Neem Phooler Madhu Today Episode: বর্তমানে বেঙ্গল টপার ধারাবাহিক জি বাংলার (Zee Bangla) নিম ফুলের মধু (Neem Phooler Madhu)। শুরু থেকে ধারাবাহিকটি মন জয় করে এসেছে দর্শকদের। নতুন নতুন চমকের কারণে প্রতিদিন ধারাবাহিকের আসন্ন পর্বের অপেক্ষায় বসে থাকেন বাংলার ধারাবাহিক প্রেমী গৃহিণীরা। পর্ণার তার কাটা বুদ্ধি, সৃজনের ভালোবাসা আর তার সঙ্গে ঈশার কূটনীতি সব মিলিয়ে জমজমাট জি বাংলার রাত ৮টার ধারাবাহিক।
তবে সম্প্রতি পর্ণার স্মৃতি হারিয়ে যাওয়ার পর থেকেই বদলে গেছে সব কিছু। আগের থেকে আরও বেশি তার কাটা হয়ে গেছে পর্ণা। ঈশার ট্র্যাফিক পুলিশের গায়ে হাত তোলার ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার করে দেয় পর্ণা। মুখ বাঁচাতে সকলের সামনে পুলিশের কাছে ক্ষমা চাইতে হয় ঈশাকে। রেগে গিয়ে পর্ণাকে সবটা মনে করানোর জন্য কলেজে চলে যায় ঈশা। কিন্তু পর্ণাকে বাঁচাতে এগিয়ে আসে সৃজন। কিন্তু সৃজন আর পর্ণাকে অপদস্ত করতে সৃজনের বিরুদ্ধে শী’ল’তা’হা’নির অভিযোগ আনে ঈশা।
নিম ফুলের মধু আজকের পর্ব ৪ জুন (Neem Phooler Madhu Today Episode 4 June)
ঈশার কথা শুনে সৃজনের ওপর চড়াও হয় ইউনিয়নের ছেলেরা। হাতে কাটা তার নিয়ে সবাইকে ভয় দেখিয়ে সৃজনকে সঙ্গে নিয়ে বাড়িতে পালিয়ে আসে পর্ণা। বাড়িতে এসে পুঁটিকে নিয়ে উপরে চলে যেতেই সম্পূর্ণ ঘটনাটা সবাইকে খুলে বলে সৃজন। কৃষ্ণা সৃজনকে বারণ করে পর্ণাকে সমর্থন করতে। কিন্তু সেইসময় চলে আসে পুলিশ। পুলিশকে দেখে অবাক হয়ে যায় সকলে। অফিসার জানান ঈশা সৃজনের বিরুদ্ধে শী’ল’তা’হা’নি এবং খুনের অভিযোগ এনেছে।
আরও পড়ুন: ভালোবাসার টানে ডুয়ার্সে অনিকেত! মন্দার গুন্ডার হাত থেকে শ্যামলীকে বাঁচালো অনিকেত! বিরাট চমক কোন গোপনেতে
কথাটা শুনে প্রতিবাদ করে পর্ণা। কিন্তু কোন কথা না শুনেই সৃজনকে থানায় ধরে নিয়ে যায় পুলিশ। থানায় এসে সৃজনকে জেলের মধ্যে দেখে ব্যাঙ্গ করতে থাকে ঈশা। কিন্তু সেইসময় চলে আসে পর্ণা। পর্ণা ঈশাকে জানায় সে যে করেই হোক সৃজনকে বাঁচাতে। পর্ণার কথায় ভয় পেয়ে সেখানে থেকে চলে যায় ঈশা। তখনই পুলিশের সঙ্গে কথা বলে পর্ণা জানতে পারে ঈশা নিজে যদি কেস তুলে নেয় তাহলে সৃজনকে ছড়ানো সম্ভব। একথা শুনেই ছক কষতে থাকে পর্ণা।
অর্ণবের সত্যি জেনে চমকে গেল বর্ষা
তবে একা দাদা নয়, বোনের জীবনেও উঠেছে ঝড়। সৃজনকে ধরে নিয়ে যাওয়ার পর বর্ষাকে বাড়ি ফিরে আসতে বলে অর্ণব। কিন্তু স্বামীর কথায় রাজি হয়নি বর্ষা। বর্ষার কথা শুনে তাকে অর্ণবের বিষয়ে জিজ্ঞাসা করে পিকলু। মারধর, অপমান, অর্ণবের ব্যাপারে সবটা শুনে বর্ষার জন্য কষ্টে বুক ফেটে যায় পিকলুর। যদিও স্ত্রীর প্রতি কোনরকম সহানুভূতি দেখায়নি অর্ণব। উল্টে অর্ণবের মা বলে তার কাছে এমন এক অস্ত্র আছে যেটা সামনে আসতেন ভেঙে পড়বে বর্ষা। কোন অস্ত্রের কথা বলছে অর্ণবের মা? বর্ষাকে ঠকিয়ে আরেকটা বিয়ে করেনি তো অর্ণব? আপনাদের কি মনে হচ্ছে কি হতে পারে?