জয়েন গ্রুপ

বাংলা সিরিয়াল

এই মুহূর্তে

অদ্ভুত শাশুড়ি বটে! মধুবালা দেবীকে হাত করে শিমুলকে দিয়ে কেস তোলার জন্য রাজি করালো অপরাধী পলাশ-প্রতীক্ষা! কী করবে পরাগ?

Kar Kache Koi Moner Kotha Today’s Episode: জি বাংলার (Zee Bangla) জনপ্রিয় ধারাবাহিক কার কাছে কই মনের কথা (Kar Kache Koi Moner Kotha)। একের পর এক নতুন চমকে দিয়ে দিয়ে জমে উঠছে ধারাবাহিকের কাহিনী। ফলেই দিনে দিনে বাড়ছে ধারাবাহিকের টিআরপিও। এই সপ্তাহে দশম স্থান অধিকার করেছে ধারাবাহিকটি। অনুরাগের ছোঁয়ার সঙ্গে তাদের ব্যবধান মাত্র ০.২এর।

ইতিমধ্যেই ধারাবাহিকে দেখা গেছে নতুন চমক। জে’ল থেকে ফিরেই পলাশের সঙ্গে প্ল্যান করে স্কুল থেকে ফেরার পথে শিমুলকে মা’রার পরিকল্পনা করে প্রতীক্ষা। তবে শেষ মুহূর্তে শিমুলকে বাঁ’চিয়ে দেয় পরাগ। তবে পুলিশের আসার আগে ঘটনাস্থল থেকে পা’লিয়ে যায় পলাশ আর প্রতীক্ষা। যদিও শিমুল পুলিশকে জানিয়ে দেয় সে। পলাশকে সন্দেহ করে। শিমুলের কথা অনুযায়ী তদন্তও শুরু করে দেয় পুলিশ।

কার কাছে কই মনের কথা আজকের পর্ব ৩রা মে (Kar Kache Koi Moner Kotha Today’s Episode):

যদিও তাকে কে মা’রতে চেয়েছিল সেটা জানার থেকেই বেশি শিমুলের আগ্রহকে তাকে কে বাঁচিয়েছে। পরাগের মাথায় চিহ্নটা তার ভাবনাকে আরও জোরালো করে তুলছে প্রতি মুহূর্তে। এরপর পরাগের ঘরে জামাকাপড় গোছাতে গিয়ে শিমুল দেখতে পায় সে পুলিশের পোশাকটা। সেটাকে নিয়ে সে চলে যায় পরাগের কাছে আর জিজ্ঞাসা করে এই পোশাক সম্বন্ধে। প্রথম কোন কথা বলতে না পারলেও পরাগ বলে এটা তার নাটকের পোশাক ছিল।

যদিও পরাগের কথাকে একেবারেই বিশ্বাস করেনি শিমুল। সে দৃঢ় স্বরে পরাগকে বলে সে বুঝে গেছে যে মানুষটা তাকে বাঁচিয়েছে সে আর কেউ নয়, সেটা পরাগ নিজেই। ওদিকে তদন্তের জন্য পলাশ আর প্রতীক্ষাকে ডেকে পাঠায় পুলিশ। সেটা শুনেই তারা চলে যায় মধুবালা দেবীর ঘরে। মধুবালা দেবীর কাছে গিয়ে পরাগ বলে শিমুল তাকে ফাঁসানোর চেষ্টা করছে। যাতে প্রতীক্ষা আর পলাশ জেলে চলে যাওয়ার পর শিমুল একা এই সম্পত্তিটা ভোগ করতে পারে।

আরো পড়ুন: দাবাং পর্ণার বুদ্ধিতে নিজের কুকীর্তির শাস্তি পেল ঘোঁতন! পর্ণার জন্য‌ই জেল থেকে ছাড়া পেল বুবাই! এবার কি তবে বদলাবে মৌমিতা?

যদিও ছেলের কথা একেবারেই বিশ্বাস করেননি মধুবালা দেবী। কিন্তু প্রতীক্ষা মধুবালা দেবীকে অনুরোধ করে বলে এইসব করতে গিয়ে যদি পলাশের চাকরিটা চলে যায় তাহলে তাদের সর্বস্ব হারিয়ে যাবে। তাই তিনি যেন শিমুলকে বুঝে বলেন যাতে সে কেসটা তুলে নেয়। তখন বাধ্য হয়ে মধুবালা দেবী বলে তিনি শিমুলের সঙ্গে কথা বলবেন কেস তুলে নেওয়া ব্যাপারে। কথাটা শুনে চোখের জল মুছে হেসে চলে যায় পলাশ আর প্রতীক্ষা। তাহলে আপনাদের কি মনে হয় সত্যিই কি মধুবালা দেবী শিমুলকে বলবেন কে’স তুলে নিতে? আর শিমুল কি আদৌ শুনবে তার কথা?

Ruhi Roy

রুহি রায়, গণ মাধ্যম নিয়ে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর পাশ। সাংবাদিকতার প্রতি টানে এই পেশায় আসা। বিনোদন ক্ষেত্রে লেখায় বিশেষ আগ্রহী। আমার লেখা আরও পড়তে এখানে ক্লিক করুন।