জয়েন গ্রুপ

বাংলা সিরিয়াল

এই মুহূর্তে

Tiyasha Lepcha: কৃষ্ণকলি সিরিয়াল করে খ্যাতির চূড়ায় তবুও খুব কষ্ট করতে হয়েছে, মরে যাওয়ার কথাও ভেবেছেন তিনি! কেন এত কষ্ট পেলেন তিয়াসা লেপচা?

পর্দায় একটাই মারকাটারি অভিনয়। কৃষ্ণকলি বা শ্যামা যাই বলুন না কেনো তিনি একজনই। তিয়াশা লেপচা। এই নামটির সঙ্গে বাংলা টেলিভিশন দুনিয়ার কেউ পরিচিত নয় এমনটা হতে পারে না। দশকরাও হয়তো এই অভিনেত্রীর অনেকেই আসল নাম জানে না বরং তাকে চেনে শ্যামা হিসাবে।

শ্যামা অর্থাৎ কৃষ্ণকলি ধারাবাহিক অভিনয়ের পর একটা দীর্ঘ সময় বসেছিলেন অভিনেত্রী। তখন বিশেষ আলোচনায় উঠে না আসলেও অভিনেতার এবং প্রাক্তন স্বামী সুবান রায়ের সঙ্গে বিচ্ছেদের পর নানা রকম কারনে আলোচনা এবং সমালোচনায় উঠে এসেছেন এই নায়িকা।

একটা সময়ে টেলি দুনিয়ার হিট জুটি ছিল এই দুই নায়ক-নায়িকা ওরফে প্রাক্তন স্বামী-স্ত্রীর জুটি। কিন্তু তারপর মনোমালিন্য এবং সেই মনোমালিন্য এমন পর্যায়ে চলে যায় যে শেষ পর্যন্ত ডিভোর্সের পথে হাঁটতে হয়েছে দুজনকে। ২৮ ফেব্রুয়ারি খাতায়-কলমে বিচ্ছেদ হয়েছে তিয়াসা লেপচা-সুবান রায়ের। ২০২২ সালের সাড়ে তিন বছরের দাম্পত্যে অবশেষে ইতি টেনেছেন দুজনেই।

দুটো মানুষের চিন্তাধারা আলাদা হলেই একসাথে থাকা মুশকিল। তিনি যা চাইতেন তা হয়তো সুবান চাইত না। কখনও উলটোটা হয়েছে। তাই আর এক ছাদের তলায় ছাড়তে না পেরে শেষে আলাদা হলেন তারা। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারের একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে যেখানে নায়িকা ব্যক্তিগত জীবনের বাইরেও কাজ নিয়ে চলা কিছু সমস্যা নিয়ে মুখ খুলেছেন।

নায়িকা সেখানে জানিয়েছিলেন আমরা তখনই স্ট্রাগল করি যখন কাজ পাই না। কিন্তু নায়িকা স্ট্রাগল করেছেন চার বছর ধরে চলা কৃষ্ণকলির মত একটা হিট ধারাবাহিকের মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করার পরে। তিয়াশা বলছেন এবার তার নিজেকে প্রুভ করার সময় এসেছে। তিনি বলেছেন তারা অনেক আত্মীয়-স্বজন এবং অন্যান্য দর্শকরাও বারবার একটা কথাই বলছে যে স্বামীর হাত ধরে উপরে উঠে এলো এবং তারপর তাকে ছেড়ে দিল। তিনি এই বিষয়টি একেবারেই স্বীকার করে নিয়েছেন যে স্বামীর হাত ধরে উপরে উঠে এসেছেন। টেলি দুনিয়ার অনেক কিছু শিখেছেন নিজের স্বামী সুবান রায়ের কাছ থেকে। কিন্তু তিনি ছেড়ে দিয়েছেন এতে আপত্তি তার। না ছেড়ে দেননি। বলেন ডিভোর্স তখনই হয় যখন দুটো মানুষের সম্মতি থাকে। তবে এই নিয়ে তিনি সাবধান করেছেন সোশ্যাল মিডিয়ায় যারা নীতি পুলিশের কাজ করে তাদেরকে।

Nira