগল করে দিচ্ছে! উজি ও খেয়ার পরিকল্পনায়, ঋষি কি ভুলে যাবে সেই মর্মা’ন্তিক ঘটনা, নাকি অতীত তাকে তাড়া করবে চিরকাল? ‘জোয়ার ভাঁটা’য় আসন্ন কোন বিপদ অপেক্ষা করছে?

জি বাংলার ‘জোয়ার ভাঁটা’ (Jowar Bhanta) ধারাবাহিকের আজকের পর্বের শুরুতেই দেখা যায়, অপমানিত হওয়ায় নিশা রেগে ব্যানার্জি বাড়ির পার্টি ছেড়ে বেরিয়ে যায়। এরপর ঋষির বাড়ির সবাই জিৎ বসুকে অনেক কথা শোনায়, না জেনে নিশাকে দোষী সাব্যস্ত করে অপমান করাতে। ঋষির মা বলেন, জ্যোতি বা তাঁর দিদির সঙ্গে কোনও রকম খারাপ কিছু হলে তিনি মেনে নেবেন না।

শুধুমাত্র নিজের কাজ করছিলেন বলে, জিৎ বসু ক্ষমা চেয়ে চলে যেতেই দাদু জ্যোতি মানে উজির কাছে হাত জোর করে ক্ষমা চান। এদিকে নিশা বাড়ি ফিরে জিতের উপর বদলা নেওয়ায় পরিকল্পনা করে। অন্যদিকে, উজি এক ঘরে ভাবতে থাকে যে এবার তাকে একটা না একটা সিদ্ধান্ত নিতেই হবে। যেভাবে দিদি প্রতিশোধের নামে ঋষির ক্ষতি করে যাচ্ছে, ওকে আটকানো খুব দরকার।

Jowar Bhanta, Shruti Das, Aratrika Maity, Abhishek Veer Sharma, Uji, Nisha, Rishi, Zee Bangla, Bengali Serial, Bengali Television, Jowar Bhata Today Episode, Jowar Bhanta New Episode, জোয়ার ভাঁটা, শ্রুতি দাস, আরাত্রিকা মাইতি, অভিষেক বীর শর্মা, উজি, নিশা, ঋষি, জি বাংলা, বাংলা সিরিয়াল, বাংলা টেলিভিশন, জোয়ার ভাঁটা নতুন পর্ব, জোয়ার ভাঁটা আজকের পর্ব

ওদিকে আবার শঙ্খ সেই পুলিশ অফিসারকে নিশা আর উজির ছবি পাঠিয়েছে মেসোর কথায়। অনেকক্ষণ হয়ে গেল অফিসারের তরফে উত্তর না আসায়, তাঁকে ফোন করে শঙ্খ জানতে পারে যে একটি ট্রাকের নিচে পড়ে মারা গেছেন সেই অফিসার! সুতরাং শেষ সাক্ষীও আর রইলো না যে হরিপ্রসাদের মেয়েদের চেনে। এদিকে উজি দেখে তার ঘর, সুন্দর করে বড়দিন উপলক্ষে সাজানো।

তারপর ঋষি এসে জানায় যে, বড়দিনের পার্টি নষ্ট হয়ে যাওয়ায় উজির যাতে মন খারাপ না হয় তাই ঘরটা সুন্দর করে সাজিয়েছে সে। উজিকে ঋষি নিজের হাতে কেক খাইয়ে দেয়। তারপর কিছু কথা বলতেই যাবে, হঠাৎ করে আতঙ্কে চোখমুখ ফ্যাকাসে হয়ে যায় ঋষির! কেউকে একটা দেখে সে ভয় পেয়েছে উজি বুঝতে পারে, কিন্তু কেউ নেই ঘরে।

ঋষি পাগলের মতো করতে থাকে, উজি কিছুতেই সামলাতে পারে না। খেয়া এসে উপস্থিত হয় সেখানে, তারপর দুজনে মিলে ঋষিকে একটু শান্ত করে। আসলে নববর্ষে ঘটে যাওয়া সেই মর্মা’ন্তিক ঘটনা বারবার ফিরে আসে ঋষির স্মৃতিতে। সে মৃ’ত বিতানকে বারবার দেখতে পায়, মনে হয় তাকে মারতে এসেছে! ঋষি চিৎকার করে ওঠে ভয়ে!

খেয়া উজিকে বলে, ঋষিকে নিয়ে সেই নাইট ক্লাবে যাবে নববর্ষে, যেখানে ওই ঘটনাটা ঘটেছিল। যাতে ঋষির মন থেকে ওই স্মৃতি মুছে ফেলা যায় আর সেই দায়িত্ব নিতে হবে উজিকে। পরদিন সকালে উজি নিশার কাছে যেতেই সে রেগে যায়। উজি জানাতে গিয়েছিল যে নববর্ষে নিশাকেও সেই ক্লাবে উপস্থিত থাকতে। কারণ ওখানেই ঋষি তাদের বাবার খু’নি কিনা প্রমাণ হয়ে যাবে।

কিন্তু নিশার চোখে উজি এখন খু’নির সমর্থক। উজিকে সে এখনও ভুল বুজছে। এদিকে নিশা বলে যে, গত রাতে তার স্বপ্নে মৃ’ত দাদা এসেছিল। সে বলেছে তার খু’নিদের খুঁজে শাস্তি দিতে! তাই নিশা আবার দাদার মৃ’ত্যু নিয়ে পুলিশের দ্বারস্থ হতে চায়। উজি সাবধান করে দেয় যে কলকাতায় কেউ তাদের আসল পরিচয় জানে না। এখন পুলিশের কাছে গেলে, জিৎ বসু জেনে যাবে সত্যিটা।

Piya Chanda

                 

You cannot copy content of this page