Neem Phooler Madhu Today Episode: বর্তমানে জি বাংলার (Zee Bangla) সে সমস্ত ধারাবাহিকগুলোর টিআরপি (TRP) তালিকায় নিজেদের ছাপ ফেলেছে তাদের মধ্যে অন্যতম নিম ফুলের মধু (Neem Phooler Madhu)। শুরুর থেকেই দত্ত বাড়ির কান্ডকারখানা মন জয় করে নিয়েছে দর্শকদের। হাসি-কান্না, পর্ণা এবং সৃজনের মাখোমাখো রসায়ন, সাংসারিক নাটক আর তার সঙ্গে টানটান উত্তেজনা সব মিলিয়ে জি বাংলার পর্দায় জমজমাট নিম ফুলের মধু।
তবে বর্তমানে ঈশা, সুইটি, মৌমিতা আর অয়নের দৌলতে টালমাটাল হয়ে রয়েছে পর্ণার জীবন। মিথ্যে অভিযোগে সৃজনকে ফাঁসিয়ে দেয় ঈশা। আর সেই কারণেই সৃজনকে বাঁচাতে মাঠে নামে পর্ণা। একটি গণমাধ্যমেই ওভি ভ্যান হাইজ্যাক করে সেখানে ঈশার কেলেঙ্কারির ভিডিও চালিয়ে দিয়ে ঈশার পর্দাফাঁস করে পর্ণা। পর্ণার কথায় সৃজনকে জেল থেকে ছড়িয়ে আনতে বাধ্য হয় ঈশাও।
নিম ফুলের মধু আজকের পর্ব ৮ জুন (Neem Phooler Madhu Today Episode 8 June)
ইতিমধ্যেই ধারাবাহিক দেখা গেছে সৃজনকে নিয়ে বাড়ি ফিরে এসেছে পর্ণা। ছেলেকে দেখা আনন্দে আত্মহারা হয়ে পড়েন কৃষ্ণা। দত্ত বাড়ির সকলেই পর্ণার প্রশংসায় পঞ্চমুখ। ঈশা এসে পর্ণা এত প্রশংসা শুনে বলে ওঠে পর্ণার জন্য নয়, বরং তার জন্যই বাড়ি ফিরে এসেছে সৃজন। সে বলে সৃজন যাতে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে আসে সেই জন্য সে তিন দিন কিছু খায়নি। তখনই মঙ্গলা বলে ওঠে সবটাই মিথ্যে সুইটি এত ভাত খায় যে বিড়াল ডিঙাতে পারবে না। মঙ্গলার কথায় সায় দেয় পুঁটিও। এইসব শুনে ঘরে চলে যায় সুইটি।
পর্ণা জীবনে সুখবর আসতেই খুব হল সকলে
তখনই হঠাৎ দত্ত বাড়িতে চলে আসে একজন ভদ্রলোক এবং একজন ভদ্রমহিলা। তারা বলেন তারা লাইভ নিউজের এইচআর ডিপার্টমেন্ট থেকে এসেছেন। পর্ণা যেটা করেছে সেটা ক্রাইম। কথা শুনেই খুব ভয় পেয়ে যায় সকলে। তখনই সেই ভদ্রলোক বলেন কিন্তু পর্ণা যেটা করেছে সেটা অভাবনীয়। পর্ণার কারণে তাদের সংবাদ মাধ্যমের জনপ্রিয়তা অনেক বেড়ে গেছে তারা চান পর্ণা যেন তাদের সংবাদ মাধমের চাকরিটা গ্রহণ করেন প্রথমে পর্ণা কথাটাতে দোমোনা করলেও সকলের কথায় রাজি হয়ে যায় সে। সকলে মিলে ফিস্ট করা সিদ্ধান্ত নেন তারা।
আরো পড়ুন: ইনস্টাগ্রাম স্টার থেকে দাদাগিরির মঞ্চ! কে প্রথম কাছে এসেছি ধারাবাহিকের ছোট মিহির অভিনয়ের হাতেখড়ি কিভাবে জানেন?
অর্ণবের জীবনে সোহিনীকে নিয়ে আসল নবনীতা, কি হবে বর্ষার ভবিষ্যৎ?
তবে তখনই শ্বশুরবাড়ি ফিরে যাওয়ার কথা সকলকে জানায় বর্ষা। সৃজন, পর্ণা সকলে বর্ষাকে থেকে যেতে বললেও কৃষ্ণার কথা শুনে চলে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় সে। তবে শ্বশুরবাড়ি গিয়ে বর্ষা জানতে পারে অর্ণবের মাসতুতো বোন সোহিনী আসছে তাদের বাড়িতে। এই কথা শুনে বর্ষা খুশি হলেও বর্ষার ননদ স্পষ্ট বুঝতে পারে সোহিনীর আশাতে বর্ষার জন্য কোন কিছুই ভালো হবে না। অর্ণবের আবার সোহিনী বিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছেন নবনীতা। তাহলে কি এবার ভেঙে যাবে বর্ষার সংসার? নাকি ননদের সংসার বাঁচাতে আবার কিছু করবে পর্ণা? আপনাদের কি চাই পিকলু না অর্ণব কার সঙ্গে মিল হওয়া উচিত বর্ষার?